ইসলামী শরীয়াতের মধ্যে যতগুলো ফরজ ইবাদাত রয়েছে তার মধ্যে নামায অন্যতম গুরুত্ববহ। বলা হয়েছে, কবরে সবার আগে নামাযের হিসাব নেয়া হবে। তাই প্রত্যেকটা মুমিন মুসলমান মানুষের প্রয়োজন নামাযের প্রতি যত্নবান হওয়া। অর্থাৎ সঠিকভাবে নামায আদায় করা। আর সঠিকভাবে নামায আদায় করার জন্য অবশ্যই নামায তথা নামাযের নিয়ম-কানুন, মাসয়ালা-মাসায়িল শিক্ষা করা জরুরী। এখানে মুফতী মনসূরুল হক লিখিত কুরআন ও সুন্নাহর আলোকের নবীজীর (সা.) নামায বইটি (অংশ বিশেষ) তুলে ধরা হলো সাধারণ মানুষের নামায শিক্ষার খেদমতে।
মাঝের তাকবীরগুলো পূর্ববর্তী রুকন থেকে আরম্ভ করে পরবর্তী রুকনে পৌঁছে শেষ করা।
মাঝের তাকবীরগুলো পূর্ববর্তী রুকন থেকে আরম্ভ করে পরবর্তী রুকনে পৌঁছে শেষ করা। তাকবীরের নির্দিষ্ট কোন অংশকে টেনে লম্বা না করা। তবে সিজদায় যাওয়া এবং সিজদা থেকে উঠার সময় তাকবীর কিছুটা ধীরলয়ে বলা যেতে পারে যেন পরবর্তী রুকন পর্যন্ত প্রলম্বিত হয়ঃ
عن ابي سلمة بن عبد الرحمن، أن أبا هريرة، ” كان يكبر في كل صلاة من المكتوبة وغيرها ، في رمضان وغيره، فيكبر حين يقوم، ثم يكبر حين يركع، ثم يقول: سمع الله لمن حمده، ثم يقول: ربنا ولك الحمد قبل أن يسجد، ثم يقول: الله أكبر حين يهوي ساجدا
ـ أخرجه البخاري في «صحيحه» (803)
قال الحلبي في “غنية المتملي” (صـ319): وهو أن المسنون في هذه الأذكار ابتداؤها عند ابتداء انتقالات وانتهاؤها عند انتهائه.
অর্থ: হযরত আবু সালামা ইবনে আব্দুর রহমান রহ. বলেন, হযরত আবু হুরাইরা রাযি. প্রত্যেক নামাযে তাকবীর বলতেন। চাই তা ফরয নামায হোক বা অন্য কোন নামায হোক, রমযান মাসে হোক বা অন্য মাসে হোক। তিনি নামায শুরু করার সময় তাকবীর বলতেন। এরপর রুকুতে যাওয়ার সময় তাকবীর বলতেন। এরপর ‘সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বলতেন। এরপর সিজদায় যাওয়ার আগে ‘রব্বানা ওয়ালাকাল হামদ’ বলতেন। এরপর সিজদায় যাওয়া অবস্থায় আল্লাহু আকবার বলতেন। -সহীহ বুখারী (৮০৩)
আল্লামা হালাবী রহ. বলেন, এ সকল যিকিরের (নামাযে এক অবস্থা থেকে আরেক অবস্থায়-যেমন রুকু থেকে কওমা, কওমা থেকে সিজদা ইত্যাদি-যাওয়ার সময় যেগুলো পাঠ করা হয়) ক্ষেত্রে সুন্নাত হলো, অবস্থা পরিবর্তনের শুরুতে এগুলো বলা শুরু করবে এবং পরিবর্তনের শেষে এগুলো শেষ করবে। (গুনয়াতুল মুতামাল্লী, পৃ.৩১৯)
قال الترمذي: وروي عن إبراهيم النخعي أنه قال: التكبير جزم، والسلام جزم.
ـ علقه الترمذي في «سننه» (297) ورواه سعيد بن منصور في «سننه» مع زيادة كما في “المقاصد الحسنة” (ص: 263) ولم نقف على إسناده، ورواه أيضا عبد الرزاق في «مصنفه»
(2553) عن يحيى بن العلاء، عن مغيرة، قال: قلت لإبراهيم: إذا قال المؤذن قد قامت الصلاة أكبر مكاني، أو حين يفرغ؟ قال: «أي ذلك شئت» قال: وقال إبراهيم: «التكبير جزم» يقول: «لا يمد»ـ وهذا إسناد ضعيف، لأن يحيى بن العلاء مع فصاحته ونبله كان ضعيفا. قال الذهبي في”تاريخ الإسلام” ت بشار (4/ 542): أَحَدُ الأَعْلامِ الْجِلَّةِ عَلَى ضَعْفِهِ…، قَالَ أَبُو حَاتِمٍ: لَيْسَ بِالْقَوِيِّ. وَقَالَ ابْنُ مَعِينٍ وَجَمَاعَةٌ: ضَعِيفٌ. وَقَالَ الْبُخَارِيُّ، وَالدَّارَقُطْنِيُّ، وَالدُّولابِيُّ: مَتْرُوكُ الْحَدِيثِ. وَرَوَى عَبَّاسٌ، عَنِ ابْنِ مَعِينٍ: لَيْسَ بِثِقَةٍ. اهـ إلا أن المحدثين والفقهاء وأصحاب الغريب قد اعتمدوه من كلام النخعي على مر الدهور، قال السخاوي في “المقاصد الحسنة ” (ص: 263) : لا أَصْلَ لَهُ فِي الْمَرْفُوعِ، مَعَ وُقُوعِهِ فِي الرَّافِعِيِّ، وَإِنَّمَا هُوَ مِنْ قَوْلِ إِبْرَاهِيمَ النَّخَعِيِّ.اهـ
وفي “الأصل” للإمام محمد (1/ 7): قلت: ويحذف التَّكْبِير حذفا وَلَا يطوله؟ قَالَ نعم.اهـ وقال اللكنوي في “السعاية” (2/148): وفي الحلية: اعلم أن المسنون حذف التكبير سواء كان للافتتاح أو في أثناء الصلاة .قالوا لحديث إبراهيم النخعي موقوفا عليه ومرفوعا : الأذان جزم والتكبير جزم.اهـ قال الشامي في “رد المحتار”[1/480] تحت قول الماتن: “كبر للافتتاح بالحذف”: اعلم أن المد إن كان في ’الله‘ ، فإما أن يكون في أوله أو أوسطه أو آخره…وإن كان في وسطه ، فإن بالغ حتى حدث ألف ثانية بين اللام والهاء كره. قيل : والمختار أنها لا تفسد ، وليس ببعيد.
অর্থ: হযরত ইবরাহীম নাখায়ী বলেন, তাকবীর সংক্ষিপ্তভাবে বলা উচিৎ। এমনিভাবে সালামও সংক্ষিপ্ত করা উচিৎ।
-সুনানে তিরমীযী (২৯৭), সুনানে সাঈদ ইবনে মানসূর, (আল মাকাসিদুল হাসানা, পৃ. ২৬৩) মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক (২৫৫৩), সাখাবী রহ. বলেন, মারফূ’ হিসেবে এর কোন ভিত্তি নেই, বরং এটি ইবরাহীম নাখায়ী রহ.-এর উক্তি।
ইমাম মুহাম্মাদের কিতাবুল আসলে (১/৭) আছে, প্রশ্ন, তাকবীর কি লম্বা না করে খাটো করবে? উত্তর, হ্যাঁ। আল্লামা আব্দুল হাই লাখনবী রহ. ‘হিলয়া’ [সম্ভবত ‘হালবা’ হবে] কিতাব থেকে উদ্ধৃত করেন যে, জেনে রাখো! সুন্নাত হচ্ছে তাকবীরকে সংক্ষিপ্ত করা, চাই তা নামাযের শুরুর তাকবীর হোক বা মাঝখানের তাকবীর হোক। আর এটা উপরে উল্লিখিত ইবরাহীম নাখায়ী রহ.-এর বর্ণনাটির কারণে। (দ্র. সি‘আয়া ২/১৪৮) আল্লামা শামী রহ. বলেন, জানা উচিৎ ‘আল্লাহ’ শব্দের মধ্যে মাদ্দ (টান) তিন জায়গায় হতে পারে; শুরুতে, মাঝখানে আর শেষে। (এর মধ্যে প্রথম আর শেষটি বৈধ নয়)… আর মাঝখানে মাদ্দ করার ক্ষেত্রে যদি এত বেশি টানে যে, ‘লাম’ আর ‘হা’-এর মাঝে দ্বিতীয় আলিফ (দুই হরকত পরিমাণ টানকে এক আলিফ বলে) সৃষ্টি হয়ে যায় তাহলে মাকরুহ হবে। কোন কোন ফকীহের বক্তব্য আছে যে, ‘এক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য হলো, নামায নষ্ট হবে না।’ এই বক্তব্য বাস্তবতা থেকে দূরবর্তী নয় (অর্থাৎ এটি বাস্তবসম্মত বক্তব্য)। (রদ্দুল মুহতার ১/৪৮০)
নামাযের ১০০ মাসায়িল
- পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় পায়ের মাঝখানে স্বাভাবিক (চার আঙ্গুল, ঊর্ধ্বে এক বিঘত) পরিমাণ ফাঁকা রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও গোড়ালির মাঝে সমান দূরত্ব রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা পর্যন্ত হাত ছেড়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- সম্পূর্ণ সোজা হয়ে দাঁড়ানো। ➔ বিস্তারিত…
- ঘাড় স্বাভাবিক রাখা। চেহারা জমিনের দিকে না ঝোঁকানো। ➔ বিস্তারিত…
- সিজদার জায়গার দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীরে তাহরীমার সময় হাত চাদরের ভেতরে থাকলে বাইরে বের করা। ➔ বিস্তারিত…
- হাত উঠানোর সময় মাথা না ঝোঁকানো। ➔ বিস্তারিত…
- হাত কান পর্যন্ত উঠানো (উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর উঠানো)। ➔ বিস্তারিত…
- হাতের আঙ্গুলগুলো স্বাভাবিক রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- হাতের তালু সম্পূর্ণ কিবলামুখী করে রাখা, আঙ্গুলের মাথা বাঁকা না রাখা, বরং আকাশমুখী করে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীরে তাহরীমার আগে নামাযের নিয়ত করা। ➔ বিস্তারিত…
- তারপর তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা। তাকবীর সংক্ষিপ্ত করা, লম্বা না করা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীরে তাহরীমা বলার পর হাত না ঝুলিয়ে সরাসরি হাত বাঁধা। ➔ বিস্তারিত…
- ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠের উপর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলি দ্বারা বাম হাতের কব্জি ধরা ➔ বিস্তারিত…
- বাকি আঙ্গুলগুলো বাম হাতের উপর স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা ➔ বিস্তারিত…
- নাভীর নীচে হাত বাঁধা। ➔ বিস্তারিত…
- সানা পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- পূর্ণ আঊযুবিল্লাহ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- পূর্ণ বিসমিল্লাহ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- সূরা ফাতিহা পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- সূরা ফাতিহা পড়ার পর নীরবে আমীন বলা। ➔ বিস্তারিত…
- সূরা মেলানো। ➔ বিস্তারিত…
- সূরার শুরু থেকে মিলালে বিসমিল্লাহ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- মাসনূন কিরা‘আত পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীর বলতে বলতে রুকুতে যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাত দ্বারা হাঁটু ধরা। ➔ বিস্তারিত…
- হাতের আঙ্গুলসমূহ ফাঁক করে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাত সম্পূর্ণ সোজা রাখা, কনুই বাঁকা না করা। ➔ বিস্তারিত…
- মাথা, পিঠ ও কোমর একসমান রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- পায়ের গোছা, হাঁটু ও উরু সোজা রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- পায়ের দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- রুকুতে কমপক্ষে তিনবার রুকুর তাসবীহ ‘সুবহানা রব্বিয়াল আযীম’ পড়া সুন্নাত। ➔ বিস্তারিত…
- রুকু করা ফরয এবং রুকুতে কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। ➔ বিস্তারিত…
- রুকু থেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানো এবং দাঁড়ানোর মধ্যে স্থিরতা অর্জনের জন্য এক তাসবীহ পরিমাণ বিলম্ব করা। ➔ বিস্তারিত…
- রুকু থেকে উঠার সময় “সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ” বলা। ➔ বিস্তারিত…
- রুকু থেকে উঠার সময় মুক্তাদীর “রাব্বানা ওয়ালাকাল হামদ” বলা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীর বলতে বলতে সিজদায় যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
- (প্রথমে) উভয় হাঁটু মাটিতে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- দাঁড়ানো থেকে স্বাভাবিকভাবে সিজদায় যাওয়া, নুয়ে না যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
- আঙ্গুলের মাথাগুলো কিবলামুখী করে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর রাখা ➔ বিস্তারিত…
- হাত, নাক, কপাল রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- নাকের অগ্রভাগের দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- দুই হাতের মধ্যখানে চেহারা রাখা যায় এ পরিমাণ ফাঁক রাখা। হাত চেহারার সাথে মিলিয়ে না রাখা ➔ বিস্তারিত…
- ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- কনুই মাটিতে বিছিয়ে না দেওয়া এবং রান থেকে পৃথক রাখা ➔ বিস্তারিত…
- হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় পায়ের পাতা খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- পায়ের আঙ্গুলের মাথাগুলো যথাসম্ভব কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- দুই পায়ের আঙ্গুল যমীন থেকে না উঠানো ➔ বিস্তারিত…
- দুই পায়ের মধ্যখানে ফাঁক রাখা, গোড়ালি না মেলানো ➔ বিস্তারিত…
- কমপক্ষে তিনবার সিজদার তাসবীহ্ “সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা” পড়া সুন্নাত ➔ বিস্তারিত…
- সিজদা করা ফরয এবং সিজদায় কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীর বলতে বলতে সিজদা থেকে উঠা। ➔ বিস্তারিত…
- (প্রথমে) কপাল, (তারপর) নাক, (তারপর) উভয় হাত উঠানো ➔ বিস্তারিত…
- দুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে স্থিরভাবে বসা ➔ বিস্তারিত…
- বাম পা বিছিয়ে বসা, ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- ডান পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা (ও হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
- নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- (নফল নামাযে) বসা অবস্থায় দু‘আ পড়া ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীর বলা অবস্থায় পূর্বের নিয়মে দ্বিতীয় সিজদা করা ➔ বিস্তারিত…
- দ্বিতীয় সিজদার পর তাকবীর বলা অবস্থায় পরবর্তী রাকা‘আতের জন্য পায়ের অগ্রভাগে ভর করে দাঁড়ানো ➔ বিস্তারিত…
- হাঁটুর উপর হাত রেখে দাঁড়ানো। বিনা ওযরে যমীনে ভর না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
- সিজদা হতে সিনা ও মাথা স্বাভাবিক সোজা রেখে সরাসরি দাঁড়ানো, শরীরের উপরিভাগ নুইয়ে না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা। (হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
- বসা অবস্থায় মাথা ও পিঠ স্বাভাবিক সোজা রেখে নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- আত্তাহিয়্যাতু পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- ‘আশহাদু’ বলার সঙ্গে সঙ্গে মধ্যমা ও বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা একসাথে মিলিয়ে এবং অনামিকা ও কনিষ্ঠাঙ্গুল মুড়িয়ে রেখে হালকা (গোলক/ বৃত্ত) বাঁধা। ➔ বিস্তারিত...
- ‘লা ইলাহা’ বলার সময় শাহাদাত আঙ্গুল সামান্য উঁচু করে কিবলার দিকে ইশারা করা। অতঃপর ‘ইল্লাল্লাহ’ বলার সময় (হাতের বাঁধন না খুলে) স্বাভাবিকভাবে নামিয়ে রাখা (এতে শাহাদাত আঙ্গুলের মাথা হাঁটুতে লাগবে না)। ➔ বিস্তারিত…
- বৈঠক শেষ হওয়া পর্যন্ত হাত হালকা (বৃত্ত) বাঁধা অবস্থায় রাখা এবং শেষ বৈঠকে উভয় সালামের পরে খোলা। ➔ বিস্তারিত…
- আখেরী বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতুর পর দুরূদ শরীফ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- দু‘আয়ে মাসূরা পড়া ➔ বিস্তারিত…
- উভয় সালামের সময় সালাম করার নিয়ত করা ➔ বিস্তারিত…
- উভয় সালাম কিবলার দিক থেকে শুরু করা এবং সালাম বলতে বলতে চেহারা ঘোরানো। ➔ বিস্তারিত…
- প্রথমে ডান দিকে অতঃপর বাম দিকে সালাম ফিরানো। ➔ বিস্তারিত…
- চেহারা ঘোরানোর সময় নজর কাঁধের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- সালামের সময় ডানে-বামে শুধু চেহারা ফিরানো ➔ বিস্তারিত…
- উভয় সালাম সংক্ষিপ্ত করা এবং দ্বিতীয় সালাম প্রথম সালামের তুলনায় নীচু শব্দে বলা ➔ বিস্তারিত…
- ইমামের সাথে সাথে সালাম ফেরানো ➔ বিস্তারিত…
- মাসবুকের জন্য ইমামের দ্বিতীয় সালাম শেষ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করা ➔ বিস্তারিত…
- মাঝের তাকবীরগুলো পূর্ববর্তী রুকন থেকে আরম্ভ করে পরবর্তী রুকনে পৌঁছে শেষ করা। ➔ বিস্তারিত…
- প্রত্যেক রুকনের আমল পূর্ণ হওয়ার পর পরের রুকনে যেতে বিলম্ব না করা। ➔ বিস্তারিত…
- হাই এলে যথাসম্ভব দমিয়ে রাখা এবং মুখে হাত রাখা ➔ বিস্তারিত…
- হাঁচি এলে হাত বা কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে নেওয়া এবং যথাসম্ভব নীচু শব্দে হাঁচি দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
- নামাযের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তরে নামাযের খেয়াল রাখা ➔ বিস্তারিত…