Sunday, December 22, 2024

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকের নবীজীর (সা.) নামায • লেখক: মুফতী মনসূরুল হক

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকের নবীজীর (সা.) নামায • লেখক: মুফতী মনসূরুল হক

ইসলামী শরীয়াতের মধ্যে যতগুলো ফরজ ইবাদাত রয়েছে তার মধ্যে নামায অন্যতম গুরুত্ববহ। বলা হয়েছে, কবরে সবার আগে নামাযের হিসাব নেয়া হবে। তাই প্রত্যেকটা মুমিন মুসলমান মানুষের প্রয়োজন নামাযের প্রতি যত্নবান হওয়া। অর্থাৎ সঠিকভাবে নামায আদায় করা। আর সঠিকভাবে নামায আদায় করার জন্য অবশ্যই নামায তথা নামাযের নিয়ম-কানুন, মাসয়ালা-মাসায়িল শিক্ষা করা জরুরী। এখানে মুফতী মনসূরুল হক লিখিত কুরআন ও সুন্নাহর আলোকের নবীজীর (সা.) নামায বইটি (অংশ বিশেষ) তুলে ধরা হলো সাধারণ মানুষের নামায শিক্ষার খেদমতে।

namaz sikka bangla

কিতাব সম্পর্কে কিছু কথা

১. এই কিতাবে আমার লিখিত “নামায শিক্ষা ও ইমামগণের যিম্মাদারী” শীর্ষক পুস্তিকায় উল্লিখিত পুরুষের নামাযের ধারাবাহিক ১০০ মাসায়িলকেই যথেষ্ট পরিমার্জিত ও দলীলসমৃদ্ধ করে উপস্থাপন করা হয়েছে। তাই কিতাবটি উল্লিখিত পুস্তিকার সংশ্লিষ্ট অংশের পরিমার্জিত সংস্করণ বলে বিবেচিত হবে। কোন বক্তব্যে ভিন্নতা থাকলে এই কিতাবের বক্তব্যই চূড়ান্ত গণ্য হবে।

২. মৌলিকভাবে এই কিতাবে পুরুষের নামাযের ধারাবাহিক বিবরণ দেওয়া হয়েছে। মহিলাদের নামাযে কিছু পার্থক্য আছে; এখানে তা উল্লেখ করা হয়নি। পার্থক্যগুলোর জন্য দেখুন, “নবীজীর সুন্নাত” এবং “নামায শিক্ষা ও ইমামগণের যিম্মাদারী” পুস্তিকাদ্বয়ের সংশ্লিষ্ট অংশ [কিতাবুসসুন্নাহ, পৃ. ৩২, ১০৩]

৩. বিশেষভাবে লক্ষণীয়, এই কিতাব বা অন্য কোন কিতাব এককভাবে নামায শেখার জন্য যথেষ্ট নয়। সুন্নাহসম্মত নামায সরাসরি আলেমদের কাছ থেকেই শিখতে হবে। এই কিতাবের উদ্দেশ্য নামায শিক্ষা দেওয়া নয়; বরং আলেমদের কাছ থেকে নামাযের সুন্নাহসম্মত পদ্ধতি শিখে নেওয়ার পর তা স্মরণ রাখা এবং তার অনুকূলে যে দলীলগুলো আছে সেগুলো নিজের চোখে দেখে প্রশান্তি লাভ করার ক্ষেত্রে সহায়তা করাই এই কিতাবের উদ্দেশ্য।

অনুরূপভাবে এই কিতাব থেকে দলীল গ্রহণ করে কোন আলেমের উপর আপত্তি করাও এই কিতাবের উদ্দেশ্য-পরিপন্থী। কোন আলেমের শেখানো পদ্ধতির সাথে যদি এ কিতাবের কোন বিবরণের ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়; তবে আদবের সাথে সে আলেমের নিকট জানতে চাওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে তাঁর সঙ্গে পরামর্শসাপেক্ষে আমাদের নিকট প্রশ্ন আকারে পাঠানো যেতে পারে। এক্ষেত্রে আমাদের কোন ভুল থাকলে আমরা সংশোধন করে নেবো ইনশাআল্লাহ।

৪. কিতাবটি সংকলনের ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্ততা বিশেষভাবে লক্ষণীয় ছিল, এজন্য অল্প ও জরুরী উদ্ধৃতি দিয়েই আমরা ক্ষান্ত থেকেছি। কিতাবের শেষে তথ্যপঞ্জিতে উদ্ধৃত কিতাবগুলোর নাম- লেখক, প্রকাশনী ও প্রকাশকালসহ লিখে দেয়া হয়েছে। তবে এই কিতাব প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে তথ্যপঞ্জিতে উল্লিখিত কিতাবগুলোর বাইরেও আমরা বহু কিতাবের সহায়তা নিয়েছি। কিতাবে সেগুলোর নাম উল্লেখ না থাকায় তথ্যপঞ্জিতে তার বিবরণ আসেনি।

৫. তথ্যপঞ্জিতে কিতাবগুলোর যে প্রকাশনী ও সংস্করণ উল্লেখ করা হয়েছে, উদ্ধৃতির ক্ষেত্রে আমরা সাধারণভাবে সেগুলোই অনুসরণ করতে সচেষ্ট থেকেছি। তা সত্ত্বেও দুই-এক জায়গায় ভিন্নতা ঘটে থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে পাঠকের প্রতি অনুরোধ, নির্দিষ্ট উদ্ধৃতিটি নির্দিষ্ট প্রকাশনীর ছাপায় না পেলে যেন একটু কষ্ট করে অন্যত্র খুঁজে দেখেন; আশা করি পেয়ে যাবেন।

৬. এই কিতাবে প্রায় সব জায়গায় সহীহ বা হাসান পর্যায়ের হাদীস উল্লেখ করা হয়েছে। দুই-এক জায়গায় হয়তো সাধারণ পর্যায়ের জয়ীফ হাদীস এসে থাকতে পারে; তবে শাস্ত্রীয় বিচারে তা আমলযোগ্য এটুকু নিশ্চিত হয়েই তা উল্লেখ করা হয়েছে। যেহেতু প্রত্যেকটি হাদীসের সাথে আমরা সনদের মান উল্লেখ করে দিয়েছি; তাই পাঠক সংশ্লিষ্ট জায়গাগুলোতে দেখে নিতে পারবেন।

৭. সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমের হাদীসের ক্ষেত্রে শুধু সূত্র উল্লেখ করা হয়েছে। আলাদাভাবে হাদীসের মান উল্লেখ করা হয়নি। অন্যান্য ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্তভাবে আমরা হাদীসের সূত্র ও শাস্ত্রীয় মান উল্লেখ করে দিয়েছি। হাদীসের মান বেশিরভাগ স্থানে মুহাদ্দিসীনে কেরামের উদ্ধৃতিতেই উল্লেখ করেছি। কোথাও একান্ত না পাওয়া গেলে মুহাদ্দিসীনে কেরামের স্বীকৃত নীতি অনুসরণ করে আমাদের পক্ষ থেকে সনদের মান উল্লেখ করা হয়েছে।

৮. হাদীসের ‘তাখরীজ’ এবং মাসআলাগুলোর শাস্ত্রীয় আলোচনা আরবীতে করা হয়েছে। বাংলায় তার সারাংশ অল্প কথায় পেশ করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিতাবটির মূল অংশে কোন টীকা ব্যবহার করা হয়নি। মাসআলাগুলোর যে সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে যেমন, রুকুর কাজ এতটি, সিজদার কাজ এতটি- এগুলো বিন্যাসের অংশ; অকাট্য কোন বিষয় নয়। অন্য কারও গণনায় কমবেশি হতে পারে।

৯. হাদীসের অর্থ বুঝার ক্ষেত্রে যেহেতু আমরা ‘ফুকাহায়ে কেরামের’ মুখাপেক্ষী; ইমাম তিরমিযী রহ. সুনানে তিরমিযীতে (হাদীস নং ৯৯০) মৃত ব্যক্তিকে গোসল দেওয়া সংক্রান্ত অধ্যায়ে বলেন, “হাদীসের অর্থ ফুকাহায়ে কেরাম বেশি জানেন।” তাই এই কিতাবে ফুকাহায়ে কেরামের প্রচুর উদ্ধৃতি আনা হয়েছে। অবশ্য হাদীসের ভাষ্য থেকে মাসআলা একদম পরিষ্কারভাবে বুঝা গেলে সেক্ষেত্রে ফুকাহায়ে কেরামের বক্তব্য উল্লেখ করার বাধ্যবাধকতা রক্ষা করা হয়নি।

মূলত “ফুকাহায়ে কেরাম” হাদীস যেভাবে বুঝেছেন, আমরা সতর্কতার সাথে সেটিরই অনুসরণের চেষ্টা করেছি। এক্ষেত্রে আমরা ফিকহের স্বীকৃত চারটি ধারার মধ্যে হানাফী ফিকহের ধারা অনুসরণ করেছি।

১০. সাধারণভাবে আমরা মারফূ’ হাদীস উল্লেখ করেছি। তবে কোথাও মারফূ’ হাদীস পাওয়া না গেলে সাহাবায়ে কেরাম এবং তাবেয়ীগণের উক্তি উল্লেখ করেছি। আর এটাই ইমাম আবু হানীফা রহ.-সহ অন্যান্য ফুকাহায়ে কেরামের মাসআলা আহরণের নীতি। এ বিষয়ে ইমাম আবু হানীফা রহ.-এর বক্তব্যের জন্য দ্রষ্টব্য, “ফাযায়িলু আবি হানীফা, ইবনু আবিল আওয়াম” বর্ণনা নং. (১৪২)

  عن يحيى بن ضريس يقول: شهدت سفيان الثوري وأتاه رجل فقال: ما تنقم على أبي حنيفة؟ قال: وما له؟ قال: سمعته يقول: آخذ بكتاب الله عز وجل، فما لم أجد فبسنة رسول الله صلى الله عليه وسلم، فإن لم أجد في كتاب الله ولا في سنة رسوله أخذت بقول أصحابه، آخذ بقول من شئت، ولا أخرج من قولهم إلى قول غيرهم، فأما إذا انتهى الأمر أو جاء الأمر إلى إبراهيم والشعبي والحسن وابن سيرين وعطاء وسعيد: فأجتهد كما اجتهدوا.

নামাযের একশত মাসায়িল

নামাযের ১০০ মাসায়িল

  • পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের মাঝখানে স্বাভাবিক (চার আঙ্গুল, ঊর্ধ্বে এক বিঘত) পরিমাণ ফাঁকা রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও গোড়ালির মাঝে সমান দূরত্ব রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা পর্যন্ত হাত ছেড়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • সম্পূর্ণ সোজা হয়ে দাঁড়ানো। ➔ বিস্তারিত…
  • ঘাড় স্বাভাবিক রাখা। চেহারা জমিনের দিকে না ঝোঁকানো। বিস্তারিত…
  • সিজদার জায়গার দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমার সময় হাত চাদরের ভেতরে থাকলে বাইরে বের করা। বিস্তারিত…
  • হাত উঠানোর সময় মাথা না ঝোঁকানো। বিস্তারিত…
  • হাত কান পর্যন্ত উঠানো (উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর উঠানো)। বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো স্বাভাবিক রাখা। বিস্তারিত…
  • হাতের তালু সম্পূর্ণ কিবলামুখী করে রাখা, আঙ্গুলের মাথা বাঁকা না রাখা, বরং আকাশমুখী করে রাখা। বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমার আগে নামাযের নিয়ত করা। বিস্তারিত…
  • তারপর তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা। তাকবীর সংক্ষিপ্ত করা, লম্বা না করা। বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমা বলার পর হাত না ঝুলিয়ে সরাসরি হাত বাঁধা। বিস্তারিত…
  • ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠের উপর রাখা। বিস্তারিত…
  • ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলি দ্বারা বাম হাতের কব্জি ধরা বিস্তারিত…
  • বাকি আঙ্গুলগুলো বাম হাতের উপর স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা বিস্তারিত…
  • নাভীর নীচে হাত বাঁধা। বিস্তারিত…
  • সানা পড়া। বিস্তারিত…
  • পূর্ণ আঊযুবিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • পূর্ণ বিসমিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • সূরা ফাতিহা পড়া। বিস্তারিত…
  • সূরা ফাতিহা পড়ার পর নীরবে আমীন বলা। বিস্তারিত…
  • সূরা মেলানো। বিস্তারিত…
  • সূরার শুরু থেকে মিলালে বিসমিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • মাসনূন কিরা‘আত পড়া। বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে রুকুতে যাওয়া। বিস্তারিত…
  • উভয় হাত দ্বারা হাঁটু ধরা। বিস্তারিত…
  • উভয় হাত সম্পূর্ণ সোজা রাখা, কনুই বাঁকা না করা। বিস্তারিত…
  • মাথা, পিঠ ও কোমর একসমান রাখা। বিস্তারিত…
  • পায়ের দিকে নজর রাখা। বিস্তারিত…
  • রুকুতে কমপক্ষে তিনবার রুকুর তাসবীহ ‘সুবহানা রব্বিয়াল আযীম’ পড়া সুন্নাত। বিস্তারিত…
  • রুকু করা ফরয এবং রুকুতে কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানো এবং দাঁড়ানোর মধ্যে স্থিরতা অর্জনের জন্য এক তাসবীহ পরিমাণ বিলম্ব করা। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে উঠার সময় “সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ” বলা। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে উঠার সময় মুক্তাদীর “রাব্বানা ওয়ালাকাল হামদ” বলা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে সিজদায় যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
  • (প্রথমে) উভয় হাঁটু মাটিতে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দাঁড়ানো থেকে স্বাভাবিকভাবে সিজদায় যাওয়া, নুয়ে না যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
  • আঙ্গুলের মাথাগুলো কিবলামুখী করে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাত, নাক, কপাল রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • নাকের অগ্রভাগের দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দুই হাতের মধ্যখানে চেহারা রাখা যায় এ পরিমাণ ফাঁক রাখা। হাত চেহারার সাথে মিলিয়ে না রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • কনুই মাটিতে বিছিয়ে না দেওয়া এবং রান থেকে পৃথক রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের পাতা খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • পায়ের আঙ্গুলের মাথাগুলো যথাসম্ভব কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দুই পায়ের আঙ্গুল যমীন থেকে না উঠানো ➔ বিস্তারিত…
  • দুই পায়ের মধ্যখানে ফাঁক রাখা, গোড়ালি না মেলানো ➔ বিস্তারিত…
  • কমপক্ষে তিনবার সিজদার তাসবীহ্ “সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা” পড়া সুন্নাত ➔ বিস্তারিত…
  • সিজদা করা ফরয এবং সিজদায় কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে সিজদা থেকে উঠা। ➔ বিস্তারিত…
  • (প্রথমে) কপাল, (তারপর) নাক, (তারপর) উভয় হাত উঠানো ➔ বিস্তারিত…
  • দুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে স্থিরভাবে বসা ➔ বিস্তারিত…
  • বাম পা বিছিয়ে বসা, ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • ডান পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা (ও হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
  • নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • (নফল নামাযে) বসা অবস্থায় দু‘আ পড়া ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলা অবস্থায় পূর্বের নিয়মে দ্বিতীয় সিজদা করা ➔ বিস্তারিত…
  • দ্বিতীয় সিজদার পর তাকবীর বলা অবস্থায় পরবর্তী রাকা‘আতের জন্য পায়ের অগ্রভাগে ভর করে দাঁড়ানো ➔ বিস্তারিত…
  • হাঁটুর উপর হাত রেখে দাঁড়ানো। বিনা ওযরে যমীনে ভর না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • সিজদা হতে সিনা ও মাথা স্বাভাবিক সোজা রেখে সরাসরি দাঁড়ানো, শরীরের উপরিভাগ নুইয়ে না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা। (হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
  • বসা অবস্থায় মাথা ও পিঠ স্বাভাবিক সোজা রেখে নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • আত্তাহিয়্যাতু পড়া। ➔ বিস্তারিত…
  • ‘আশহাদু’ বলার সঙ্গে সঙ্গে মধ্যমা ও বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা একসাথে মিলিয়ে এবং অনামিকা ও কনিষ্ঠাঙ্গুল মুড়িয়ে রেখে হালকা (গোলক/ বৃত্ত) বাঁধা। ➔ বিস্তারিত...
  • ‘লা ইলাহা’ বলার সময় শাহাদাত আঙ্গুল সামান্য উঁচু করে কিবলার দিকে ইশারা করা। অতঃপর ‘ইল্লাল্লাহ’ বলার সময় (হাতের বাঁধন না খুলে) স্বাভাবিকভাবে নামিয়ে রাখা (এতে শাহাদাত আঙ্গুলের মাথা হাঁটুতে লাগবে না)। ➔ বিস্তারিত…
  • বৈঠক শেষ হওয়া পর্যন্ত হাত হালকা (বৃত্ত) বাঁধা অবস্থায় রাখা এবং শেষ বৈঠকে উভয় সালামের পরে খোলা। ➔ বিস্তারিত…
  • আখেরী বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতুর পর দুরূদ শরীফ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
  • দু‘আয়ে মাসূরা পড়া ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালামের সময় সালাম করার নিয়ত করা ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালাম কিবলার দিক থেকে শুরু করা এবং সালাম বলতে বলতে চেহারা ঘোরানো। ➔ বিস্তারিত…
  • প্রথমে ডান দিকে অতঃপর বাম দিকে সালাম ফিরানো। ➔ বিস্তারিত…
  • চেহারা ঘোরানোর সময় নজর কাঁধের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • সালামের সময় ডানে-বামে শুধু চেহারা ফিরানো ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালাম সংক্ষিপ্ত করা এবং দ্বিতীয় সালাম প্রথম সালামের তুলনায় নীচু শব্দে বলা ➔ বিস্তারিত…
  • ইমামের সাথে সাথে সালাম ফেরানো ➔ বিস্তারিত…
  • মাসবুকের জন্য ইমামের দ্বিতীয় সালাম শেষ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করা ➔ বিস্তারিত…
  • মাঝের তাকবীরগুলো পূর্ববর্তী রুকন থেকে আরম্ভ করে পরবর্তী রুকনে পৌঁছে শেষ করা। ➔ বিস্তারিত…
  • প্রত্যেক রুকনের আমল পূর্ণ হওয়ার পর পরের রুকনে যেতে বিলম্ব না করা। ➔ বিস্তারিত…
  • হাই এলে যথাসম্ভব দমিয়ে রাখা এবং মুখে হাত রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাঁচি এলে হাত বা কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে নেওয়া এবং যথাসম্ভব নীচু শব্দে হাঁচি দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • নামাযের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তরে নামাযের খেয়াল রাখা ➔ বিস্তারিত…

Related Articles

Stay Connected

0FansLike
3,606FollowersFollow
0SubscribersSubscribe
- Advertisement -spot_img

Latest Articles