Saturday, November 16, 2024

হাঁটুর উপর হাত রেখে দাঁড়ানো। বিনা ওযরে যমীনে ভর না দেওয়া

ইসলামী শরীয়াতের মধ্যে যতগুলো ফরজ ইবাদাত রয়েছে তার মধ্যে নামায অন্যতম গুরুত্ববহ। বলা হয়েছে, কবরে সবার আগে নামাযের হিসাব নেয়া হবে। তাই প্রত্যেকটা মুমিন মুসলমান মানুষের প্রয়োজন নামাযের প্রতি যত্নবান হওয়া। অর্থাৎ সঠিকভাবে নামায আদায় করা। আর সঠিকভাবে নামায আদায় করার জন্য অবশ্যই নামায তথা নামাযের নিয়ম-কানুন, মাসয়ালা-মাসায়িল শিক্ষা করা জরুরী। এখানে মুফতী মনসূরুল হক লিখিত কুরআন ও সুন্নাহর আলোকের নবীজীর (সা.) নামায বইটি (অংশ বিশেষ) তুলে ধরা হলো সাধারণ মানুষের নামায শিক্ষার খেদমতে।


হাঁটুর উপর হাত রেখে দাঁড়ানো। বিনা ওযরে যমীনে ভর না দেওয়া

عن محمد بن جحادة، عن عبد الجبار بن وائل،عن أبيه: أن النبي- صلى الله عليه وسلم -، فذكر حديثَ الصلاة، قال: فلما سجد وَقَعَتا رُكْبتاه إلى الأرض قبل أن تقعَا كَفَّاه.

قال همامٌ: وحدثني شَقيقٌ، حدثني عاصم بن كُلَيب، عن أبيه، عن النبي- صلى الله عليه وسلم -، بمثل هذا، وفي حديث أحدهما- وأكبرُ عِلْمي أنه في حديث محمد بن جُحَادة-: وإذا نهضَ نهضَ على رُكْبتيهِ، واعتمدَ على فَخِذِه.

ـ أخرجه أبو داود في «سننه»

(839)، والطبراني في “الكبير” 22/ (60)، والبيهقي في “الكبرى” (2/ 98).

وهذا إسناد رجاله ثقات، إلا أنهم تكلموا في سماع عبد الجبار من أبيه،قال الذهبي : قال ابن معين : ثقة ، لم يسمع من أبيه . و قال غيره : سمع [اهـ من الكاشف] ؛فذهب جمهور المحدثين من ابن معين والبخاري والترمذي وابن حبان وغيرهم أنه لم يسمع من أبيه لأن أباه مات و هو حمل . ولكن قال المزي: و هذا القول ضعيف جدا ، فإنه قد صح عنه أنه قال : كنت غلاما لا أعقل صلاة أبى، ولو مات أبوه وهوحمل ، لم يقل هذا القول.[كذا في تهذيب الكمال]وكذا قال العلائي في جامع التحصيل (ص: 219)

وتعقب عليه الحافظ ابن حجر قائلا: نص أبو بكر البزار على أن القائل : كنت غلاما لا أعقل صلاة أبى هو علقمة بن وائل لا أخوه عبد الجبار . اهـقال الراقم : يبدو أن كلام البزار ليس في تعيين القائل؛ إنما هو فيما أخطأ فيه الراوي أن عبد الجبار سمع وائل بن علقمة؛ لأن الصحيح فيه: علقمة بن وائل لا وائل بن علقمة. وليس المراد أن القائل علقمة لا عبد الجبار، فقد اتفقت الروايات أن قائله عبد الجبار، وإنقدّرأن قائله علقمة يختل المعنى. راجع كلام ابن خزيمة في «صحيحه» (905) وكذا كلام ابن حبان في «صحيحه» (1862)

وقد جاء في بعض الرواية تصريح سماع عبد الجبار عن أبيه إلا أنه لم يصح كما قال البخاري في “التاريخ الكبير” بحواشي محمود خليل (1/ 69)

قال الراقم: فالذي يظهر مما ذكرنا أن عبد الجبار لم يسمع من أبيه، وهو الذي ذهب إليه جمهور المحدثين. إلا أن هذا الانقطاع  بين عبد الجبار وأبيه انقطاع صوري لا حقيقي، لأن عبد الجبار أخذ صلاة أبيه عن أهل بيته كأمه وأخيه. صرحبه في غير واحد من الروايات كما في صحيح ابن خزيمة (905) ، وكما عند أبي داود في «سننه»

(725) ، وكما عند البيهقي في “السنن الكبرى” (2631).
ولعل هذا وجه تصحيح الأئمة لحديثه كما فعل النسائي في السنن الكبرى (958) قال أبو عبد الرحمن: عبد الجبار بن وائل لم يسمع من أبيه، والحديث في نفسه صحيح.اهـوالدارقطني في «سننه» (1271) حديث : قَالَ: «آمِينَ» مَدَّ بِهَا صَوْتَهُ. هَذَا إِسْنَادٌ صَحِيحٌ . اهـ انظركيف صحح الإسناد مع وجود الانقطاع.

فخلاصة الأمر أن الراجح في السماع عدمه ، وفي الإدراك وقوعه، وفي الانقطاع أنه لا يضره. كأن أمره أمر أبي عبيدة عن أبيه ابن مسعود رضي الله عنه أن الناس يقبلونه. والله أعلم. فتحسين الشيخ شعيب للحديث الذي نحن فيه واقع محله بالنظر إلى هذه الوجوه ، قال الشيخ شعيب الأرنؤوط : حديث حسن، وهذا إسناد رجاله ثقات إلا أنه منقطع، عبد الجبار بن وائل لم يسمع من أبيه وائل بن حجر.اهــ

অর্থ: হযরত আব্দুল জাব্বার ইবনে ওয়াইল তাঁর পিতা ওয়াইল রাযি. থেকে বর্ণনা করেন, তিনি নামাযের হাদীস বর্ণনার একপর্যায়ে বলেন, যখন হুযূর ﷺ সিজদা করলেন, উভয় হাত মাটিতে পড়ার আগে উভয় হাঁটু পড়ল। হাদীসের বর্ণনাকারী হাম্মামও নিজ সনদে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। দুই বর্ণনাকারীর একজনের বর্ণনায়-আমার প্রবল ধারণা তা মুহাম্মাদ ইবনে জুহাদার বর্ণনা-আছে, যখন হুযূর ﷺ দাঁড়ালেন তখন হাঁটুদ্বয়ের উপর হাত রেখে ঊরুর উপর ভর করে দাঁড়ালেন। -সুনানে আবু দাঊদ (৮৩৯), তাবারানী কাবীর ২২/(৬০), বাইহাকী কুবরা (২/৯৮)।

এই হাদীসের বর্ণনাকারীগণ নির্ভরযোগ্য। তবে হাদীসবিশারদগণ বর্ণনাকারী আব্দুল জাব্বার তাঁর বাবা ওয়াইল রাযি. থেকে শুনেননি বলে উল্লেখ করেছেন। অনেকে তো বলেছেন, তাঁর জন্মের আগেই তাঁর বাবার ইন্তিকাল হয়ে যায়। তবে এ মতটিকে ইমাম মিয্যী, আলায়ী রহ.-সহ অন্যান্যরা দুর্বল আখ্যা দিয়েছেন। কারণ বিশুদ্ধ বর্ণনায় আছে, তিনি তাঁর বাবাকে পেয়েছেন। যদিও নামাযের ব্যাপারগুলো বুঝার বয়স তাঁর হয়নি। তথাপি তার বর্ণনাগুলোকে মুহাদ্দিসগণ গ্রহণ করেছেন। ইমাম নাসায়ী, দারাকুতনী রহ. সনদে বিচ্ছিন্নতা সত্ত্বেও তাঁর কতক বর্ণনাকে সহীহ আখ্যা দিয়েছেন।

[সুনানে নাসায়ী কুবরা (৯৫৮), সুনানে দারাকুতনী (১২৭১)] এর কারণ সম্ভবত এই যে, আব্দুল জাব্বার রহ. হচ্ছেন একজন সাহাবীর সন্তান। তিনি বর্ণনাকারী হিসেবেও বেশ বিশ্বস্ত। তার বর্ণনাগুলোও এমন অদ্ভুত নয় যে, অন্যান্য রাবীদের বর্ণনার সাথে মিল খায় না। তাছাড়া এই বিচ্ছিন্নতা আসলে বাহ্যিক; আদতে এখানে বিচ্ছিন্নতা নেই। কারণ আব্দুল জাব্বার নিজেই নামাযসংক্রান্ত একাধিক বর্ণনায় বলেছেন যে, তিনি সেসব তাঁর বড় ভাই আলকামা রহ., তাঁর আম্মা ও পরিবারে অন্যান্য সদস্যদের কাছ থেকে শুনেছেন। এর থেকে এটাও বুঝা যায় যে, তাঁদের ঘরে এই বিষয়গুলোর ভাল চর্চা ছিল। এসব কারণে তাঁর এ বর্ণনা গ্রহণ করতে অসুবিধা নেই। তাই শায়েখ শুয়াইব আরনাঊত রহ. এ বর্ণনাটিকে হাসান বলেছেন।

وأما النهي عن الاعتماد على الأرض فروي عن علي رضـ قال ابن أبي شيبة :

حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ زِيَادِ بْنِ زَيْدٍ السُّوَائيِّ، عَنْ أَبِي جُحَيْفَةَ، عَنْ عَلِيٍّ قَالَ: «إِنَّ مِنَ السُّنَّةِ فِي الصَّلَاةِ الْمَكْتُوبَةِ إِذَا نَهَضَ الرَّجُلُ فِي الرَّكْعَتَيْنِ الْأُولَيَيْنِ أَنْ لَا يَعْتَمِدَ بِيَدَيْهِ عَلَى الْأَرْضِ، إِلَّا أَنْ يَكُونَ شَيْخًا كَبِيرًا لَا يَسْتَطِيعُ»

-أخرجه في «مصنفه» (3998) وأخرجه أيضا ابن المنذر في “الأوسط” (1509) وقال: وَبِهِ قَالَ النَّخَعِيُّ وَالثَّوْرِيُّ اهـ، والبيهقي في “الكبرى”(2812). وهذا إسناد فيه أبو شيبة الواسطي وهو ضعيف، إلا أن حديث وائل المذكور بمنزلة الشاهد له ، لأن الوضع على الفخذ مانع من الاعتماد على الأرض. ويشهد له أيضا رواية ابن مسعود (مرت في مسألة 72) ، لأن الاعتماد على صدور القدمين مانع من الاعتماد على الأرض. قال الحلبي في «غنية المتملي»

(صـ323): فإذا فرغ من السجدة الثانية ينهض قائما على صدور قدميه ، ولا يقعد ولا يعتمد بيديه على الأرض عند النهوض إلا من عذر ، بل يعتمد بيديه على ركبتيه.اه
ـ
অর্থ: হযরত আলী রাযি. বলেন, ফরয নামাযের একটি সুন্নাত বা নিয়ম হলো- কেউ যখন দুই রাকা‘আত শেষে দাঁড়াবে তখন দুই হাত দ্বারা যমীনে ভর করবে না। তবে এমন বৃদ্ধ হলে ভিন্ন কথা, যে কিনা যমীনে ভর করা ছাড়া দাঁড়াতে পারে না।

-মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা (৩৯৯৮), আল আওসাত ইবনুল মুনযির (১৫০৯), ইবনুল মুনযির রহ. বলেন, ‘ইবরাহীম নাখায়ী এবং সুফিয়ান সাওরী রহ.-এর বক্তব্যও এটি।’ এই বর্ণনার সনদ দুর্বল। তবে হযরত ওয়াইল ইবনে হুজর রাযি.-এর পুর্বোক্ত বর্ণনা এবং (৭২) নং মাসআলায় ইবনে মাসঊদ রাযি.-এর বর্ণনা এই বর্ণনার বক্তব্যকে সমর্থন করে। তাই এটি আমলযোগ্য হতে কোন সমস্যা নেই।

আল্লামা হালাবী রহ. বলেন, দ্বিতীয় সিজদা শেষ করে যখন উঠে দাঁড়াবে তখন পায়ের অগ্রভাগের উপর ভর করে দাঁড়াবে। দাঁড়ানোর আগে বিনা ওযরে বসবে না বা যমীনে হাত দিয়ে ভর দিবে না। বরং দুই হাঁটুর উপর ভর দিয়ে দাঁড়াবে। (শরহুল মুনয়া পৃ.৩২৩)


নামাযের ১০০ মাসায়িল

  • পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের মাঝখানে স্বাভাবিক (চার আঙ্গুল, ঊর্ধ্বে এক বিঘত) পরিমাণ ফাঁকা রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও গোড়ালির মাঝে সমান দূরত্ব রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা পর্যন্ত হাত ছেড়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • সম্পূর্ণ সোজা হয়ে দাঁড়ানো। ➔ বিস্তারিত…
  • ঘাড় স্বাভাবিক রাখা। চেহারা জমিনের দিকে না ঝোঁকানো। বিস্তারিত…
  • সিজদার জায়গার দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমার সময় হাত চাদরের ভেতরে থাকলে বাইরে বের করা। বিস্তারিত…
  • হাত উঠানোর সময় মাথা না ঝোঁকানো। বিস্তারিত…
  • হাত কান পর্যন্ত উঠানো (উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর উঠানো)। বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো স্বাভাবিক রাখা। বিস্তারিত…
  • হাতের তালু সম্পূর্ণ কিবলামুখী করে রাখা, আঙ্গুলের মাথা বাঁকা না রাখা, বরং আকাশমুখী করে রাখা। বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমার আগে নামাযের নিয়ত করা। বিস্তারিত…
  • তারপর তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা। তাকবীর সংক্ষিপ্ত করা, লম্বা না করা। বিস্তারিত…
  • তাকবীরে তাহরীমা বলার পর হাত না ঝুলিয়ে সরাসরি হাত বাঁধা। বিস্তারিত…
  • ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠের উপর রাখা। বিস্তারিত…
  • ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলি দ্বারা বাম হাতের কব্জি ধরা বিস্তারিত…
  • বাকি আঙ্গুলগুলো বাম হাতের উপর স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা বিস্তারিত…
  • নাভীর নীচে হাত বাঁধা। বিস্তারিত…
  • সানা পড়া। বিস্তারিত…
  • পূর্ণ আঊযুবিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • পূর্ণ বিসমিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • সূরা ফাতিহা পড়া। বিস্তারিত…
  • সূরা ফাতিহা পড়ার পর নীরবে আমীন বলা। বিস্তারিত…
  • সূরা মেলানো। বিস্তারিত…
  • সূরার শুরু থেকে মিলালে বিসমিল্লাহ পড়া। বিস্তারিত…
  • মাসনূন কিরা‘আত পড়া। বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে রুকুতে যাওয়া। বিস্তারিত…
  • উভয় হাত দ্বারা হাঁটু ধরা। বিস্তারিত…
  • উভয় হাত সম্পূর্ণ সোজা রাখা, কনুই বাঁকা না করা। বিস্তারিত…
  • মাথা, পিঠ ও কোমর একসমান রাখা। বিস্তারিত…
  • পায়ের দিকে নজর রাখা। বিস্তারিত…
  • রুকুতে কমপক্ষে তিনবার রুকুর তাসবীহ ‘সুবহানা রব্বিয়াল আযীম’ পড়া সুন্নাত। বিস্তারিত…
  • রুকু করা ফরয এবং রুকুতে কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানো এবং দাঁড়ানোর মধ্যে স্থিরতা অর্জনের জন্য এক তাসবীহ পরিমাণ বিলম্ব করা। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে উঠার সময় “সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ” বলা। বিস্তারিত…
  • রুকু থেকে উঠার সময় মুক্তাদীর “রাব্বানা ওয়ালাকাল হামদ” বলা। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে সিজদায় যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
  • (প্রথমে) উভয় হাঁটু মাটিতে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দাঁড়ানো থেকে স্বাভাবিকভাবে সিজদায় যাওয়া, নুয়ে না যাওয়া। ➔ বিস্তারিত…
  • আঙ্গুলের মাথাগুলো কিবলামুখী করে সোজাভাবে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা কানের লতি বরাবর রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাত, নাক, কপাল রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • নাকের অগ্রভাগের দিকে নজর রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দুই হাতের মধ্যখানে চেহারা রাখা যায় এ পরিমাণ ফাঁক রাখা। হাত চেহারার সাথে মিলিয়ে না রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • ঊরু সোজা রাখা যেন পেট ঊরু থেকে পৃথক থাকে। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় বাহু পাঁজর থেকে দূরে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • কনুই মাটিতে বিছিয়ে না দেওয়া এবং রান থেকে পৃথক রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় পায়ের পাতা খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • পায়ের আঙ্গুলের মাথাগুলো যথাসম্ভব কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • দুই পায়ের আঙ্গুল যমীন থেকে না উঠানো ➔ বিস্তারিত…
  • দুই পায়ের মধ্যখানে ফাঁক রাখা, গোড়ালি না মেলানো ➔ বিস্তারিত…
  • কমপক্ষে তিনবার সিজদার তাসবীহ্ “সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা” পড়া সুন্নাত ➔ বিস্তারিত…
  • সিজদা করা ফরয এবং সিজদায় কমপক্ষে এক তাসবীহ পরিমাণ দেরী করা ওয়াজিব। ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলতে বলতে সিজদা থেকে উঠা। ➔ বিস্তারিত…
  • (প্রথমে) কপাল, (তারপর) নাক, (তারপর) উভয় হাত উঠানো ➔ বিস্তারিত…
  • দুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে স্থিরভাবে বসা ➔ বিস্তারিত…
  • বাম পা বিছিয়ে বসা, ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। ➔ বিস্তারিত…
  • ডান পায়ের আঙ্গুলসমূহ কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা (ও হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
  • নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • (নফল নামাযে) বসা অবস্থায় দু‘আ পড়া ➔ বিস্তারিত…
  • তাকবীর বলা অবস্থায় পূর্বের নিয়মে দ্বিতীয় সিজদা করা ➔ বিস্তারিত…
  • দ্বিতীয় সিজদার পর তাকবীর বলা অবস্থায় পরবর্তী রাকা‘আতের জন্য পায়ের অগ্রভাগে ভর করে দাঁড়ানো ➔ বিস্তারিত…
  • হাঁটুর উপর হাত রেখে দাঁড়ানো। বিনা ওযরে যমীনে ভর না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • সিজদা হতে সিনা ও মাথা স্বাভাবিক সোজা রেখে সরাসরি দাঁড়ানো, শরীরের উপরিভাগ নুইয়ে না দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় হাত ঊরুর উপর (হাতের আঙ্গুলের মাথা) হাঁটু বরাবর বিছিয়ে রাখা। (হাতের আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা।) ➔ বিস্তারিত…
  • বসা অবস্থায় মাথা ও পিঠ স্বাভাবিক সোজা রেখে নজর দুই হাঁটুর মাঝের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • আত্তাহিয়্যাতু পড়া। ➔ বিস্তারিত…
  • ‘আশহাদু’ বলার সঙ্গে সঙ্গে মধ্যমা ও বৃদ্ধাঙ্গুলির মাথা একসাথে মিলিয়ে এবং অনামিকা ও কনিষ্ঠাঙ্গুল মুড়িয়ে রেখে হালকা (গোলক/ বৃত্ত) বাঁধা। ➔ বিস্তারিত...
  • ‘লা ইলাহা’ বলার সময় শাহাদাত আঙ্গুল সামান্য উঁচু করে কিবলার দিকে ইশারা করা। অতঃপর ‘ইল্লাল্লাহ’ বলার সময় (হাতের বাঁধন না খুলে) স্বাভাবিকভাবে নামিয়ে রাখা (এতে শাহাদাত আঙ্গুলের মাথা হাঁটুতে লাগবে না)। ➔ বিস্তারিত…
  • বৈঠক শেষ হওয়া পর্যন্ত হাত হালকা (বৃত্ত) বাঁধা অবস্থায় রাখা এবং শেষ বৈঠকে উভয় সালামের পরে খোলা। ➔ বিস্তারিত…
  • আখেরী বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতুর পর দুরূদ শরীফ পড়া। ➔ বিস্তারিত…
  • দু‘আয়ে মাসূরা পড়া ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালামের সময় সালাম করার নিয়ত করা ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালাম কিবলার দিক থেকে শুরু করা এবং সালাম বলতে বলতে চেহারা ঘোরানো। ➔ বিস্তারিত…
  • প্রথমে ডান দিকে অতঃপর বাম দিকে সালাম ফিরানো। ➔ বিস্তারিত…
  • চেহারা ঘোরানোর সময় নজর কাঁধের দিকে রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • সালামের সময় ডানে-বামে শুধু চেহারা ফিরানো ➔ বিস্তারিত…
  • উভয় সালাম সংক্ষিপ্ত করা এবং দ্বিতীয় সালাম প্রথম সালামের তুলনায় নীচু শব্দে বলা ➔ বিস্তারিত…
  • ইমামের সাথে সাথে সালাম ফেরানো ➔ বিস্তারিত…
  • মাসবুকের জন্য ইমামের দ্বিতীয় সালাম শেষ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করা ➔ বিস্তারিত…
  • মাঝের তাকবীরগুলো পূর্ববর্তী রুকন থেকে আরম্ভ করে পরবর্তী রুকনে পৌঁছে শেষ করা। ➔ বিস্তারিত…
  • প্রত্যেক রুকনের আমল পূর্ণ হওয়ার পর পরের রুকনে যেতে বিলম্ব না করা। ➔ বিস্তারিত…
  • হাই এলে যথাসম্ভব দমিয়ে রাখা এবং মুখে হাত রাখা ➔ বিস্তারিত…
  • হাঁচি এলে হাত বা কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে নেওয়া এবং যথাসম্ভব নীচু শব্দে হাঁচি দেওয়া ➔ বিস্তারিত…
  • নামাযের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তরে নামাযের খেয়াল রাখা ➔ বিস্তারিত…

Related Articles

Stay Connected

0FansLike
3,606FollowersFollow
0SubscribersSubscribe
- Advertisement -spot_img

Latest Articles