Sunday, December 22, 2024

উভয় সালামের সময় সালাম করার নিয়ত করা • নামাযের ১০০ মাসায়িল

ইসলামী শরীয়াতের মধ্যে যতগুলো ফরজ ইবাদাত রয়েছে তার মধ্যে নামায অন্যতম গুরুত্ববহ। বলা হয়েছে, কবরে সবার আগে নামাযের হিসাব নেয়া হবে। তাই প্রত্যেকটা মুমিন মুসলমান মানুষের প্রয়োজন নামাযের প্রতি যত্নবান হওয়া। অর্থাৎ সঠিকভাবে নামায আদায় করা। আর সঠিকভাবে নামায আদায় করার জন্য অবশ্যই নামায তথা নামাযের নিয়ম-কানুন, মাসয়ালা-মাসায়িল শিক্ষা করা জরুরী। এখানে মুফতী মনসূরুল হক লিখিত কুরআন ও সুন্নাহর আলোকের নবীজীর (সা.) নামায বইটি (অংশ বিশেষ) তুলে ধরা হলো সাধারণ মানুষের নামায শিক্ষার খেদমতে।



উভয় সালামের সময় সালাম করার নিয়ত করা

একা নামায পড়লে উভয় সালামের সময় ফেরেশতাদেরকে সালাম করার নিয়ত করা এবং জামা‘আতের সময় ইমাম হলে ফেরেশতা, অন্যান্য মুসল্লী ও নামাযী জিনদের সালাম করার নিয়ত করা। আর মুকতাদী হলে উল্লিখিতদের সাথে সাথে ইমাম ডানে বা বাঁয়ে থাকলে সেদিকে সালাম ফেরানোর সময় আর বরাবর থাকলে উভয় সালামে ইমামেরও নিয়ত করাঃ

عن جابر بن سمرة، قال: كنا إذا صلينا مع رسول الله صلى الله عليه وسلم قلنا: السلام عليكم ورحمة الله السلام عليكم ورحمة الله، وأشار بيده إلى الجانبين، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «علام تومئون بأيديكم كأنها أذناب خيل شمس؟ إنما يكفي أحدكم أن يضع يده على فخذه ثم يسلم على أخيه من على يمينه، وشماله».

ـ أخرجه مسلم في «صحيحه» (431).

وينبغي أن يدخل في قوله:’على أخيه‘ من يحضر في الصلاة من الجن. لأنهم من الإخوة المسلمين؛ ففي مسند أحمد )4149( أن الجن حين سألوا الزاد فَقَالَ النبي ـ صلى الله عليه وسلم ـ: كُلُّ عَظْمٍ ذُكِرَ اسْمُ اللهِ عَلَيْهِ ، يَقَعُ فِي أَيْدِيكُمْ أَوْفَرَ مَا كَانَ عَلَيْهِ لَحْمًا ، وَكُلُّ بَعْرَةٍ ، أَوْ رَوْثَةٍ عَلَفٌ لِدَوَابِّكُمْ ، فَلاَ تَسْتَنْجُوا بِهِمَا ، فَإِنَّهُمَا زَادُ إِخْوَانِكُمْمِنَ الْجِنِّ. ولفظ صحيح مسلم (450)«فلا تستنجوا بهما فإنهما طعام إخوانكم». ثم إن الجن يحضرون الصلاة مع الإنسان، كما في [الأحقاف: 29] وكما في “آكام المرجان في أحكام الجان” (ص: 87): قَالَ ابْن أبي الدُّنْيَا حَدثنِي مُحَمَّد بن الْحُسَيْن حَدثنَا عبد الرَّحْمَن ابْن عمر والباهلي سَمِعت السّري بن اسماعيل يذكر عَن يزِيد الرقاشِي أَن صَفْوَان بن مُحرز الْمَازِني كَانَ إِذا قَامَ إِلَى تَهَجُّده من اللَّيْل قَامَ مَعَه سكان دَاره من الْجِنّ فصلوا بِصَلَاتِهِ وَاسْتَمعُوا لقرَاءَته.

অর্থ: হযরত জাবের ইবনে সামুরা রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা যখন হুযূর ﷺ এর সাথে নামায পড়তাম তখন বলতাম, ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ’ (বর্ণনাকারী বলেন,) এবং তিনি (হযরত জাবের ইবনে সামুরা রাযি.) হাত দ্বারা দু’দিকে (ডানে বামে) ইশারা করে দেখালেন। এটা দেখে হুযূর ﷺ বললেন, কী ব্যাপার! তোমরা কেন নামাযে হাত দিয়ে ইশারা করছো যেন এগুলো অবাধ্য ঘোড়ার লেজ! তোমাদের কারও জন্য এটুকু যথেষ্ট যে, সে নিজের হাত ঊরুর উপর রাখবে এরপর ডান ও বাম দিকের ভাইদের প্রতি সালাম ফেরাবে। -সহীহ মুসলিম (৪৩১)

উল্লেখ্য, এখানে ‘ভাই’ শব্দের মধ্যে উপস্থিত জিনরাও অন্তর্ভুক্ত। তাই তাদের নিয়তও করবে। সহীহ মুসলিমের (৪৫০) নং হাদীসে জিনদেরকেও ভাই বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তাদের নিয়ত করার কারণ হচ্ছে, নেককার জিনগণ নামাযে উপস্থিত হন। যেমনটি সূরা আহকাফের ২৯ নং আয়াতে বলা হয়েছে। আরও দ্রষ্টব্য, ‘আকামুল মারজান ফী আহকামিল জান’ পৃ. ৮৭। (বিস্তারিত দেখুন, ফাতহুল কদীর, সালামের আলোচনা; সি‘আয়া ২/২৫২) দুররে মুখতার গ্রন্থে (১/৫২৬) আছে, উপস্থিত জিনদের নিয়তও করবে।

عن ابن جريج قال: قلت لعطاء: ليس عن يميني أحد، وعن يساري أناس قال: «فابدأ فسلم من على يمينك من أجل الملائكة، ثم سلم على الذي يسارك».

ـ رواه عبد الرزاق في «مصنفه» (3140) عن ابن جريج، به.

قال الكاساني في «البدائع» (2/70) : ومنها [السنن] أن ينوي من يخاطبه بالتسليم؛ لأن خطاب من لا ينوي خطابه لغو وسفه ثم لا يخلو إما إن كان إماما أو منفردا أو مقتديا فإن كان إماما ينوي بالتسليمة الأولى من على يمينه من الحفظة والرجال والنساء وبالتسليمة الثانية من على يساره منهم، كذا ذكر في الأصل وأخر ذكر الحفظة في الجامع الصغير…ثم اختلف المشايخ في كيفية نية الحفظة قال بعضهم: ينوي الكرام الكاتبين واحدا عن يمينه وواحدا عن يساره، والصحيح أنه ينوي الحفظة عن يمينه وعن يساره ولا ينوي عددا؛ لأن ذلك لا يعرف بطريق الإحاطة…وإن كان منفردا فعلى قول الأولين (القائلين بأن المصلي ينوي من كان معه في الصلاة) ينوي الحفظة لا غير وعلى قول الحاكم (القائل بأن المصلي ينوي جميع رجال العالم ونسائهم)ينوي الحفظة وجميع البشر من أهل الإيمان.وأما المقتدي فينوي ما ينوي الإمام، وينوي أيضا إن كان على يمين الإمام ينويه في يساره وإن كان على يساره ينويه في يمينه وإن كان بحذائه فعند أبي يوسف ينويه في يمينه، وهكذا ذكر في بعض نسخ الجامع الصغير؛ لأن لليمين فضلا علىاليسار، وروى الحسن عن أبي حنيفة أنه ينويه في الجانبين جميعا، وهكذا ذكر في بعض نسخ الجامع الصغير وهو قول محمد؛ لأن يمين الإمام عن يمين المقتدي ويساره عن يساره فكان له حظ في الجانبين فينويه في التسليمتين والله أعلم.

অর্থ: হযরত ইবনে জুরাইজ রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি হযরত আত্বা ইবনে আবি রবাহ রহ.-কে বললাম, আমার ডানে কেউ নেই আর বামে লোকজন আছে, (এক্ষেত্রে সালাম ফেরানোর নিয়ম কী?) তিনি বললেন, প্রথমে তুমি ডান দিকে উপস্থিত ফেরেশতাদেরকে লক্ষ্য করে সালাম ফেরাও। এরপর বামে যে লোকজন আছে তাদেরকে লক্ষ্য করে সালাম ফেরাও। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক (৩১৪০) বর্ণনাটির সনদ সহীহ।

আল্লামা কাসানী রহ. ‘বাদায়িউস সানায়ে’ (২/৭০) গ্রন্থে বলেন, সালামের সুন্নাত হলো- সালামের মাধ্যমে যাকে সম্বোধন করা উদ্দেশ্য তার নিয়ত করবে। কারণ যার কথা নিয়ত ও ইরাদায় নেই তাকে সম্বোধন করা অর্থহীন এবং নির্বুদ্ধিতা। তিনি কিতাবুল আসলের উদ্ধৃতিতে বলেন, নামাযী ব্যক্তি যদি ইমাম হন তাহলে প্রথম সালামে উপস্থিত হেফাযতকারী ফেরেশতা ও মুসল্লীদের নিয়ত করবে। তিনি আরও বলেন, ফেরেশতাদের নিয়ত করার ক্ষেত্রে ডানে বামে হেফাযতকারী ফেরেশতাদের নিয়ত করবে। কোন নির্দিষ্ট সংখ্যার নিয়ত করবে না। কারণ তাদের প্রকৃত সংখ্যা আমাদের জানা নেই। এরপর বলেন, আর যদি একাকী নামায পড়ে তাহলে শুধু হেফাযতকারী ফেরেশতাদের নিয়ত করবে। তবে হাকেম শহীদ রহ. বলেন, ফেরেশতা ও সকল মুমিন বান্দাদের নিয়ত করবে। (বাদায়িউস সানায়ে’ গ্রন্থকার প্রথম মতকে অধিক সঠিক বলেছেন, কারণ সালাম হচ্ছে সম্বোধন। আর অনুপস্থিতকে এমন সম্বোধন করা যা তার কাছে পৌঁছবে না- অসিদ্ধ।) আর নামাযী যদি মুক্তাদী হয় তাহলে ইমামের মতই নিয়ত করবে। তবে ইমামের ডানে বা বামে থাকলে ইমামের দিকে সালাম ফেরানোর সময় ইমামের নিয়ত করবে। আর যদি ইমামের বরাবর থাকে তাহলে ইমাম আবু ইউসুফ রহ.-এর মতে ডান দিকে সালাম ফেরানোর সময় ইমামের নিয়ত করবে। কারণ ডান দিক অধিক মর্যাদাপূর্ণ। আর হাসান ইবনে যিয়াদ ইমাম আবু হানীফা রহ. থেকে বর্ণনা করেন যে, উভয় সালামে ইমামের নিয়ত করবে। কারণ ইমামের ডান মুক্তাদীর ডানে আর ইমামের বাম মুক্তাদীর বামে। কাজেই এ ক্ষেত্রে যেহেতু উভয় দিকে ইমামের অংশ আছে, তাই দুই সালামেই নিয়ত করবে।’ আল্লামা হাসকাফী রহ. ‘দুররে মুখতার’ (১/৫২৯) গ্রন্থে শেষের বক্তব্যটি গ্রহণ করেছেন। অর্থাৎ দু’দিকেই ইমামের নিয়ত করবে।

নামাযের ১০০ মাসায়িল

  • পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের মাঝখানে স্বাভাবিক (চার আঙ্গুল, ঊর্ধ্বে এক বিঘত) পরিমাণ ফাঁকা রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও গোড়ালির মাঝে সমান দূরত্ব রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা পর্যন্ত হাত ছেড়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • সম্পূর্ণ সোজা হয়ে দাঁড়ানো। ➔ বিস্তারিত…
  • ঘাড় স্বাভাবিক রাখা। চেহারা জমিনের দিকে না ঝোঁকানো। বিস্তারিত…
  • সিজদার জায়গার দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমার সময় হাত চাদরের ভেতরে থাকলে বাইরে বের করা। বিস্তারিত…
  • হাত উঠানোর সময় মাথা না ঝোঁকানো। বিস্তারিত…
  • হাত কান পর্যন্ত উঠানো (উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর উঠানো)। বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো স্বাভাবিক রাখা। বিস্তারিত…
  • হাতের তালু সম্পূর্ণ কিবলামুখী করে রাখা, আঙ্গুলের মাথা বাঁকা না রাখা, বরং আকাশমুখী করে রাখা। বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমার আগে নামাযের নিয়ত করা। বিস্তারিত…
  • তারপর তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা। তাকবীর সংক্ষিপ্ত করা, লম্বা না করা। বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমা বলার পর হাত না ঝুলিয়ে সরাসরি হাত বাঁধা। বিস্তারিত…
  • ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠের উপর রাখা। বিস্তারিত…
  • ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলি দ্বারা বাম হাতের কব্জি ধরা বিস্তারিত…
  • বাকি আঙ্গুলগুলো বাম হাতের উপর স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা বিস্তারিত…
  • নাভীর নীচে হাত বাঁধা। বিস্তারিত…
  • সানা পড়া। বিস্তারিত…
  • পূর্ণ আঊযুবিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • পূর্ণ বিসমিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • সূরা ফাতিহা পড়া। বিস্তারিত…
  • সূরা ফাতিহা পড়ার পর নীরবে আমীন বলা। বিস্তারিত…
  • সূরা মেলানো। বিস্তারিত…
  • সূরার শুরু থেকে মিলালে বিসমিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • মাসনূন কিরা‘আত পড়া। বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে রুকুতে যাওয়া। বিস্তারিত…
  • উভয় হাত দ্বারা হাঁটু ধরা। বিস্তারিত…
  • উভয় হাত সম্পূর্ণ সোজা রাখা, কনুই বাঁকা না করা। বিস্তারিত…
  • মাথা, পিঠ ও কোমর একসমান রাখা। বিস্তারিত…
  • পায়ের দিকে নজর রাখা। বিস্তারিত…
  • রুকুতে কমপক্ষে তিনবার রুকুর তাসবীহ ‘সুবহানা রব্বিয়াল আযীম’ পড়া সুন্নাত। বিস্তারিত…
  • রুকু করা ফরয এবং রুকুতে কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানো এবং দাঁড়ানোর মধ্যে স্থিরতা অর্জনের জন্য এক তাসবীহ পরিমাণ বিলম্ব করা। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে উঠার সময় “সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ” বলা। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে উঠার সময় মুক্তাদীর “রাব্বানা ওয়ালাকাল হামদ” বলা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে সিজদায় যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
  • (প্রথমে) উভয় হাঁটু মাটিতে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দাঁড়ানো থেকে স্বাভাবিকভাবে সিজদায় যাওয়া, নুয়ে না যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
  • আঙ্গুলের মাথাগুলো কিবলামুখী করে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাত, নাক, কপাল রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • নাকের অগ্রভাগের দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দুই হাতের মধ্যখানে চেহারা রাখা যায় এ পরিমাণ ফাঁক রাখা। হাত চেহারার সাথে মিলিয়ে না রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • কনুই মাটিতে বিছিয়ে না দেওয়া এবং রান থেকে পৃথক রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের পাতা খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • পায়ের আঙ্গুলের মাথাগুলো যথাসম্ভব কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দুই পায়ের আঙ্গুল যমীন থেকে না উঠানো ➔ বিস্তারিত…
  • দুই পায়ের মধ্যখানে ফাঁক রাখা, গোড়ালি না মেলানো ➔ বিস্তারিত…
  • কমপক্ষে তিনবার সিজদার তাসবীহ্ “সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা” পড়া সুন্নাত ➔ বিস্তারিত…
  • সিজদা করা ফরয এবং সিজদায় কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে সিজদা থেকে উঠা। ➔ বিস্তারিত…
  • (প্রথমে) কপাল, (তারপর) নাক, (তারপর) উভয় হাত উঠানো ➔ বিস্তারিত…
  • দুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে স্থিরভাবে বসা ➔ বিস্তারিত…
  • বাম পা বিছিয়ে বসা, ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • ডান পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা (ও হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
  • নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • (নফল নামাযে) বসা অবস্থায় দু‘আ পড়া ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলা অবস্থায় পূর্বের নিয়মে দ্বিতীয় সিজদা করা ➔ বিস্তারিত…
  • দ্বিতীয় সিজদার পর তাকবীর বলা অবস্থায় পরবর্তী রাকা‘আতের জন্য পায়ের অগ্রভাগে ভর করে দাঁড়ানো ➔ বিস্তারিত…
  • হাঁটুর উপর হাত রেখে দাঁড়ানো। বিনা ওযরে যমীনে ভর না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • সিজদা হতে সিনা ও মাথা স্বাভাবিক সোজা রেখে সরাসরি দাঁড়ানো, শরীরের উপরিভাগ নুইয়ে না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা। (হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
  • বসা অবস্থায় মাথা ও পিঠ স্বাভাবিক সোজা রেখে নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • আত্তাহিয়্যাতু পড়া। ➔ বিস্তারিত…
  • ‘আশহাদু’ বলার সঙ্গে সঙ্গে মধ্যমা ও বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা একসাথে মিলিয়ে এবং অনামিকা ও কনিষ্ঠাঙ্গুল মুড়িয়ে রেখে হালকা (গোলক/ বৃত্ত) বাঁধা। ➔ বিস্তারিত...
  • ‘লা ইলাহা’ বলার সময় শাহাদাত আঙ্গুল সামান্য উঁচু করে কিবলার দিকে ইশারা করা। অতঃপর ‘ইল্লাল্লাহ’ বলার সময় (হাতের বাঁধন না খুলে) স্বাভাবিকভাবে নামিয়ে রাখা (এতে শাহাদাত আঙ্গুলের মাথা হাঁটুতে লাগবে না)। ➔ বিস্তারিত…
  • বৈঠক শেষ হওয়া পর্যন্ত হাত হালকা (বৃত্ত) বাঁধা অবস্থায় রাখা এবং শেষ বৈঠকে উভয় সালামের পরে খোলা। ➔ বিস্তারিত…
  • আখেরী বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতুর পর দুরূদ শরীফ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
  • দু‘আয়ে মাসূরা পড়া ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালামের সময় সালাম করার নিয়ত করা ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালাম কিবলার দিক থেকে শুরু করা এবং সালাম বলতে বলতে চেহারা ঘোরানো। ➔ বিস্তারিত…
  • প্রথমে ডান দিকে অতঃপর বাম দিকে সালাম ফিরানো। ➔ বিস্তারিত…
  • চেহারা ঘোরানোর সময় নজর কাঁধের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • সালামের সময় ডানে-বামে শুধু চেহারা ফিরানো ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালাম সংক্ষিপ্ত করা এবং দ্বিতীয় সালাম প্রথম সালামের তুলনায় নীচু শব্দে বলা ➔ বিস্তারিত…
  • ইমামের সাথে সাথে সালাম ফেরানো ➔ বিস্তারিত…
  • মাসবুকের জন্য ইমামের দ্বিতীয় সালাম শেষ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করা ➔ বিস্তারিত…
  • মাঝের তাকবীরগুলো পূর্ববর্তী রুকন থেকে আরম্ভ করে পরবর্তী রুকনে পৌঁছে শেষ করা। ➔ বিস্তারিত…
  • প্রত্যেক রুকনের আমল পূর্ণ হওয়ার পর পরের রুকনে যেতে বিলম্ব না করা। ➔ বিস্তারিত…
  • হাই এলে যথাসম্ভব দমিয়ে রাখা এবং মুখে হাত রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাঁচি এলে হাত বা কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে নেওয়া এবং যথাসম্ভব নীচু শব্দে হাঁচি দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • নামাযের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তরে নামাযের খেয়াল রাখা ➔ বিস্তারিত…

Related Articles

Stay Connected

0FansLike
3,606FollowersFollow
0SubscribersSubscribe
- Advertisement -spot_img

Latest Articles