Friday, May 17, 2024
Homeইসলামবসা অবস্থায় মাথা ও পিঠ স্বাভাবিক সোজা রেখে নজর দুই হাঁটুর মাঝের...

বসা অবস্থায় মাথা ও পিঠ স্বাভাবিক সোজা রেখে নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা

ইসলামী শরীয়াতের মধ্যে যতগুলো ফরজ ইবাদাত রয়েছে তার মধ্যে নামায অন্যতম গুরুত্ববহ। বলা হয়েছে, কবরে সবার আগে নামাযের হিসাব নেয়া হবে। তাই প্রত্যেকটা মুমিন মুসলমান মানুষের প্রয়োজন নামাযের প্রতি যত্নবান হওয়া। অর্থাৎ সঠিকভাবে নামায আদায় করা। আর সঠিকভাবে নামায আদায় করার জন্য অবশ্যই নামায তথা নামাযের নিয়ম-কানুন, মাসয়ালা-মাসায়িল শিক্ষা করা জরুরী। এখানে মুফতী মনসূরুল হক লিখিত কুরআন ও সুন্নাহর আলোকের নবীজীর (সা.) নামায বইটি (অংশ বিশেষ) তুলে ধরা হলো সাধারণ মানুষের নামায শিক্ষার খেদমতে।

বসা অবস্থায় মাথা ও পিঠ স্বাভাবিক সোজা রেখে নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা

তাশাহহুদের ইশারার সময় নজর ইশারার দিকে অর্থাৎ শাহাদাত আঙ্গুলের দিকে রাখাঃ

عن جابر بن سمرة، قال: خرج علينا رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال: «ما لي أراكم رافعي أيديكم كأنها أذناب خيل شمس؟ اسكنوا في الصلاة» إلخ
-أخرجه مسلم في «صحيحه» (430).

قال شريك بن عبد الله النخعي: ينظر في القيام إلى موضع السجود، وفي الركوع إلى قدميه، وفي السجود إلى أنفه، وفي قعوده إلى حجره.[مختصر اختلاف العلماء 1/200]. وقال الإمام الطحاوي في مختصره (شرح مختصر الطحاوي للجصاص 1/ 648): “والأفضل للمصلي أن يكون نظره في قيامه إلى موضع سجوده، وفي ركوعه إلى قدمه، وفي سجوده إلى أنفه، وفي قعوده إلى حجره”. قال الجصاص في شرحه: الأصل فيه قول الله عز وجل: الذين هم في صلاتهم خاشعون : قيل في معني الخشوع: أنه السكون. ويدل عليه قول النبي صلى الله عليه وسلم في حديث جابر بن سمرة رضي الله عنه: “اسكنوا في الصلاة”. وظاهر الآية والخبر يقتضي منع تكلف النظر إلى غير الموضع الذي يقع بصره عليه في هذه الأحوال من غير كلفة.

ومعلوم أن القائم متى لم يتكلف النظر إلى غير الموضع الذي يقع بصره عليه، كان منتهى بصره إلى موضع سجوده، وفي ركوعه يقع بصره إلى قدميه، وفي سجوده إلى أنفه، وفي قعوده إلى حجره. هذا إذا خلى بنفسه سوم طبيعته، ولا يقع بصره في هذه الأحوال إلى غير هذه المواضع إلا بالتكلف، فلا ينبغي أن يفعل ذلك؛ لأنه ينافي الخشوع والسكون.اهـ قال الراقم: وكذا التكلف في هيئة الجلوس بتقويم الصلب أو تعويجه ينافي الخشوع والسكون، بل ينبغي الاعتدال فيه.

অর্থ: হযরত জাবের ইবনে সামুরা রাযি. বলেন, হুযূর ﷺ আমাদের নিকট তাশরীফ আনলেন। অতঃপর বললেন, কী ব্যাপার অবাধ্য ঘোড়ার লেজের মত তোমাদেরকে হাত উঠাতে দেখছি! নামাযে স্থির থাকো। -সহীহ মুসলিম (৪৩০)

হযরত শরীক ইবনে আব্দুল্লাহ আন-নাখায়ী রহ. বলেন, দাঁড়ানো অবস্থায় সিজদার জায়গায়, রুকু অবস্থায় পায়ের দিকে, সিজদা অবস্থায় নাকের দিকে এবং বসা অবস্থায় কোলের দিকে তথা দুই হাঁটুর মাঝে দৃষ্টি রাখবে। [মুখতাসারু ইখতিলাফিল উলামা (১/২০০)] ইমাম ত্বহাবী রহ.-ও অনুরূপ বলেছেন।

যেভাবে উপরের হাদীস থেকে মাসআলাটি বুঝা যায়: ইমাম জাসসাস রহ. এর ব্যাখ্যায় বলেছেন, আয়াতে নির্দেশিত ‘খুশু’ তথা বিনম্র হওয়া এবং হাদীসে নির্দেশিত ‘সুকুন’ তথা স্থিরতার দাবী এটাই যে, নামাযের বিভিন্ন অবস্থায় দৃষ্টি অকৃত্রিমভাবে যেখানে পড়ে সেখানেই রাখবে। আর জানা কথা, দাঁড়ানো, বসা, রুকু ও সিজদায় দৃষ্টি উল্লিখিত স্থানগুলোতেই থাকে।

অন্যদিকে ফেরাতে হলে কৃত্রিমভাবে ফেরাতে হয়। আর এটা ‘খুশু’ ও ‘সুকুনে’র খেলাফ। [শরহু মুখতাসারিত ত্বহাবী (১/৬৪৮)] অনুরূপ কৃত্রিমভাবে পিঠ একদম খাড়া করে দেওয়া অথবা অলসতাবশত পিঠ বাঁকিয়ে দেওয়া দুটোই “খুশু’ ও সুকুন” এর খেলাফ। তাই স্বাভাবিক রাখবে।

عن عامر بن عبد الله بن الزبير، عن أبيه، «أن رسول الله صلى الله عليه وسلم كان إذا قعد في التشهد وضع كفه اليسرى على فخذه اليسرى، وأشار بالسبابة لا يجاوز بصره إشارته».

أخرجه النسائي في «سننه» (1275) وترجم له بـ”باب موضع البصر عند الإشارة وتحريك السبابة”، وأبو عوانة في “مستخرجه” (2018)، وابن خزيمة في «صحيحه» (718)، وابن حبان في «صحيحه» (1944)، وابن المنذر في “الأوسط” (1538)، وترجم له بقوله: ذكر النظر إلى السبابة عند الإشارة بها في التشهد. وقد أخرج النسائي حديث ابن عمر في «سننه» (1160) بإسناد رجاله ثقات، وفيه: فوضع يده اليمنى على فخذه اليمنى وأشار بإصبعه التي تلي الإبهام في القبلة ورمى ببصره إليها أو نحوها . ثم قال: هكذا رأيت رسول الله صلى الله عليه وسلم يصنع.

قال الراقم : قد وضح بتراجم أبواب هؤلاء الأئمة وبما في حديث ابن عمر: ورمى ببصره إليهاـ أن النظر إلى المسبحة عند الإشارة في التشهد. والله أعلم. [يراجع لمزيد التفصيل “الفيض السمائي” للشيخ زكريا رحمه الله 2/50،71]

অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর রাযি. থেকে বর্ণিত, হুযূর ﷺ যখন তাশাহহুদের জন্য বসতেন, তখন বাম হাত বাম উরুর উপর রাখতেন এবং শাহাদাত আঙ্গুল দ্বারা ইশারা করতেন। তখন তাঁর দৃষ্টি ইশারার স্থান তথা শাহাদাত আঙ্গুলকে অতিক্রম করতো না।

-সুনানে নাসায়ী (১২৭৫), তাঁর শিরোনাম হচ্ছে, ‘আঙ্গুল নাড়িয়ে ইশারার সময় দৃষ্টি রাখার স্থান সম্পর্কিত অধ্যায়’; মুসতাখরাজে আবু আওয়ানা (২০১৮), সহীহ ইবনে খুযাইমা (৭১৮), সহীহ ইবনে হিব্বান (১৯৪৪), আল আওসাত ইবনুল মুনযির (১৫৩৮), তাঁর শিরোনাম হচ্ছে, ‘তাশাহহুদে শাহাদাত আঙ্গুল দ্বারা ইশারার সময় সেদিকে দৃষ্টি দেওয়া সম্পর্কিত অধ্যায়।

সুনানে নাসায়ীতে (১১৬০) হযরত ইবনে উমর রাযি.-এর বর্ণনায় আরেকটু পরিষ্কারভাবে বিষয়টি আছে যে, তিনি ডান হাত ডান উরুর উপর রাখলেন। এরপর বৃদ্ধাঙ্গুল সংলগ্ন (শাহাদাত) আঙ্গুল দ্বারা কিবলার দিকে ইশারা করলেন এবং সেদিকে দৃষ্টিপাত করলেন। এরপর বললেন, আমি হুযূর ﷺ -কে এমনটি করতে দেখেছি।

মোটকথা মুহাদ্দিসগণের শিরোনাম এবং ইবনে উমর রাযি.-এর বর্ণনার শব্দ থেকে স্পষ্ট যে, ইশারার স্থানে তথা শাহাদাত আঙ্গুলের দিকে তখনই তাকাবে যখন ইশারা করবে। আরও বিস্তারিত দেখুন, ‘আলফাইজুসসামায়ী’ ২/৫০,৭১।


নামাযের ১০০ মাসায়িল

  • পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের মাঝখানে স্বাভাবিক (চার আঙ্গুল, ঊর্ধ্বে এক বিঘত) পরিমাণ ফাঁকা রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও গোড়ালির মাঝে সমান দূরত্ব রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা পর্যন্ত হাত ছেড়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • সম্পূর্ণ সোজা হয়ে দাঁড়ানো। ➔ বিস্তারিত…
  • ঘাড় স্বাভাবিক রাখা। চেহারা জমিনের দিকে না ঝোঁকানো। বিস্তারিত…
  • সিজদার জায়গার দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমার সময় হাত চাদরের ভেতরে থাকলে বাইরে বের করা। বিস্তারিত…
  • হাত উঠানোর সময় মাথা না ঝোঁকানো। বিস্তারিত…
  • হাত কান পর্যন্ত উঠানো (উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর উঠানো)। বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো স্বাভাবিক রাখা। বিস্তারিত…
  • হাতের তালু সম্পূর্ণ কিবলামুখী করে রাখা, আঙ্গুলের মাথা বাঁকা না রাখা, বরং আকাশমুখী করে রাখা। বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমার আগে নামাযের নিয়ত করা। বিস্তারিত…
  • তারপর তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা। তাকবীর সংক্ষিপ্ত করা, লম্বা না করা। বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমা বলার পর হাত না ঝুলিয়ে সরাসরি হাত বাঁধা। বিস্তারিত…
  • ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠের উপর রাখা। বিস্তারিত…
  • ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলি দ্বারা বাম হাতের কব্জি ধরা বিস্তারিত…
  • বাকি আঙ্গুলগুলো বাম হাতের উপর স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা বিস্তারিত…
  • নাভীর নীচে হাত বাঁধা। বিস্তারিত…
  • সানা পড়া। বিস্তারিত…
  • পূর্ণ আঊযুবিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • পূর্ণ বিসমিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • সূরা ফাতিহা পড়া। বিস্তারিত…
  • সূরা ফাতিহা পড়ার পর নীরবে আমীন বলা। বিস্তারিত…
  • সূরা মেলানো। বিস্তারিত…
  • সূরার শুরু থেকে মিলালে বিসমিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • মাসনূন কিরা‘আত পড়া। বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে রুকুতে যাওয়া। বিস্তারিত…
  • উভয় হাত দ্বারা হাঁটু ধরা। বিস্তারিত…
  • উভয় হাত সম্পূর্ণ সোজা রাখা, কনুই বাঁকা না করা। বিস্তারিত…
  • মাথা, পিঠ ও কোমর একসমান রাখা। বিস্তারিত…
  • পায়ের দিকে নজর রাখা। বিস্তারিত…
  • রুকুতে কমপক্ষে তিনবার রুকুর তাসবীহ ‘সুবহানা রব্বিয়াল আযীম’ পড়া সুন্নাত। বিস্তারিত…
  • রুকু করা ফরয এবং রুকুতে কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানো এবং দাঁড়ানোর মধ্যে স্থিরতা অর্জনের জন্য এক তাসবীহ পরিমাণ বিলম্ব করা। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে উঠার সময় “সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ” বলা। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে উঠার সময় মুক্তাদীর “রাব্বানা ওয়ালাকাল হামদ” বলা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে সিজদায় যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
  • (প্রথমে) উভয় হাঁটু মাটিতে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দাঁড়ানো থেকে স্বাভাবিকভাবে সিজদায় যাওয়া, নুয়ে না যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
  • আঙ্গুলের মাথাগুলো কিবলামুখী করে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাত, নাক, কপাল রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • নাকের অগ্রভাগের দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দুই হাতের মধ্যখানে চেহারা রাখা যায় এ পরিমাণ ফাঁক রাখা। হাত চেহারার সাথে মিলিয়ে না রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • কনুই মাটিতে বিছিয়ে না দেওয়া এবং রান থেকে পৃথক রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের পাতা খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • পায়ের আঙ্গুলের মাথাগুলো যথাসম্ভব কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দুই পায়ের আঙ্গুল যমীন থেকে না উঠানো ➔ বিস্তারিত…
  • দুই পায়ের মধ্যখানে ফাঁক রাখা, গোড়ালি না মেলানো ➔ বিস্তারিত…
  • কমপক্ষে তিনবার সিজদার তাসবীহ্ “সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা” পড়া সুন্নাত ➔ বিস্তারিত…
  • সিজদা করা ফরয এবং সিজদায় কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে সিজদা থেকে উঠা। ➔ বিস্তারিত…
  • (প্রথমে) কপাল, (তারপর) নাক, (তারপর) উভয় হাত উঠানো ➔ বিস্তারিত…
  • দুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে স্থিরভাবে বসা ➔ বিস্তারিত…
  • বাম পা বিছিয়ে বসা, ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • ডান পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা (ও হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
  • নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • (নফল নামাযে) বসা অবস্থায় দু‘আ পড়া ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলা অবস্থায় পূর্বের নিয়মে দ্বিতীয় সিজদা করা ➔ বিস্তারিত…
  • দ্বিতীয় সিজদার পর তাকবীর বলা অবস্থায় পরবর্তী রাকা‘আতের জন্য পায়ের অগ্রভাগে ভর করে দাঁড়ানো ➔ বিস্তারিত…
  • হাঁটুর উপর হাত রেখে দাঁড়ানো। বিনা ওযরে যমীনে ভর না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • সিজদা হতে সিনা ও মাথা স্বাভাবিক সোজা রেখে সরাসরি দাঁড়ানো, শরীরের উপরিভাগ নুইয়ে না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা। (হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
  • বসা অবস্থায় মাথা ও পিঠ স্বাভাবিক সোজা রেখে নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • আত্তাহিয়্যাতু পড়া। ➔ বিস্তারিত…
  • ‘আশহাদু’ বলার সঙ্গে সঙ্গে মধ্যমা ও বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা একসাথে মিলিয়ে এবং অনামিকা ও কনিষ্ঠাঙ্গুল মুড়িয়ে রেখে হালকা (গোলক/ বৃত্ত) বাঁধা। ➔ বিস্তারিত...
  • ‘লা ইলাহা’ বলার সময় শাহাদাত আঙ্গুল সামান্য উঁচু করে কিবলার দিকে ইশারা করা। অতঃপর ‘ইল্লাল্লাহ’ বলার সময় (হাতের বাঁধন না খুলে) স্বাভাবিকভাবে নামিয়ে রাখা (এতে শাহাদাত আঙ্গুলের মাথা হাঁটুতে লাগবে না)। ➔ বিস্তারিত…
  • বৈঠক শেষ হওয়া পর্যন্ত হাত হালকা (বৃত্ত) বাঁধা অবস্থায় রাখা এবং শেষ বৈঠকে উভয় সালামের পরে খোলা। ➔ বিস্তারিত…
  • আখেরী বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতুর পর দুরূদ শরীফ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
  • দু‘আয়ে মাসূরা পড়া ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালামের সময় সালাম করার নিয়ত করা ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালাম কিবলার দিক থেকে শুরু করা এবং সালাম বলতে বলতে চেহারা ঘোরানো। ➔ বিস্তারিত…
  • প্রথমে ডান দিকে অতঃপর বাম দিকে সালাম ফিরানো। ➔ বিস্তারিত…
  • চেহারা ঘোরানোর সময় নজর কাঁধের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • সালামের সময় ডানে-বামে শুধু চেহারা ফিরানো ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালাম সংক্ষিপ্ত করা এবং দ্বিতীয় সালাম প্রথম সালামের তুলনায় নীচু শব্দে বলা ➔ বিস্তারিত…
  • ইমামের সাথে সাথে সালাম ফেরানো ➔ বিস্তারিত…
  • মাসবুকের জন্য ইমামের দ্বিতীয় সালাম শেষ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করা ➔ বিস্তারিত…
  • মাঝের তাকবীরগুলো পূর্ববর্তী রুকন থেকে আরম্ভ করে পরবর্তী রুকনে পৌঁছে শেষ করা। ➔ বিস্তারিত…
  • প্রত্যেক রুকনের আমল পূর্ণ হওয়ার পর পরের রুকনে যেতে বিলম্ব না করা। ➔ বিস্তারিত…
  • হাই এলে যথাসম্ভব দমিয়ে রাখা এবং মুখে হাত রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাঁচি এলে হাত বা কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে নেওয়া এবং যথাসম্ভব নীচু শব্দে হাঁচি দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • নামাযের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তরে নামাযের খেয়াল রাখা ➔ বিস্তারিত…
x

tiltony.com
tiltony.comhttp://www.tiltony.com
তিলটনি.কম একটি বাংলা ব্লগ সাইট। সঠিক, নির্ভরযোগ্য ও পূর্ণ তথ্য সমৃদ্ধ কনটেন্ট প্রকাশ করার উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে ওয়েবসাইটটি।বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ‣ শিক্ষা ‣ স্বাস্থ্য ‣ জীবনযাপন ‣ পাঁচমিশালি ‣ অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও সংবাদ পেতে ভিজিট করুন।
RELATED ARTICLES
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments