ইসলামী শরীয়াতের মধ্যে যতগুলো ফরজ ইবাদাত রয়েছে তার মধ্যে নামায অন্যতম গুরুত্ববহ। বলা হয়েছে, কবরে সবার আগে নামাযের হিসাব নেয়া হবে। তাই প্রত্যেকটা মুমিন মুসলমান মানুষের প্রয়োজন নামাযের প্রতি যত্নবান হওয়া। অর্থাৎ সঠিকভাবে নামায আদায় করা। আর সঠিকভাবে নামায আদায় করার জন্য অবশ্যই নামায তথা নামাযের নিয়ম-কানুন, মাসয়ালা-মাসায়িল শিক্ষা করা জরুরী। এখানে মুফতী মনসূরুল হক লিখিত কুরআন ও সুন্নাহর আলোকের নবীজীর (সা.) নামায বইটি (অংশ বিশেষ) তুলে ধরা হলো সাধারণ মানুষের নামায শিক্ষার খেদমতে।
উভয় সালাম সংক্ষিপ্ত করা এবং দ্বিতীয় সালাম প্রথম সালামের তুলনায় নীচু শব্দে বলা
عن أبي هريرة، قال: حذف السلام سنة. قال علي بن حجر: وقال ابن المبارك: يعني: أن لا تمده مدا.
ـ أخرجه الترمذي في «سننه» (297) هكذا موقوفا، وقال : «هذا حديث حسن صحيح. وهو الذي يستحبه أهل العلم. وروي عن إبراهيم النخعي أنه قال: التكبير جزم، والسلام جزم وهقل يقال: كان كاتب الأوزاعي»، وأبو داود في «سننه» مرفوعا وقال: قال عيسى: «نهاني ابن المبارك، عن رفع هذا الحديث» ، قال أبو داود: ” سمعت أبا عمير عيسى بن يونس الفاخوري الرملي، قال: لما رجع الفريابي من مكة، ترك رفع هذا الحديث، وقال: نهاه أحمد بن حنبل عن رفعه “؛وابن خزيمة في «صحيحه» (735) ويظهر ميله إلى ترجيح الوقف. والحاكم في
«المستدرك» (842) مرفوعا«هذا حديث صحيح على شرط مسلم، فقد استشهد بقرة بن عبد الرحمن في موضعين من كتابه، وقد أوقف عبد الله بن المبارك هذا الحديث عن الأوزاعي».
قال الحافظ ابن حجر في “التلخيص الحبير” ط العلمية (1/ 551): وَقَالَ الدَّارَقُطْنِيُّ فِي الْعِلَلِ الصَّوَابُ مَوْقُوفٌ.
قال ابن الأثير في “النهاية في غريب الحديث والأثر” (1/ 356): وَفِيهِ «حَذْفُ السَّلَامِ فِي الصَّلَاةِ سُنَّة» هُوَ تَخْفِيفُهُ وتَرْك الْإِطَالَةِ فِيهِ.
وقال النووي في “المجموع” (3/321، دار إحياء التراث العربي ): يُسْتَحَبُّ أَنْ يُدْرِجَ لَفْظَةَ السَّلَامِ وَلَا يَمُدَّهَا وَلَا أَعْلَمُ فِيهِ خِلَافًا لِلْعُلَمَاءِ.
قال الحافظ ابن حجر في “التلخيص الحبير” ط العلمية (1/ 551): حَذْفُ السَّلَامِ: الْإِسْرَاعُ بِهِ وَهُوَ الْمُرَادُ بِقَوْلِهِ جَزْمٌ. [ويراجع: معارف السنن 3/117، السعاية 2/148 و 252]
অর্থ: হযরত আবু হুরাইরা রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, সালামকে খাটো করা সুন্নাত (তথা নবীযুগ থেকে চলে আসা রীতি)। এর ব্যাখ্যায় ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক রহ. বলেন, অর্থাৎ সালামকে টেনে লম্বা করবে না।
-সুনানে তিরমিযী (২৯৭), তিনি হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। তিনি বলেন, উলামায়ে কেরাম এটাকেই অর্থাৎ সালাম সংক্ষিপ্ত করাকে পছন্দ করেছেন।
উল্লেখ্য, এ হাদীসটিকে কেউ কেউ মারফু’ হিসেবে অর্থাৎ হুযূর ﷺ থেকে বর্ণনা করেছেন; কিন্তু ইমাম ইবনুল মুবারক রহ., ইমাম আহমাদ রহ., ইমাম দারাকুতনী রহ.-সহ অন্যান্য মুহাদ্দিসগণ হযরত আবু হুরাইরা রাযি. থেকে মাওকুফ হিসেবে অর্থাৎ তাঁর নিজস্ব বক্তব্য হিসেবে বর্ণনাটিকে সঠিক বলেছেন। সুনানে আবু দাঊদ (৯৯৬), সহীহ ইবনে খুযাইমা (৭৩৫), আততালখীসুল হাবীর (১/৫৫১)। তবে হাদীসটি সরাসরি মারফূ’ না হলেও মারফূ’ এর হুকুমে। কারণ, এখানে সাহাবী ‘সুন্নাতুন’ শব্দ বলেছেন। শাস্ত্রবিদদের মতে এটি মারফূয়ে হুকমীর নিদর্শন। যেহেতু সুন্নাত মানে প্রচলন ও তরীকা। নবীযুগের প্রচলন ও তরীকা নবী ﷺ -এর অনুমোদনেই হবে এটাই স্বাভাবিক।
ইবনুল আসীর রহ. বলেন, এই হাদীসে ‘হযফুস সালাম’ এর অর্থ হলো-সালাম দ্রুত বলা এবং দীর্ঘ না করা। (আন-নিহায়া ১/৩৫৬]) হাফেজ ইবনে হাজার রহ.ও অনুরূপ বলেছেন। (আত-তালখীসুল হাবীর ১/৫৫১) ইমাম নববী রহ. বলেন, সালামের শব্দ দ্রুত বলা এবং লম্বা না করা মুস্তাহাব। এ বিষয়ে উলামায়ে কেরামের কোন মতবিরোধ আছে বলে আমি জানি না। (আল মাজমু’৩/৩২১, আরও দেখুন, মাআরিফুস সুনান ৩/১১৭, সি‘আয়া ২/১৪৮,২৫২)
قال ابن أبي شيبة: حدثنا ابن فضيل ، عن إسماعيل بن سميع ، قال : سمعت أبا رزين يقول : سمعت عليا يسلم في الصلاة عن يمينه وعن شماله ، والتي عن شماله أخفض.ـ أخرجه في «مصنفه» (3069)، وهذا إسناد لا بأس به، إسماعيل بن سميع لا بأس بحديثه إلا أن فيه بدعة. وبقية رواته ثقات.
অর্থ: হযরত আবু রযীন রহ. বলেন, আমি হযরত আলী রাযি.-কে ডানে এবং বামে সালাম বলতে শুনেছি। তাঁর বাম দিকের সালাম তুলনামূলক নীচু শব্দে ছিল।
-মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা (৩০৬৯) এই বর্ণনার সনদ সহীহ।
قال ابن أبي شيبة: حدثنا ابن فضيل ، عن يزيد بن أبي زياد، عن إبراهيم، أنه كان يسلم عن يمينه: «السلام عليكم ورحمة الله» يرفع بها صوته، وعن يساره: «السلام عليكم ورحمة الله» أخفض من الأول.
ـ أخرجه في «مصنفه» (3074). ورجاله ثقات إلا يزيد بن أبي زياد، فقد تكلموا فيه من قبل حفظه والغرابة في حديثه مع كونه صدوقا محدثا.قال يعقوب بن سفيان : “ويزيد ـوإن كانوايتكلمون فيه لتغيره ـ فهو على العدالة والثقة، وإن لم يكن مثل الحكم ومنصور.” وقال ابن شاهين فى ” الثقات ” : قال أحمد بن صالح المصرى : يزيد بن أبى زياد ثقة، ولايعجبنى قول من تكلم فيه.” [يراجع تهذيب التهذيب] فحديث مثله إذا لم يكن فيه ما يستنكر ينبغي قبوله. وبخاصة إذا وجد ما يشهد له. وههنا يشهد له حديث علي المتقدم. والله أعلم.
অর্থ: ইয়াযীদ ইবনে আবু যিয়াদ থেকে বর্ণিত, হযরত ইবরাহীম নাখায়ী রহ. ডান দিকে উঁচু শব্দে ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ’ বলে সালাম ফেরাতেন। এরপর বাম দিকে প্রথম সালামের চেয়ে নীচু শব্দে ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ’ বলে সালাম ফেরাতেন।
-মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা (৩০৭৪), এই বর্ণনার সনদ হাসান।
নামাযের ১০০ মাসায়িল
- পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় পায়ের মাঝখানে স্বাভাবিক (চার আঙ্গুল, ঊর্ধ্বে এক বিঘত) পরিমাণ ফাঁকা রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও গোড়ালির মাঝে সমান দূরত্ব রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা পর্যন্ত হাত ছেড়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- সম্পূর্ণ সোজা হয়ে দাঁড়ানো। ➔ বিস্তারিত…
- ঘাড় স্বাভাবিক রাখা। চেহারা জমিনের দিকে না ঝোঁকানো। ➔ বিস্তারিত…
- সিজদার জায়গার দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীরে তাহরীমার সময় হাত চাদরের ভেতরে থাকলে বাইরে বের করা। ➔ বিস্তারিত…
- হাত উঠানোর সময় মাথা না ঝোঁকানো। ➔ বিস্তারিত…
- হাত কান পর্যন্ত উঠানো (উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর উঠানো)। ➔ বিস্তারিত…
- হাতের আঙ্গুলগুলো স্বাভাবিক রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- হাতের তালু সম্পূর্ণ কিবলামুখী করে রাখা, আঙ্গুলের মাথা বাঁকা না রাখা, বরং আকাশমুখী করে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীরে তাহরীমার আগে নামাযের নিয়ত করা। ➔ বিস্তারিত…
- তারপর তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা। তাকবীর সংক্ষিপ্ত করা, লম্বা না করা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীরে তাহরীমা বলার পর হাত না ঝুলিয়ে সরাসরি হাত বাঁধা। ➔ বিস্তারিত…
- ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠের উপর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলি দ্বারা বাম হাতের কব্জি ধরা ➔ বিস্তারিত…
- বাকি আঙ্গুলগুলো বাম হাতের উপর স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা ➔ বিস্তারিত…
- নাভীর নীচে হাত বাঁধা। ➔ বিস্তারিত…
- সানা পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- পূর্ণ আঊযুবিল্লাহ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- পূর্ণ বিসমিল্লাহ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- সূরা ফাতিহা পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- সূরা ফাতিহা পড়ার পর নীরবে আমীন বলা। ➔ বিস্তারিত…
- সূরা মেলানো। ➔ বিস্তারিত…
- সূরার শুরু থেকে মিলালে বিসমিল্লাহ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- মাসনূন কিরা‘আত পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীর বলতে বলতে রুকুতে যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাত দ্বারা হাঁটু ধরা। ➔ বিস্তারিত…
- হাতের আঙ্গুলসমূহ ফাঁক করে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাত সম্পূর্ণ সোজা রাখা, কনুই বাঁকা না করা। ➔ বিস্তারিত…
- মাথা, পিঠ ও কোমর একসমান রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- পায়ের গোছা, হাঁটু ও উরু সোজা রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- পায়ের দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- রুকুতে কমপক্ষে তিনবার রুকুর তাসবীহ ‘সুবহানা রব্বিয়াল আযীম’ পড়া সুন্নাত। ➔ বিস্তারিত…
- রুকু করা ফরয এবং রুকুতে কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। ➔ বিস্তারিত…
- রুকু থেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানো এবং দাঁড়ানোর মধ্যে স্থিরতা অর্জনের জন্য এক তাসবীহ পরিমাণ বিলম্ব করা। ➔ বিস্তারিত…
- রুকু থেকে উঠার সময় “সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ” বলা। ➔ বিস্তারিত…
- রুকু থেকে উঠার সময় মুক্তাদীর “রাব্বানা ওয়ালাকাল হামদ” বলা। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীর বলতে বলতে সিজদায় যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
- (প্রথমে) উভয় হাঁটু মাটিতে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- দাঁড়ানো থেকে স্বাভাবিকভাবে সিজদায় যাওয়া, নুয়ে না যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
- আঙ্গুলের মাথাগুলো কিবলামুখী করে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর রাখা ➔ বিস্তারিত…
- হাত, নাক, কপাল রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- নাকের অগ্রভাগের দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- দুই হাতের মধ্যখানে চেহারা রাখা যায় এ পরিমাণ ফাঁক রাখা। হাত চেহারার সাথে মিলিয়ে না রাখা ➔ বিস্তারিত…
- ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- কনুই মাটিতে বিছিয়ে না দেওয়া এবং রান থেকে পৃথক রাখা ➔ বিস্তারিত…
- হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- উভয় পায়ের পাতা খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- পায়ের আঙ্গুলের মাথাগুলো যথাসম্ভব কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- দুই পায়ের আঙ্গুল যমীন থেকে না উঠানো ➔ বিস্তারিত…
- দুই পায়ের মধ্যখানে ফাঁক রাখা, গোড়ালি না মেলানো ➔ বিস্তারিত…
- কমপক্ষে তিনবার সিজদার তাসবীহ্ “সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা” পড়া সুন্নাত ➔ বিস্তারিত…
- সিজদা করা ফরয এবং সিজদায় কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীর বলতে বলতে সিজদা থেকে উঠা। ➔ বিস্তারিত…
- (প্রথমে) কপাল, (তারপর) নাক, (তারপর) উভয় হাত উঠানো ➔ বিস্তারিত…
- দুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে স্থিরভাবে বসা ➔ বিস্তারিত…
- বাম পা বিছিয়ে বসা, ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
- ডান পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা (ও হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
- নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- (নফল নামাযে) বসা অবস্থায় দু‘আ পড়া ➔ বিস্তারিত…
- তাকবীর বলা অবস্থায় পূর্বের নিয়মে দ্বিতীয় সিজদা করা ➔ বিস্তারিত…
- দ্বিতীয় সিজদার পর তাকবীর বলা অবস্থায় পরবর্তী রাকা‘আতের জন্য পায়ের অগ্রভাগে ভর করে দাঁড়ানো ➔ বিস্তারিত…
- হাঁটুর উপর হাত রেখে দাঁড়ানো। বিনা ওযরে যমীনে ভর না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
- সিজদা হতে সিনা ও মাথা স্বাভাবিক সোজা রেখে সরাসরি দাঁড়ানো, শরীরের উপরিভাগ নুইয়ে না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
- উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা। (হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
- বসা অবস্থায় মাথা ও পিঠ স্বাভাবিক সোজা রেখে নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- আত্তাহিয়্যাতু পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- ‘আশহাদু’ বলার সঙ্গে সঙ্গে মধ্যমা ও বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা একসাথে মিলিয়ে এবং অনামিকা ও কনিষ্ঠাঙ্গুল মুড়িয়ে রেখে হালকা (গোলক/ বৃত্ত) বাঁধা। ➔ বিস্তারিত...
- ‘লা ইলাহা’ বলার সময় শাহাদাত আঙ্গুল সামান্য উঁচু করে কিবলার দিকে ইশারা করা। অতঃপর ‘ইল্লাল্লাহ’ বলার সময় (হাতের বাঁধন না খুলে) স্বাভাবিকভাবে নামিয়ে রাখা (এতে শাহাদাত আঙ্গুলের মাথা হাঁটুতে লাগবে না)। ➔ বিস্তারিত…
- বৈঠক শেষ হওয়া পর্যন্ত হাত হালকা (বৃত্ত) বাঁধা অবস্থায় রাখা এবং শেষ বৈঠকে উভয় সালামের পরে খোলা। ➔ বিস্তারিত…
- আখেরী বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতুর পর দুরূদ শরীফ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
- দু‘আয়ে মাসূরা পড়া ➔ বিস্তারিত…
- উভয় সালামের সময় সালাম করার নিয়ত করা ➔ বিস্তারিত…
- উভয় সালাম কিবলার দিক থেকে শুরু করা এবং সালাম বলতে বলতে চেহারা ঘোরানো। ➔ বিস্তারিত…
- প্রথমে ডান দিকে অতঃপর বাম দিকে সালাম ফিরানো। ➔ বিস্তারিত…
- চেহারা ঘোরানোর সময় নজর কাঁধের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
- সালামের সময় ডানে-বামে শুধু চেহারা ফিরানো ➔ বিস্তারিত…
- উভয় সালাম সংক্ষিপ্ত করা এবং দ্বিতীয় সালাম প্রথম সালামের তুলনায় নীচু শব্দে বলা ➔ বিস্তারিত…
- ইমামের সাথে সাথে সালাম ফেরানো ➔ বিস্তারিত…
- মাসবুকের জন্য ইমামের দ্বিতীয় সালাম শেষ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করা ➔ বিস্তারিত…
- মাঝের তাকবীরগুলো পূর্ববর্তী রুকন থেকে আরম্ভ করে পরবর্তী রুকনে পৌঁছে শেষ করা। ➔ বিস্তারিত…
- প্রত্যেক রুকনের আমল পূর্ণ হওয়ার পর পরের রুকনে যেতে বিলম্ব না করা। ➔ বিস্তারিত…
- হাই এলে যথাসম্ভব দমিয়ে রাখা এবং মুখে হাত রাখা ➔ বিস্তারিত…
- হাঁচি এলে হাত বা কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে নেওয়া এবং যথাসম্ভব নীচু শব্দে হাঁচি দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
- নামাযের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তরে নামাযের খেয়াল রাখা ➔ বিস্তারিত…