সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে Web ও SMS এর মাধ্যমে ভর্তির আবেদনপত্র পূরণ ও ফি প্রদান করার নিয়মাবলী

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ২০২১ শিক্ষাবর্ষে বিভাগীয় শহর, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অবস্থিত সকল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে Web ও SMS এর মাধ্যমে ভর্তির আবেদনপত্র পূরণ ও ফি প্রদান করা সংক্রান্ত নিয়মাবলী।

  1. আবেদন ফরম পূরণ: ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক শিক্ষার্থী https://gsa.teletalk.com.bd এই ওয়েবসাইটে আবেদনপত্র পূরণ ও Teletalk Pre-paid Mobile নম্বর হতে SMS এর মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান করে ভর্তির আবেদনের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।
  2. আবেদন দাখিলের সময়সীমা: (ক) Online-এ আবেদনপত্র পূরণ ও আবেদন ফি জমাদান শুরুর তারিখ: ১৫/১২/২০২০ সকাল ১০:০০ টা। (খ) Online-এ আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ: ২৭/১২/২০২০বিকাল ০৫:০০ টা।

উক্ত সময়সীমার মধ্যে প্রার্থীগণ Online-এ আবেদনপত্র Submit করে User ID পাবেন। প্রাপ্ত User ID ব্যবহার করে Teletalk Pre-paid Mobile নম্বর হতে SMS এর মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিতে পারবেন। আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ অর্থাৎ ২৭/১২/২০২০ বিকাল ০৫:০০ মিনিটের মধ্যে শুধু User ID প্রাপ্ত শিক্ষার্থীগণ ২৭/১২/২০২০দিবাগত রাত ১২:০০ মিনিট পর্যন্ত আবেদন ফি জমা দিতে পারবেন।

Web Application Form পুরণ এর নিয়মাবলী

  1. https://gsa.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে Browse করে আবেদনপত্র পূরণ ও Submit করতে পারবেন।
  2. Online-এ আবেদনপত্রের নির্দেশনা মতে প্রার্থী তার সকল তথ্য পূরণ করবেন। যে সকল প্রার্থী বিভিন্ন কোটায় আবেদন করবেন তাদের কোটার বিষয়টি অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে অন্যথায় কোটা বিবেচনা করা সম্ভব হবে না।
  3. Online-এ আবেদনপত্র প্রার্থী তার রঙ্গিন ছবি (দৈর্ঘ্য ৩০০ × প্রস্থ ৩০০ Pixel) স্ক্যান করে JPEG ফরমেট-এ নির্ধারিত স্থানে Upload করবেন।
  4. Online-এ আবেদনপত্র (Application Form) যথাযথভাবে পুরণ করে নির্দেশনা মতে আবেদনপত্র Submit করা সম্পন্ন হলে কম্পিউটারে ছবিসহ Application Preview দেখা যাবে। নির্ভুলভাবে আবেদনপত্র Submit করা সম্পন্ন হলে প্রার্থী একটি User ID সহ ছবি Applicant’s Copy পাবেন।
  5. প্রার্থী Online-এ পূরণকৃত আবেদনপত্রের একটি প্রিন্ট অথবা Download কপি ভর্তি সংক্রান্ত যেকোন প্রয়োজনের সহায়ক হিসেবে সংরক্ষণ করবেন।
  6. Online-এ আবেদনপত্রে সরবরাহকৃত বাছাইকৃত তথ্যই যেহেতু পরবর্তী সকল কার্যক্রমে ব্যবহৃত হবে, সেহেতু আবেদন প্রেরণ করার পূর্বেই সরবরাহকৃত সকল তথ্যের সঠিকতা সম্পর্কে প্রার্থী নিজে শতভাগ নিশ্চিত হবেন।
২০২১ সালে সরকারি স্কুলে ভতির্র আবেদন করবেন কীভাবে? | How to apply Govt. school admission 2021?

SMS এর মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদানের নিয়মাবলী

  1. Applicant’s কপিতে প্রাপ্ত User ID নম্বর ব্যবহার করে প্রার্থী নিম্নোক্ত পদ্ধতিতে যে কোন Teletalk Pre-paid Mobile নম্বর হতে ০২ (দুই) টি SMS করে আবেদন ফি বাবদ প্রতিটি Application এর জন্য ১১০/- টাকা জমা দিবেন।
  2. প্রথম SMS: GSA<space>User ID (Web Application হতে প্রাপ্ত) লিখে Send করতে হবে 16222 নম্বরে। উদাহরণ: GAS<space>ABCDEF লিখে Send করতে হবে 16222 নম্বরে।
  3. ফিরতি SMS এ শিক্ষার্থীর নামসহ একটি PIN নম্বর পাওয়া যাবে । যা ব্যবহার করে দ্বিতীয় SMS টি করতে হবে।
  4. দ্বিতীয় SMS: GSA<space>YES<space>PIN (প্রথম SMS হতে প্রাপ্ত) লিখে Send করতে হবে 16222 নম্বরে। উদাহরণ: GSA<space>YES<space>123456 লিখে Send করতে হবে 16222 নম্বরে
  • এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, Online এ আবেদনপত্রের সকল অংশ পূরণ করে Submit করা হলেও ভর্তির আবেদন ফি জমা না দেওয়া পর্যন্ত Online আবেদনপত্র কোন অবস্থাতেই গৃহিত হবে না।
  • স্কুল ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদন ও এ সংক্রান্ত তথ্য উপাত্ত সংগ্রহের জন্য অন্যের উপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজেই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে একটি টেলিটক প্রি-পেইড সীম সংরক্ষণ করুন।
  • Online আবেদনপত্র প্রার্থীর প্রদত্ত মোবাইল ফোনে ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় যোগাযোগ সম্পন্ন করা হবে বিধায় উক্ত নম্বরটি সার্বক্ষণিক সচল রাখা এবং SMS- এর মাধ্যমে প্রাপ্ত নির্দেশনা তাৎক্ষণিকভাবে অনুসরণ করা বাঞ্চনীয়

User ID এবং PIN পুনরুদ্ধার পদ্ধতি

কেবল টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল ফোন থেকে প্রার্থীগণ নিম্নবর্ণিত SMS পদ্ধতি অনুসরণ করে নিজ নিজ User ID  এবং PIN পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

  1. User ID জানা থাকলে GAS<space>Help<space>User<space>User ID & Send to 16222. Example: GAS Help User ABCDEF & Send to 16222.
  2. PIN Number জানা থাকলে GSA<space>Help<space>PIN<space>PIN No & Send to 16222. Example: GSA Help PIN 1234567 & Send to 16222.

➔ ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য সংশ্লিষ্ট জেলা ও উপজেলা ভর্তি কমিটি/প্রধান শিক্ষকের নোটিশ বোর্ড থেকে জানা যাবে।

➔ সংশ্লিষ্ট জেলা/উপজেলা ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব/প্রতিষ্ঠান প্রধানদের করণীয়: ভর্তি কমিটির সভাপতির সাথে আলোচনাক্রমে কমিটির সভা আহবান করে আবেদন ফরম পূরণ/জমার সময়সীমা; শূন্য আসন নির্ধারণ পূর্বক প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মোবাইলে টেলিটক কর্তৃক SMS  এ প্রেরিত EIIN এবং Password এর মাধ্যমে https://gsa.teletalk.com.bd website -এ School/Authority তে Login করে বিদ্যালয়সমূহের লগো, প্রতিষ্ঠান প্রধানের সীল, শিফট ও শ্রেণি ভিত্তিক শূন্য আসন সংখ্যা, বালক/বালিকা/সহশিক্ষা ইত্যাদি তথ্য সমূহ সঠিকভাবে পুরণ করবেন।

➔ Login করার পর স্কুলের ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য ইনপুট দেয়ার পর সেভ করে Summary বাটনে ক্লিক করলে পূরণকৃত সকল তথ্য প্রদর্শিত হবে যা প্রিন্ট করে রাখা যাবে। কোনো তথ্য পরিবর্তনের প্রয়োজন হলে পুনরায় সঠিক তথ্য সেভ করে পুনরায় Summary বাটনে ক্লিক করে তথ্যের প্রিন্ট কপি সংরক্ষণ করুন।

অনলাইনে আবেদন করুন

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক ১৩/১২/২০২০ খ্রি. তারিখে জারীকৃত, ২০২১ শিক্ষাবর্ষে বিভাগীয় শহর, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অবস্থিত সকল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে Web ও SMS এর মাধ্যমে ভর্তির আবেদনপত্র পূরণ ও ফি প্রদান করা সংক্রান্ত নিয়মাবলী সংক্রান্ত স্মারক ডাউনলোড করুন।

সূত্র: মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, ঢাকা।


মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ২০২১ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা মহানগরীতে অবস্থিত সকল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে Web  ও SMS এর মাধ্যমে ভর্তির আবেদনপত্র পূরণ ও ফি প্রদান করা সংক্রান্ত নিয়মাবলী

কোভিড-১৯ ভাইরাসজনিত কারণে শুধুমাত্র ২০২১ শিক্ষাবর্ষের ঢাকা মহানগরীর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহে নির্দিষ্ট শূণ্য আসনে ১ম শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত অনলাইন লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত যোগ্য শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ঢাকা মহানগরীর ৪১টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৩টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সংযুক্ত ফিডা শাখার কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি বিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে দেয়া হয়েছে।

বরাবরের মত মুক্তিযোদ্ধা সন্তান, নাতি-নাতনি, প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তান (অর্থাৎ বাংলাদেশ সচিবালয় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত), সংশ্লিষ্ট এলাকার সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক/কর্মচারীর সন্তান কোটায় আবেদন করার সুযোগ পাবেন। এছাড়া বিদ্যালয় সংলগ্ন ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৫০% কোটায় ভর্তির সুযোগ থাকবে। আবেদনকারীর পিতা/মাতা/অভিভাবক যদি সংশ্লিষ্ট থানার ভোটার হন অথবা কোন বাড়ী বা ফ্লাটের মালিক হিসেবে বসবাসরত থাকেন অথবা কোন সরকারি বাসার এযালোটি হন অথবা ভর্তি বিজ্ঞপ্তি জারির তারিখে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করেন (ইউটিলিটি সার্ভিস এর প্রত্যায়ন সাপেক্ষে) সেক্ষেত্রে ক্যাচমেন্ট এলাকার বিদ্যালয়ে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। গণভবন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়র জন্য গণভবনে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ২% কোটা সংরক্ষিত থাকবে।

৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির মোট আসনের ১০% কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

কোন প্রতিষ্ঠানে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোন যদি পূর্ব থেকে অধ্যয়নরত থাকে তবে আসন শূণ্য থাকা ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা সাপেক্ষে ভর্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে। তবে এ সুবিধা কোন দম্পতির সর্বোচ্চ ০২ (দুই) সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

যে সকল শিক্ষার্থী কোটায় নির্বাচিত হবে তাদের লটারির ফলাফলের পরের দিন সকাল ১০.০০ ঘটিকায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্থ স্ব বিদ্যালয়ে কোটার স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ প্রধান শিক্ষকের নিকট সাক্ষাৎকার-এ উপস্থিত হতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদর্শনে ব্যর্থ হলে তারা ভর্তির অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। সেক্ষেত্রে অপেক্ষমান তালিকা থেকে শুন্য আসন পূরণ করা হবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক ১৩/১২/২০২০ খ্রি. তারিখে জারীকৃত, ২০২১ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা মহানগরীতে অবস্থিত সকল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে Web  ও SMS এর মাধ্যমে ভর্তির আবেদনপত্র পূরণ ও ফি প্রদান করা সংক্রান্ত স্মারক ডাউনলোড করুন।

ঢাকা মহানগরীর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহকে ০৩টি গুপে বিভক্ত করা হয়েছে। যেমন-

গ্রুপ- এ (Group A) এর স্কুলসমূহের তালিকা

  • গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুল, ঢাকা | Government Laboratory High School, Dhaka
  • তেজগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা | Tejgaon Govt. High School, Dhaka
  • মতিঝিল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা | Motijheel Govt. Girls High School, Dhaka
  • খিলগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা | Khilgaon Govt. High School, Dhaka
  • নবাবপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা | Nababpur Govt High School, Dhaka
  • নিউ গভঃ গার্লস হাই স্কুল, ঢাকা | New Govt. Girls High School, Dhaka
  • ইসলামিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা | Islamia Govt. High School, Dhaka
  • ধানমন্ডি কামরুনেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা | Dhanmondi Kamrunessa Govt. Girls High School, Dhaka
  • রুপনগর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মিরপুর, ঢাকা | Rupnagar Govt. High School, Dhaka.
  • আজিমপুর গভ: গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ , ঢাকা | Azimpur Govt. Girls School & College, Dhaka
  • উত্তরখান সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, উত্তরা, ঢাকা | Uttarkhan Govt. High School, Dhaka
  • শেখ জামাল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, কামরাঙ্গীরচর, ঢাকা | Sheikh Jamal Govt. High School, Dhaka
  • কালাচাঁদপুর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, গুলশান, ঢাকা | Kalachatpur HIgh School, Gulshan, Dhaka
  • মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা | Mohammadpur Govt. High School, Dhaka

গ্রুপ- বি (Group B) এর স্কুলসমূহের তালিকা

  • মতিবিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • নারিন্দা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • গভঃ মুসলিম হাই স্কুল, ঢাকা
  • বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • শেরে বাংলা নগর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • সরকারি বিজ্ঞান কলেজ সংযুক্ত হাই স্কুল, ঢাকা
  • ধানমন্ডি সরকার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • হাজী এম এ গফুর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ডেমরা, ঢাকা
  • বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, উত্তরা, ঢাকা
  • জুরাইন শেখ কামাল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • দারুস সালাম সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ঢাকা
  • সবুজবাগ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ঢাকা
  • ধানমডি গভঃ বয়েজ হাই স্কুল, ঢাকা
  • শ্যামপুর সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, শ্যামপুর, কদমতলী, ঢাকা

গ্রুপ- সি (Group C) এর স্কুলসমূহের তালিকা

  • ধানমন্ডি গভঃ বয়েজ হাই স্কুল, ঢাকা
  • আরমানিটোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • শেরে বাংলা নগর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • টিকাটুলি কামরুনেসা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • তেজগাঁও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, ঢাকা
  • গণভবন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • মিরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, মিরপুর, ঢাকা
  • শহীদ শেখ রাসেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, হাজারীবাগ, ঢাকা
  • ভাষানটেক সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কাফরুল, ঢাকা
  • মোহাম্মদপুর কমার্শিয়াল ইনষ্টিটিউট সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ঢাকা
  • শহীদ মনু সিঞা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
  • খিলগাও. সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা

Govt School Admission (GSA) Notice 2021 | Web and SMS based Govt School Admission Procedure

Application www gsa teletalk com bd | class 6 admission test question in bangladesh | school admission 2021 dhaka | class 1 admission in dhaka 2020 | class one admission circular 2021 | class 1 admission in dhaka 2021 | school admission dhaka | govt school admission 2021 | govt school admission 2020 | www gsa teletalk com bd GSA admission notice | lottery result 2021 | Bangladesh Govt School admission lottery result in 2021 | Class 2, 3, 4, 6, 7, 9 Admission Test Result | Bangladesh all Govt School Admission Circular 2021 | GSA Teletalk Online Apply and GSA Result 2021 at https://gsa.teletalk.com.bd | Dhaka Govt School Online Apply | Dhaka Govt School Admission Result 2021 https://gsa.teletalk.com.bd | Class One Lottery Result 2020 | Class Two to Class Eight Admission Notice Circular 2021 Download https://gsa.teletalk.com.bd | How to Apply Online Govt School Admission 2021? | Bangladesh All Zila Govt School Admission 2021 | gsa admission 2021 | how to apply online govt. school bd 2021,govt school admission 2021 | how to apply govt school admission 2021 | school admission 2021 | govt school admission 2021 | school admission 2021 | how to apply govt school admission 2021 | govt school admission circular 2021 | government school admission notice 2021 | gsa.teletalk.com.bd | #govt_school_admission_2021 | #govt_school_admission | teletalk | teletalk.com.bd | Lottery result | Government school admission 2021 lotter result download | সরকারি স্কুলের ভর্তির নিয়মাবলি | স্কুল ভর্তি ২০২১ | সরকারি স্কুলে ভর্তি 2020 | সরকারী স্কুলের ভর্তি ফরম পূরণের নিয়ম | chittagong zilla school admission | barisal zilla school admission | dhaka govt school admission 2021 | সরকারি স্কুলে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ২০২১ | সরকারি স্কুলে ভর্তি ফরম ২০২১ | ভিকারুন্নেসা স্কুল ভর্তি ২০২০ ১ম শ্রেণি | সরকারি স্কুলে ৫ম শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন | সরকারি স্কুলে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২১ | সরকারি স্কুলে ভর্তি ২০২১ | সরকারি স্কুলে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ২০২০ | ভিকারুন্নেসা স্কুল ভর্তি ২০২১

Govt School Admission Highlights

  • Online Application Starts: 15/12.2020
  • Online Application Deadline: 27/12/2020
  • Website: https://gsa.teletalk.com.bd

Government School Admission 2021 Lottery Result & Other Links

ব্লগিং বা ফ্রিল্যান্সিং এর নিশ (Niche) সিলেকশন

নিশ কাকে বলে? কোন ধরনের নিশ (Niche) এর আনিং বেশি? কিভাবে নিশ খুঁজে পাবো? লাভজনক কয়েকটি ব্লগিং নিশ/বিষয়ের নাম বলবেন কি? বাংলাতে কোন নিস এ কাজ করলে সফল হওয়ার সম্ভবনা বেশি? ২০২১ সালের গুরুত্বপূর্ণ ব্লগিং নিশগুলো কী কী? -এই প্রশ্ন গুলো বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করেছি। আর পুরো লেখাটিতে নিশ নিয়ে মোটামুটি ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি। লেখাটি পড়লে আশাকরি সবগুলো প্রশ্নের উত্তর আপনি নিজেই দিয়ে দিতে পারবেন।

নিশ (Niche) সিলেকশন কি?

একজন ইন্টারনেট প্রফেশনাল (Internet Professional) হওয়ার জন্য নিশ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। হোক সেটা ব্লগিং (Blogging), অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate marketing), সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (Social media marketing) বা ফ্রিল্যান্সির (Freelancing)। উদাহরণ স্বরূপ বললাম, আমি ফ্রিল্যান্সার হতে চাই। এজন্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস আপওয়ার্ক-এ একাউন্ট তৈরি করলাম। তারপর…? একাউন্ট ক্রিয়েট করলেই শেষ! এরকম হাজার হাজার ইনঅ্যাকটিভ একাউন্ট রয়েছে মার্কেটপ্লেসগুলোতে। যারা একাউন্ট করেছে কিন্তু কোন কাজ পারে না। কোন কাজ করে না।

কোন একটা কাজ তো করতে হবে! নাকি আপওয়ার্ক এমনি এমনি পেমেন্ট দিয়ে দিবে! আর আপনি ঘরে বসে তা খাবেন। আর্টিকেল রাইটিং (Article writing) অথবা গ্রাফিক্স ডিজাইন (Graphics design) অথবা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (Web development) যে কোন একটা কাজ করতে হবে।

আমি কোন কাজটা করবো সেটা আগে ঠিক করে নিতে হবে। তারপর সে কাজটা শিখতে হবে। সেভাবে আপওয়ার্ক-এ আমার প্রোফাইল সাজাতে হবে। সেই নির্দিষ্ট কাজগুলোতে বিড করতে হবে। তবেই তো ফ্রিল্যান্সার। আর কোন কাজটা করবেন সেই কাজটা-ই হলো নিশ (niche)।

নিশ সিলেকশনের গুরুত্ব

আমরা এখানে ব্লগের নিশ নিয়ে আলোচনা করবো। উদাহরণ দিতে গিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর নিশের কথা উল্লেখ করলাম। তবে যে কাজের জন্যই নিশ সিলেক্ট করেন, এই প্রসেস এর মাধ্যমেই করতে পারবেন। যেমন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ই-মেইল মার্কেটিং ইত্যাদির জন্য নিশ সিলেকশন। আর পুরো ইন্টারনেট জগতে রয়েছে হাজার হাজার নিশ। যেমন-

Makeup | Fashion | Fashion Accessories | Cosmetics | Beauty Products | Extreme Workouts | Body Building | Anti-Aging Products | Meditation | Inspirational Books | Inspirational Speaking | Volunteering | Dating | Relationship Tips | Wedding Planning | Marriage Advice | Video Games | Board Games | Jewelry for Her

সহজ বাংলায় নিশগুলো বলতে গেলে এরকম হবে- কুকিং | ট্রাভেল | টিপস এন্ড ট্রিকস  | স্বাস্থ্য  | শিক্ষা  | আত্ম উন্নয়ন | প্রযুক্তি  | শিশু লালন পালন  | এন্টারটেইনমেন্ট  | খেলাধুলা  | প্রোডাক্ট রিভিউ  | পার্সোনাল ভ্লগ  | আর্ট  | নিউজ  | কিডস লার্নিং  | ফান ইত্যাদি। এভাবে বলে শেষ করা যাবে না।

এরকম হাজারো নিশ থেকে যে কোন একটি নিয়ে কাজ করতে পারেন। এর প্রত্যেকটির ভিতর রয়েছে আরো অনেক অনেক টপিক বা নিশ।

মার্কেটিং এর ভাষায়, নির্দিষ্ট একটি পণ্য নিয়ে, নির্দিষ্ট কোন জনগোষ্ঠীর, নির্দিষ্ট কোন চাহিদা পূরণ করার উদ্দেশ্যে ওই পণ্যের প্রচার বা প্রমোশন করাকে নিশ মার্কেটিং বলা হয়।

নিশ মার্কেটিং (Niche marketing) এর এই সংজ্ঞা পড়ে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন নিশ বিষয়টা কতো গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ নিশ হতে হবে নির্দিষ্ট। তাই কাজে নামার আগে নিশ নির্দিষ্ট করুন। আপনার ব্লগ সাইটের ভবিষ্যৎ কেমন হবে তার প্রায় পুরোটাই নির্ভর করছে এর উপর। নিশ এর কম্পিটিশন কেমন, এই নিশে আপনার দক্ষতা কেমন, আর্নিং পটেনশিয়াল কেমন- এগুলো দেখতে হবে। তেমনি দেখতে হবে আপনার বাজেট অনুযায়ী নিশটিতে কাজ করার সুযোগ কতটুকু।

নিশ সিলেকশনের পদ্ধতি

নিশ সিলেকশনের (Niche selection) জন্য আমরা দুটি ধাপ অনুসরণ করবো। একটি হলো মানসিকভাবে (Mentally) স্থির করা। অপরটি হলো টেকনিক্যালভাবে (Technically) নির্ধারণ করা।

প্রথমেই নিশ সিলেকশনের মানসিক ধাপ

ব্লগিং এর জন্য নিশ সিলেক্ট। অর্থাৎ কোন বিষয়টি নিয়ে কাজ করবেন তা মানসিকভাবে স্থির করতে হবে। এর জন্য কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

প্রথমত, কোন কাজটি করতে আপনি ভালোবাসেন। আপনার হবি কোনটি। সেদিকে খেয়াল করুন। ব্লগিং এর জন্য হাজারো নিশ রয়েছে। যেমন প্রযুক্তি একটা বড় নিশ। এর আরো অনেক নিশ রয়েছে। যেমন কম্পিউটারের সমস্যা, সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার, গেমিং, প্রোগ্রামিং, ফ্রিল্যান্সিং, মোবাইল রিভিউ, অনলাইন আনিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ব্লগিং, সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, স্মার্টফোন আটডেট ইত্যাদি হাজারো নিশ। এর মধ্যে যে বিষয়টি আপনার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে সেই কাজটিকে নিশ হিসেবে বাছাই করবেন।

এগুলোর মধ্যে একটি নিশ হার্ডওয়্যার (Hardware niche)। ধরে নিলাম আপনি হার্ডওয়্যার নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করেন। হার্ডওয়্যারে আপনার দক্ষতা রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে বেশির ভাগই ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital marketing) বা সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নিয়ে কাজ করছে। এটাই হচ্ছে বর্তমান ট্রেন্ড। সময়ে সাথে যদিও এই ট্রেন্ড পরিবর্তিত হয়। হয়তো ১০ বছর পরে অ্ন্য কোন একটি নিশ ট্রেন্ডে থাকবে। বর্তমানে হার্ডওয়্যার নিয়ে তেমন বেশি কাজ হচ্ছে না। তাহলে আপনি কোনটা বাছাই করবেন? হার্ডওয়্যার নাকি ডিজিটাল মার্কেটিং?

অবশ্যই আপনি হার্ডওয়্যার বাছাই করবেন। সবাই কি নিয়ে দৌড়াচ্ছে সেটা বিষয় না। আপনার ভাললাগা কোনটাতে সেটা বিষয়। আপনার দক্ষতা কোনটাতে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগেও আপনি হার্ডওয়্যার নিয়ে কাজ করবেন। হার্ডওয়্যার উদাহরণ দিলাম। এরকমভাবে আপনার যেটা পছন্দ সেটা নিয়েই কাজ করার জন্য মনস্থির করবেন।

দ্বিতীয়ত, নিশ সিলেকশনের টেকনিক্যাল ধাপ

দ্বিতীয় পর্যায়টি হলো যে নিশটি মানসিকভাবে নির্ধারণ করেছেন সেটার ফিজিবিলিটি (feasibility) যাচাই। এটাকে বলা হয় কিওয়ার্ড রিসার্চ (keyword research)। সার্চ ইঞ্জিনে মানুষ যেসব বিষয় খোঁজে (search করে) সেগুলো থেকে প্রয়োজনীয় সার্চ টার্ম/কিওয়ার্ড/তথ্য বের করা হচ্ছে কিওয়ার্ড রিসার্চ। মানুষ সার্চ ইঞ্জিনে (Search engine) যা খোঁজে তাই কিওয়ার্ড আর সেগুলো থেকে কাজ করার মতো কিওয়ার্ড গুলো বাছাই করাই হলো কিওয়ার্ড রিসার্চ। অর্থাৎ আপনি হার্ডওয়্যার নিশটি নিয়েছেন, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবেন সেটি ঠিক আছে কিনা। আপনার জন্য উপযুক্ত কিনা। আপনি এই নিশটি নিয়ে এগুতে পারবেন কিনা। এগুলে লাভবান হবেন কিনা এসব। আর এটাই হচ্ছে টেকনিক্যাল ধাপ। এই ধাপে এসে আপনাকে অনেক সময় দিতে হবে। রিসার্চ করতে হবে। তারপর পরীক্ষা নিরীক্ষার ফলাফল বের করে সিদ্ধান্ত পাকা করতে হবে। সে জন্য নিচের কাজগুলো অনুসরণ করুন-

কিওয়ার্ড রিসার্চ

> গুগলে হার্ডওয়্যার রিলেটেড কতগুলো কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করুন। হার্ডওয়্যার সম্পর্কে আপনার মনের মধ্যে যা আসে তা-ই লিখে গুগলে সার্চ দিন। সার্চ করার সময় কোন একটি শব্দ লিখার পর গুগল যে সাজেশনগুলো দেয় সেগুলো খেয়াল করুন। সেখান থেকে আরো নতুন কিওয়ার্ড আইডিয়া (Keyword idea) পাবেন। উদাহরণ স্বরূপ কিওয়ার্ডগুলো হতে পারে এরকম-

হার্ডওয়্যার কি | হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার এর মধ্যে পার্থক্য | monitor power problem | best hard disk in bd | printer problem | কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পরিচিতি | Cpu এর বিভিন্ন অংশের নাম | হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার মিলে কি তৈরি হয় | computer hardware components | computer hardware pdf | types of computer hardware | computer hardware parts and functions

এধরনের কিওয়ার্ড লিখে গুগলে সার্চ করুন। প্রথম পৃষ্ঠায় যে রেজাল্টগুলো (Search results) আসবে সেসব সাইটে যান। গিয়ে দেখুন তারা কি ধরণের কনটেন্ট দিয়েছে। কনটেন্টে কি তথ্য দিয়েছে। শিরোনাম কিভাবে লিখেছে। লেখার সাথে ভিডিও, ছবি বা কি কি মিডিয়া সংযুক্ত করেছে। তারা যে কনটেন্ট দিয়েছে, আপনি তার চেয়ে ভালো কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন কিনা। যদি মনে হয় আপনি আরো ভালো কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন তাহলে বুঝে নিন নিশটি আপনার জন্য। তাদের কনটেন্টের কোন জায়গায় সমস্যা রয়েছে। সেটা খুজে বের করুন। দেখুন কোন সমস্যা আছে কিনা। হোক সেটা একটা বানানগত ভুল। হোক সেটা ডিজাইনের কোন সমস্যা। হোক সেটা আর্টিকেল লেখায় উপস্থাপনার সমস্যা। এসব ভুল আপনার চোখে ধরা পড়লে বুঝবেন নিশটি আপনার জন্য।

সেই সাথে এই কিওয়ার্ডগুলো ইউটিউবের সার্চবারে লিখে সার্চ করুন। সংশ্লিষ্ট কতগুলো ভিডিও দেখুন। সেখান থেকে ধারনা নিন। ইউটিউবের ভিডিওগুলোতে ইউটিউবাররা কি ধরনের তথ্য দিচ্ছে। সাইটগুলোর কনটেন্ট আর ইউটিউবের কনটেন্ট এর মধ্যে পার্থক্য বের করুন। আইডিয়া এক্সট্রাক্ট করুন।

>  এবার গুগল ক্রোম (google chrome) ব্রাউজারে moz extension লিখে সার্চ করুন। এখান থেকে এক্সটেনশনটি ব্রাউজারে ইন্সটল করে নিন। তারপর ব্রাউজার রিস্টার্ট করে আবার গুগলে যান। সার্চ বক্সে “কম্পিউটার যন্ত্রাংশের নাম ও দাম” লিখে সার্চ করুন। অর্থাৎ আপনার কিওয়ার্ডগুলো লিখে সার্চ করুন। সার্চ রেজাল্ট আসলে একটু খেয়াল করে দেখুন। সার্চ বক্সের ডান পাশে Monthly searches: 0 | CPC: $0 দেখাচ্ছে (আপনার প্রদত্ত কিওয়ার্ডের ক্ষেত্রে বাস্তবে এগুলোর ভ্যালু ভিন্ন হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে এখানে 0 দেখানো হয়েছে)। এখান থেকে এই কিওয়ার্ডটি মাসে কতবার (Monthly search volume) গুগলে সার্চ করা হয় তা জানতে পারবেন। আপনি যে বিষয়টি নিয়ে কাজ করতে চান সেই কী-ওয়ার্ডটির মাসিক সার্চ ভলিউম জানতে পারলেন। আর সিপিসি (CPC- Cost Per Click) কত তা জানতে পারবেন। মানে টাকায় এর মূল্য কত বা এই কিওয়ার্ডটি নিয়ে কাজ করলে কিরকম ইনকাম হতে পারে তা জানতে পারবেন। দেখা যাচ্ছে মাসে একবারও এই কিওয়ার্ডটি সার্চ করা হয় না। কী-ওয়ার্ডটির সিপিসিও শূন্য। অর্থ দাড়াচেছ এই নিশটি নিয়ে কাজ না করাই ভালো।

আবার অনেকেই বেশি সার্চ ভলিউম এবং হাই সিপিসি কিওয়ার্ড বা নিশ সিলেক্ট করেন। এটাও উচিত হবে না। সার্চ ভলিউম বেশি হলে কম্পিটিটরও বেশি। অভিজ্ঞরা সেগুলো নিয়ে কাজ করছে। তাদের সাথে পাল্লা দিয়ে একজন নিউবি তার সাইটকে র‌্যাঙ্ক করাতে পারবে না। তাই নতুন হিসেবে মোটামুটি সার্চ ভলিউম এবং সিপিসির নিশ নিয়ে কাজ করতে হবে।

টেকনিক্যাল পর্যায়ের এই কাজটি মোজবারের মাধ্যমে এখানে করে দেখানো হয়েছে। এটাই ডিসিশন নেয়ার জন্য পূর্ণাঙ্গ নয়। অর্থাৎ এই মোজবারের মাধ্যমে কী-ওয়ার্ড ভলিউম বা সিপিসি দেখে সিদ্ধান্ত নিবেন না। এটা একেবারেই প্রাথমিক ধাপ। আপনার আরো গভীরে গিয়ে এনালিসিস করতে হবে।

আর এটি ফ্রি একটি টুল। এরকম আরো অনেক টুল (Keyword Research Tools) রয়েছে। যেমন-

এই টুলগুলো দিয়ে আপনার নিশটির অবস্থা জেনে নিবেন। সেই সাথে এসব টুল ব্যবহারে আরো অনেক নতুন বিষয় নিজেই জানতে পারবেন। এগুলো বেশির ভাগ ফ্রি। এমনকি ফ্রিতে এগুলো ব্যবহার করে যথেষ্ট পরিমাণ তথ্য বের করে নিয়ে আসতে পারবেন। কিওয়ার্ড নিয়ে গবেষণা করতে পারবেন।

পারলে টুলগুলোর পেইড ভার্সন কিনে নিয়ে রিসার্চ করতে পারেন। পেইডটুল হলে অনেক বেশি তথ্য পাবেন। অনেক কম সময়ের মধ্যে ডিসিশন নিয়ে নিতে পারবেন। আমার পরামর্শ হলো, প্রথমেই টুল কিনতে যাবেন না। প্রথমে ফ্রি ভার্সনে সময় দিন। দেখুন কিভাবে টুলগুলো ব্যবহার করতে হয়। তারপর প্রয়োজন বোধ করলে কিনে নিবেন।

কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য ইউটিউবে অনেক টিউটোরিয়াল পারবেন। সময় নিয়ে এগুলো দেখবেন। ভিডিওগুলোতে এসব ফ্রি টুলগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হয় বিস্তারিত দেখানো হয়েছে। সেগুলো থেকে কিওয়ার্ড রিসার্চ শিখতে পারবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চের জন্য বাছাই করা কতগুলো ভিডিও লিংক রাখা রয়েছে এখানে, দেখে নিবেন। অবশ্যই সময় নিয়ে দেখবেন। তাড়াহুড়ো করবেন না। স্কিপ করে যাবেন না।

চূড়ান্ত নিশ সিলেকশন, সিদ্ধান্ত গ্রহণ

এবার নিশ সিলেকশনের মানসিক ধাপ এবং টেকনিক্যাল ধাপ মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার পালা। কি সিদ্ধান্ত নেয়া যায়! এখানে মানসিকভাবে আপনি কম্পিউটার হার্ডওয়্যার নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী। কিন্তু টেকনিক্যাল রিসার্চ করে পাওয়া গেল এই নিশটি নিয়ে কাজ করা যাবে না। তাই সর্বশেষ ডিসিশন হলো এই নিশটি বাদ দিতে হবে। এখন প্রশ্ন আসবে, তাহলে পরবর্তী করণীয় কি? আমি তো নিশ খুঁজে পেলাম না। পরবর্তী করণীয় হলো- এই রকমভাবে অন্য একটি নিশ বের করা যেটা মানসিক ধাপে এবং টেকনিক্যাল ধাপে, উভয় ধাপেই মিলে যাবে। মূল কথা অন্য একটি নিশ নিয়ে পুনরায় আগের মতো করে রিসার্চ করবেন। মিলে গেলে ফাইনাল। আপনার নিশ পেয়ে গেছেন। এবার আপনার সাইটের জন্য বাজেট তৈরি করুন। আর যদি না পেয়ে থাকেন তাহলে আগে নিয়ম মেনে রিসার্চ করুন। না পাওয়ার আগ পর্যন্ত আপনাকে নিশ পরিবর্তন করে রিসার্চ চালিয়ে যেতে হবে।

কম্পিউটারের ১০টি সমস্যা ও সমাধান

কম্পিউটারের ১০টি সমস্যা ও সমাধান

আমাদের প্রতিদিনের জীবনের একটি প্রয়োজনীয় অনুসঙ্গ হলো কম্পিউটার। কম্পিউটার তার আভিধানিক অর্থ গণনাকারী যন্ত্র-এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। বর্তমানে এর ব্যবহার ব্যাপক। চাকরি, ব্যবসা, শিক্ষা যে পেশাই থাকেন কম্পিউটার লাগবেই। এমনকি শিক্ষার্থীদেরকেও অনলাইনে ক্লাস করতে হচেছ কম্পিউটারের মাধ্যমে। জীবনের অত্যাবশ্যকীয় এই যন্ত্রটি হঠাৎ করেই সমস্যা করতে পারে। নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সেটা বাসায় কিংবা অফিসে যেখানে হোক না কেন। জরুরী কাজের সময় হঠাৎ করে সমস্যা দেখা দিলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। কম্পিউটারের সমস্যাগুলো বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। কিছু সমস্যা আছে যেগুলো সম্বন্ধে আগে থেকে ধারণা থাকলে নিজেই তাৎক্ষনিকভাবে সারিয়ে নিতে পারবেন। হয়রানির শিকার হতে হবে না। এই সমস্যাগুলো সম্বন্ধে সবারই ধারণা রাখা প্রয়োজন।

কম্পিউটারের এই ১০টি সাধারণ সমস্যা, এর কারণ এবং সেগুলোর সমাধান জেনে রাখুন। এই সমস্যাগুলোর যে কোন একটি দেখা দিলে তাৎক্ষণিকভাবে নিজেই তা ঠিক করে ফেলতে পারবেন। কারও দারস্থ হতে হবে না।

কম্পিউটারের এই ১০টি সাধারণ সমস্যা, এর কারণ এবং সেগুলোর সমাধান জেনে রাখুন

সমস্যা ০১: কম্পিউটার অনেক স্লো কাজ করছে

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • কম্পিউটারে ভাইরাসের আক্রমণে হতে পারে।
  • অনেক বেশি প্রোগ্রাম, সফটওয়্যার ইত্যাদির কারণে।
  • সি ড্রাইভে পর্যাপ্ত স্পেস খালি না থাকার কারণে
  • ধুলাবালির কারণে
সি ড্রাইভে স্পেস কম থাকায় লাল দেখাচ্ছে | computer system drive low memory

সমাধান করবেন যেভাবে

  • হালনাগাদ করা কোন এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার (Antivirus software) দিয়ে কম্পিউটারের সমস্ত ফাইল ফোল্ডার স্ক্যান করে নিন।
  • অনেকেই অপ্রয়োজনীয় অনেক সফটওয়্যার (software) কম্পিউটারে ইন্সটল করে রাখেন। যেমন বিভিন্ন ধরণের মিডিয়া প্লেয়ার (Media player), ব্রাউজার, কম্পিউটার ক্লিনার (ইউটিলিটি টুল) ইত্যাদি। এগুলো আপনার কম্পিউারকে স্লো করে দেয়। এগুলো আনইন্সটল (Uninstall) করে দিন।
  • সাধারণত আমরা বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই যেকোন ফাইল বা ফোল্ডারকে ডেস্কটপ অথবা মাই ডকুমেন্ট (My document) বা ডাউনলোড (Download) ফোল্ডারেই রেখে দেই। এতে সি ড্রাইভে (C: drive/ Local Disk (C:) স্পেস নষ্ট হয়। তাই প্রয়োজনীয় সবফাইল অন্য ড্রাইভে রাখুন। সি ড্রাইভ বা সিস্টেম ড্রাইভে পর্যাপ্ত পরিমান স্পেস খালি রাখুন।
  • ধুলাবালি বা ময়লার কারণে অনেক সময় পিসি স্লো হয়ে যেতে পারে। এয়ার ব্লোয়ার দিয়ে ভালোভাবে ধুলো-ময়লা পরিস্কার করে নিন। প্রয়োজনে সিপিইউ (CPU- Central Processing Unit) এর বিভিন্ন কানেকশনগুলো খুলে পুনরায় সংযোগ দিয়ে দিতে পারেন। সিপিইউ টিকে সব সময় শুস্ক এবং শীতল স্থানে রাখার চেষ্টা করুন। ধুলাবালি থেকে দূরে রাখুন। আর কাজের ধরণ অনুযায়ী পর্যন্ত পরিমাণ র‌্যাম (RAM) লাগিয়ে নিন।


সমস্যা ০২: কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হচ্ছে

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • অপারেটিং সিস্টেম (Operating system) বা কম্পিউটারে ভাইরাসের আক্রমনে
  • এন্টিভাইরাসের সমস্যার কারণে
  • কোনো বিশেষ অসামঞ্জস্যপূর্ণ সফটওয়ার ইন্সটলের কারণে
  • অপারেটিং সিস্টেমের সমস্যার কারণে

সমাধান করবেন যেভাবে:

  • পূর্নাঙ্গ ভার্সনের (Full version) আপডেটেড কোন এন্টিভাইরাস দিয়ে পুরো পিসি ভালো করে স্ক্যান করুন। স্ক্যান করার পর এন্টিভাইরাস সফটওয়ার যে নির্দেশনা দিবে তা ফলো করুন। অর্থাৎ যেভাবে ভাইরাসগুলোকে ক্লিন করতে বলবে সেভাবে করুন।
  • ফ্রি এবং পাইরেটেড এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার (Pirated/ cracked) ব্যবহার করবেন না। কিনে পেইড ভার্সন (Paid version) ব্যবহারের চেষ্টা করুন। একটি কম্পিউটারে একাধিক এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন না।
  • যদি বিশেষ কোনো সফটওয়ার ইন্সটল করার পর থেকে সমস্যাটি দেখা দিয়ে থাকে তাহলে সেটি মুছে (Delete) ফেলুন।
  • অপারেটিং সিস্টেমের বিশেষ কোন ফাইল বা ফোল্ডার নষ্ট হয়ে গেলে এমন হতে পারে। সিস্টেমের অনেক ফাইল করাপ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই নতুন অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করুন।

সমস্যা ০৩: কম্পিউটার চালুর পর নিজেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • প্রসেসরের (Processor) কুলিং ফ্যানের সমস্যা

সমাধান করবেন যেভাবে:

  • এটা সাধারণত প্রসেসরের কুলিং ফ্যানের (Cooling fan) সমস্যার কারণে হয়। তাই মাদারবোর্ডে (Motherboard) প্রসেসরের কুলিং ফ্যান ভালোভাবে বসানো আছে কিনা চেক করুন। ফ্যানে জমে থাকা ধুলো-ময়লা পরিস্কার করুন। ধুলো-বালি পরিস্কার করার জন্য এয়ার ব্লোয়ার ব্যবহার করতে পারেন। প্রসেসর আর প্রসেসরের ফ্যানের মাঝে থাকা থার্মাল পেস্ট (Thermal paste) ক্ষয় হয়ে গেছে কিনা বা শুকিয়ে গেছে কিনা চেক করুন। নতুন করে থার্মাল পেস্ট লাগিয়ে দিন। অর্থাৎ কুলিং ফ্যান প্রসেসরকে ঠান্ডা করতে না পারলে এরকম সমস্যা হয়।

সমস্যা ০৪: কম্পিউটার চালু হয় না, কিন্তু এক বা একাধিক বীপ দিতে থাকে

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • পাওয়ার বাটনে (Power button) চাপ দেয়ার পর যদি একটি বীপ (Beep) দেয় তাহলে বুঝতে হবে ডিসপ্লে আউটপুট পাচ্ছে না। অথবা মাদারবোর্ডের সাথে কীবোর্ডের সংযোগ নেই।
  • যদি তিনটি বীপ দেয় এবং তা একটি লম্বা বীপের পর দুটি ছোটো বীপ হয় তাহলে মাদারবোর্ডের সাথে র‌্যামের সংযোগের সমস্যা রয়েছে।
  • আবার একটি লম্বা বীপের পর যদি তিনটি ছোট বীপ দেয় তাহলে ডিসপ্লে বা গ্রাফিক্স আউটপুটের সমস্যা।
  • যদি একটি লম্বা বীপের পর চারটা ছোট বীপ দেয় তাহলে বুঝতে হবে মাদারবোর্ড বা গুরুত্বপূর্ণ কোন হার্ডওয়ার ঠিকমতো কাজ করছে না।
Random-access memory (RAM) | কম্পিউটার র‌্যাম

সমাধান করবেন যেভাবে:

  • মনিটর চেক করুন। মনিটরের ডিসপ্লে কি স্লিপ মুডে আছে কিনা দেখুন। মাদারবোর্ডের সাথে মনিটরের সংযোগ ঠিকভাবে আছে কিনা দেখুন। তেমনিভাবে মাদারবোর্ডের সাথে কী-বোর্ডের সংযোগ চেক করুন। আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড লাগানো থাকলে সেটি চেক করুন। কার্ডটি মাদারবোর্ডের স্লট থেকে খুলে পরিস্কার করে পুনরায় লাগাতে পারেন।
  • র‌্যাম খুলে পরিস্কার করে পুনরায় সংযুক্ত করুন। স্লট পরিবর্তন করে র‌্যামটি আরেকটি স্লটে লাগান।
  • গ্রাফিক্স বা ডিসপ্লে আউটপুটে সিরিয়াস কোন সমস্যা হয়েছে। মনিটর পরিবর্তন করে দেখতে পারেন। সমাধান না হলে গ্রাফিক্স কার্ডটি পরিবর্তন করে দেখতে পারেন।
  • এটি মাদারবোর্ডের পাওয়ার সুইচের সমস্যা হতে পারে। বা মাদারবোর্ডের অন্য কোন সিরিয়াস সমস্যা। তাই অভিজ্ঞ কাউকে দেখান। সমস্যার বিষয়ে জানান। অর্থাৎ অভিজ্ঞ কোন টেকনিশিয়ান বা ইঞ্জিনিয়ারকে দেখান।

সমস্যা ০৫: কম্পিউটার চালু হচ্ছে না (ডেস্কটপ কম্পিউটার)

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • পাওয়ার সাপ্লাইয়ে (Power supply) কোন সমস্যা থাকতে পারে।
  • পাওয়ার বাটনটি বসে যেতে পারে বা কোন সমস্যা থাকতে পারে।
  • র‌্যামে অনেক সময় ময়লা জমলে এরকম সমস্যা হতে পারে।
  • প্রসেসরেরও এরকম সমস্যা হতে পারে র‌্যামের মতো।

সমাধান করবেন যেভাবে:

  • পাওয়ার সাপ্লাই ভালো আছে কিনা চেক করুন। ক্যাবলগুলো ঠিকমতো লাগানো আছে কিনা দেখে নিন।
  • পাওয়ার বাটনটি চেক করুন। অনেক সময় পাওয়া বাটন বসে যায়। মাদারবোর্ডের সাথে পাওয়ার বাটনের ক্যাবলগুলো ঠিকভাবে সংযোগ আছে কিনা দেখুন।
  • ইন্টারনাল স্পীকার (মাদারবোর্ডের মধ্যে সংযুক্ত স্পিকার) একের অধিক বীপ (আওয়াজ) দিতে থাকলে বুঝতে হবে র‌্যামের সমস্যা। স্লট থেকে র‌্যামটি খুলে পরিস্কার করে পুনরায় স্লটে সংযুক্ত করে দিনে।
  • প্রসেসরের সংযোগ ঢিলে হয়ে যেতে পারে, চেক করুন। প্রসেসরের পিনগুলো (Processor pin) ঠিকভাবে আটকে দিন। র‌্যামের মতো প্রসেসরের স্লটে ধুলা-ময়লা জমতে পারে। পরিস্কার করে দিন। কুলিং ফ্যানটি ঠিক মতো ঘুরছে কিনা দেখুন।

সমস্যা ০৬: কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় নিচ্ছে

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • স্টার্টআপে (Starup) অনেকগুলো প্রোগ্রাম রাখা হয়েছে। অর্থাৎ স্টার্টআপে প্রোগ্রামের সংখ্যা বেশি।

সমাধান করবেন যেভাবে:

  • কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় যে প্রোগ্রাম গুলো রান হয় সেগুলোই হলো স্টার্টআপ প্রোগ্রাম। কী-বোডের্র windows logo key + R কী দুটি একসাথে চাপুন। এতে উইন্ডোজের Run ডায়লগ বক্সটি চালু হবে। সেখানে MSCONFIG লিখে এন্টার দিন। তারপর স্টার্টআপ ট্যাব থেকে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো Disable বা আনচেক করে দিন।

সমস্যা ০৭: কম্পিউটার বারবার হ্যাং করছে

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • কম্পিউটারে ভাইরাসের আক্রমণে হতে পারে।
  • একটি কম্পিউটারে একাধিক এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার থাকার কারণে হতে পারে।
  • র‌্যামের কারণে হতে পারে।

সমাধান করবেন যেভাবে:

  • আপডেটেড (Updated) কোন এন্টিভাইরাস দিয়ে কম্পিউটার সমস্ত ফাইল ফোল্ডার স্ক্যান করে নিন। সন্দেহযুক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো (Program/ software) আনইন্সটল করে দিন। টেম্পরারি ফাইলগুলো ডিলিট করে দিন।
  • একসাথে একাধিক এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইন্সটল করা থাকলে আনইন্সটল করে দিন। ক্র্যাক (Crack) সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন না। অপ্রয়োজনীয় সকল প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার আনইন্সটল করে দিন।
  • প্রয়োজনের তুলনায় কম র‌্যাম থাকলে কম্পিউটার হ্যাং করতে পারে। কম্পিউটারের র‌্যাম বাড়িয়ে নিতে পারেন। একাধিক র‌্যাম থাকলে সবগুলো একই বাসস্পীডের (Bus speed) কিনা দেখে নিন। একাধিক স্লটে একাধিক র‌্যাম ব্যবহার করলে সবগুলো একই বাসস্পীড এবং একই ব্র্যান্ডের ব্যবহার করুন।

সমস্যা ০৮: কম্পিউটারের ঘড়িতে ’সময়’ ঠিক থাকছে না

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • মাদারবোর্ডে সংযুক্ত বায়োস ব্যাটারিটি (BIOS battery) ডাউন হয়ে গিয়েছে।
Nonvolatile BIOS memory, BIOS battery, কম্পিউটারের বায়োস ব্যাটারি

সমাধান করবেন যেভাবে:

  • কম্পিউটারের ঘড়িটিতে তারিখ ও সময় ঠিক করে দিলেও ঠিক থাকছে না। বন্ধ করে চালু করার পর পুনরায় আগের মতো হয়ে যাচ্ছে। তারিখ পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। এমন হলে বায়োসে থাকা ব্যাটারিটি পরিবর্তন করে নতুন ব্যাটারি লাগাতে হবে। কয়েনের মতো দেখতে এ ব্যাটারিটিকে বায়োস ব্যাটারি বলে।

সমস্যা ০৯: মনিটরের লেখা/স্ক্রিন উল্টে গেছে

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • এটা কম্পিউটারের সেটিং এর সমস্যা।
মনিটরের লেখা/স্ক্রিন উল্টে গেলে কী করবেন?

সমাধান করবেন যেভাবে:

  • কীবোর্ডের ctrl+alt+ up arrow কীগুলো একসাথে চাপুন। দেখবেন ঠিক হয়ে গেছে। অনেক সময় গ্রাফিক্স কার্ডের সেটিং এর কারণেও এমন হতে পারে। সেক্ষেত্রে গ্রাফিক্স কার্ডের সেটিংস এ গিয়ে রোটেশন অফ করে দিন। অথবা রোটেশন শূন্য ডিগ্রী করে দিন।

সমস্যা ১০: এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার আনইন্সটল হয় না

সম্ভাব্য যেসব কারণে হতে পারে:

  • অপারেটিং সিস্টেমের রেজিস্ট্রির কোন সমস্যা

সমাধান করবেন যেভাবে:

  • ইউটিলিটি টুল (Utility tool) দিয়ে আনইন্সটল করতে হবে। বিভিন্ন ধরণের ইউটিলিটি সফটওয়্যার পাওয়া যায়। ফ্রি অথবা পেইড যেটা দিয়েই করেন করতে পারেন। যেমন সিক্লিনার (C cleaner)।

ওয়েব সাইট ডিজাইনের ৪টি টেকনিক্যাল বিষয়

ব্লগ সাইট থেকে আয় করার প্রথম দিকের যে কাজগুলো রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম ওয়েব সাইট ডিজাইন। এই কাজটি টেকনিক্যাল (Technical)। যাদের ওয়েব ডিজাইনে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদের কথা আলাদা। তাদের এইচটিএমএল (হাইপারটেক্সট মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ), সিএসএস (ক্যাসকেডিং স্টাইল শীট), জাভাস্ক্রিপ্ট সম্বন্ধে ধারণা রয়েছে। তারা স্ক্রিপ্ট লিখতে পারে। কোডিং করতে পারে। এমনকি অনেকেই সিএমএস (কনটেন্ট ম্যানেজমেনট সিস্টেম) এও পারদর্শী। যেমন ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা ইত্যাদি। তারা নিজেরাই নিজেদের সাইট ডিজাইন করতে পারে। আপনারও যদি এরকম কোন দক্ষতা থাকে, তাহলে মাশআল্লাহ।

যারা ওয়েব ডিজাইনের এই টেকনিক্যাল বিষয়গুলোতে পারদর্শী না, তাদেরকে সাইট ডিজাইনের জন্য অন্যের দারস্থ হতে হবে। কোন প্রোগ্রামার বা ওয়েব ডিজাইনারকে দিয়ে ডিজাইন করিয়ে নিতে হয়। ব্যক্তিগত পরিচিত কোন ওয়েব ডিজাইনার অথবা কোন কোম্পানী থেকে হায়ার করে অথবা অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোর মাধ্যমে কোন ডিজাইনার দিয়ে কাজটি করিয়ে নিতে হবে। এখন প্রশ্ন আসবে, আমি যদি কাউকে দিয়ে কাজটি করিয়ে নিই তাহলে এটা সম্বন্ধে আমার শিখার দরকার কি? অবশ্যই দরকার আছে। ডিজাইনারের কাছ থেকে সঠিক কাজটি আদায় করার জন্য আপনাকে ওয়েব ডিজাইনের মৌলিক বিষয়গুলো সম্বন্ধে ধারণা রাখতে হবে। না হলে সঠিকভাবে কাজটি ডিজাইনারের কাছ থেকে আদায় করতে পারবেন না। এর মানে আবার এটা দাড়াচ্ছে না যে, ডিজাইনার কাজে ফাঁকি দিবে। ব্যাপারটি এমন না। আপনার চাহিদার উপরেই তিনি ডিজাইন করবেন। তাই আপনি যদি না জানেন, আপনি যদি তার কাছে না চান তাহলে তো তিনি সে কাজটি করতে পারবেন না।

তাই সাইট ডিজাইনের জন্য উল্লেখিত বিষয়গুলো সম্বন্ধে ধারণা রাখতে হবে। অন্যথায় আপনার সাইটের ডিজাইন ইউজার ফ্রেন্ডলি হবে না। সার্চ ইঞ্জিন ক্রাউলিং ফ্রেন্ডলি হবে না। মনিটাইজেশন গাইডলাইন ফ্রেন্ডলি হবে না। ফলে গুগল সার্চে র‌্যাংক করবে না। এডভারটাইজাররা পাবলিশার হিসেবে এপ্রুভ করবে না। তাই ওয়েব সাইট ডিজাইনে গুরুত্বপূর্ণ ৪টি বিষয় সতর্কতার ফলো করতে হবে।

রেসপনসিভ ডিজাইন | Responsive Design

রেসপনসিভ মানে হলো আপনার সাইটটি সকল ডিভাইসে ফিট/এডজাস্ট হবে। ভিউয়াররা ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, বড় স্ক্রিন, ট্যাব বা মোবাইলে দেখতে গিয়ে কোন সমস্যায় যেন না পড়েন। সব ডিভাইসে ফিট হয়। সাইটের লেআউট, টেক্সট, ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য ইলিমেন্টগুলো ডিভাইসের স্ক্রিনের রেজুলেশনের সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এডজাস্ট হয়। এটাই রেসপনসিভনেস (Responsiveness), সহজ বাংলায়। তবে এখানে অনেকগুলো টেকনিক্যাল টার্ম রয়েছে। সেগুলো যারা ডিজাইনার-ডেভেলপার তাদের জন্য। সহজ ভাষায় এটাই হচ্ছে ওয়েব সাইট রেসপনসিভ হওয়ার সংজ্ঞা।

২০১০ সালের আগে তৈরি হওয়া ওয়েবসাইটগুলোর লেআউট রেসপনসিভ ছিল না। তখনকার ওয়েবসাইটগুলো একেক ডাইমেনশনে একেক রকম দেখাতো। অনেক সময় স্ক্রিনের রেজুলেশন ভিন্নতা এবং ব্রাউজারের ভিন্নকার কারণে ডিজাইন ঠিক থাকতো না। ওই সময়ের দিকে ফেসবুক সাইটই রেসপনসিভ ছিল না।

Global mobile phone website traffic stats from 2012 to 2020 | www.tiltony.com

তাই সাইট যেন রেসপনসিভ হয় সে দিকে নজর দিতে হবে। বিশেষ করে মোবাইল লেআউটকে প্রাধান্য দিতে হবে। বিশ্বের প্রায় ৫২% ওয়েব সাইট ভিজিট হয় মোবাইল থেকে। প্রতিদিনই এই সংখ্যা বাড়ছে। ব্যবহারকারী যেন মোবাইলে আপনার সাইট দেখতে গিয়ে কোন সমস্যায় না পড়েন। বিরক্ত না হন। বর্তমানে সব ডিজাইনাররাই রেসপনসিভ ডিজাইন করেন। তারপরও আপনি কাজ দেয়ার আগেই কথা বলে নিবেন এবং পরে চেক করে নিবেন রেসপনসিভ হয়েছে কিনা। আপনার সাইটটি রেসপনসিভ কিনা সহজেই তা দেখে নিতে পারেন, এখান থেকে। এছাড়াও খুব সহজেই ক্রোম ব্রাউজার থেকেও দেখে নিতে পারেন সাইটটি রেসপনসিভ কিনা। ক্রোমে সাইটটি ওপেন করে ইন্সপেক্ট ইলিমেন্ট (Inspect Element) থেকে দেখে নিতে পারবেন কোন ডিভাইসে কেমন দেখাবে।

হোম পেজ ও সাইট নেভিগেশন | Homepage & Site Navigation

হোম পেজ ডিজাইনকে যতটুকু সম্ভব সিম্পল রাখুন। অনেকেই ডিজাইনকে আকর্ষণীয় করার জন্য অনেক কিছু ব্যবহার করেন। ইমেজ, ভিডিও এবং অনেক কিছু। এতো কিছুর ব্যবহার আপনার সাইট স্পিড (Website loading speed) কে কমিয়ে দিবে। সাইট লোডিং স্পিড যত কম হবে ইউজার ততবেশি আগ্রহী হবে সাইট ভিজিটের জন্য। স্পিড বেশি হলে ইউজার ধৈর্য্য হারিয়ে অন্য সাইটে চলে যায়। কারণ যে কনটেন্টের জন্য ইউজার আপনার সাইটে এসেছে সেই কনটেন্ট যে শুধুমাত্র আপনার সাইটেই আছে এরকম না। ইউজার গুগল করলে এরকম অনেক সাইট পেয়ে যাবে। তাই ডিজাইনের ক্ষেত্রে সাইটলোডিং স্পিড অনেক গুরুত্বপুর্ণ। সেই সাথে গুগল র‌্যাংকিং এর জন্য সাইটস্পিড খুবই জরুরী একটি বিষয়। আপনার সাইটের স্পিড চেক করে নিতে পারেন, এখানে। সাইট লোডিং স্পিড ০-২.৫ হলে ভালো। এর চেয়ে বেশি হলে অবশ্যই কমাতে হবে।

সাইট লোডিং স্পিড বেশি হওয়ার অনেক গুলো কারণ রয়েছে। শুধু ডিজাইনই এককভাবে দায়ী না। তবে ডিজাইন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। ডিজাইনে ব্যবহৃত ইলিমেন্টগুলোতে লক্ষ্য রাখতে হবে। অতিরিক্ত সিএসএস কোড, জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করতে সতর্ক থাকুন। অযথা এতো বেশি সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করবেন না। অনেকেই কোডগুলোকে সাইট লোডিং স্পিডের জন্য দায়ী মনে করেন না। কিন্তু এই কোডগুলো সাইটে লোড হওয়ার জন্য সময় প্রয়োজন হয়। সেজন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন ইমেজ, কালার, এনিমেশনের সাথে সাথে কোডের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।

অনেকেই আবার ফ্রিতে পাওয়া অনেক স্ক্রিপ্ট (Script) বা কোড ব্যবহার করেন। যেগুলো সাইটের বিভিন্ন ইলিমেন্টে ব্যবহার করা হয়। গুগল থেকে সংগ্রহ করা হয়। এসব ফ্রি স্ক্রিপ্টের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

Mobile webpage speed check

হোম পেজের মেন্যুগুলোকে ছোট রাখুন। যথাসম্ভব মেন্যুর সংখ্যা কম রাখুন। অযথা অতিরিক্ত মেন্যু তৈরি করবেন না। এতে ইউজারের অনীহা চলে আসবে। সাইটের নেভিগেশন ইউজার ফ্রেন্ডলি রাখুন। যেকোন পেজ থেকে যেন সহজেই হোম পেজে ফিরে আসতে পারে সে দিকে খেয়াল রাখুন। পেজের নিচে থেকে যেন সহজেই উপরে বা হোম পেজে ফিরে আসতে পারে সে ব্যবস্থা রাখুন। সাইটে স্ক্রলিং কনটেন্ট রাখুন। এটা লিংক এর চেয়ে বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি (User friendly)। একজন ইউজার একটি কনটেন্ট যখন পড়ছে তখন রিলেটেড অন্য কোন কনটেন্ট দেখতে গিয়ে যদি লিংকের মাধ্যমে তা পায় তাহলে যতটুকু আগ্রহী হয়। সেটা যদি স্ক্রলিং এর মাধ্যমে পায় তাহলে তার চেয়ে বেশি আগ্রহী হয়। বর্তমানে অনেক সাইটেই দেখবেন এই স্ক্রলিং কনটেন্ট (Scrolling content)।

টাইপোগ্রাফি এবং পাঠযোগ্যতা | Typography & Readability

সাইটের লেখার ফন্ট (Font) এমন হতে হবে যেন ভিউয়ার পড়তে গিয়ে অস্বস্তি বোধ না করে। গ্রাফিক্যাল ইমেজ এবং ইনফোগ্রাফিক্সগুলো (Infographics) নান্দনিক ফন্ট দিয়ে করতে পারেন। কিন্তু মূল লেখাটি অবশ্যই সাধারণ ফন্ট দিয়ে হতে হবে। ফন্টের কালারের ক্ষেত্রে কালোই সবচেয়ে ভালো। এক্ষেত্রে ১০০% কালো ব্যবহার না করে ৯৫% কালো কালার ব্যবহার করবেন।

বিশেষ শব্দ বা লাইনগুলো বোল্ড করে দিতে পারেন। উদ্ধৃতিগুলো (Quotes) একটু আলাদা করে কোট করে দিতে পারেন। ফন্টের সাইজ স্ট্যান্ডার্ড রাখতে হবে। বেশি বড় নয়, আবার ছোটও নয়। হেডিং, সাব-হেডিংগুলোর ফন্ট সাইজ এবং কালার ভিন্ন করে দিবেন। তা অবশ্যই বডির টেক্সট এর চাইতে ফন্ট সাইজ বেশি হবে। হেডিং, সাব-হেডিং এবং মূল লেখার মধ্যে যথেষ্ট পরিমান ফাঁকা রাখুন। লাইনগুলো যথেষ্ট পরিমাণ ফাঁকা রাখুন। যেন পড়ার সময় অস্বস্তি না লাগে। প্রয়োজনে নাম্বারিং ও বুলেট ব্যবহার করুন। এতে পড়ার এক ঘেয়েমি কেটে যায়।

হেডিং, সাব-হেডিং, টপিকগুলোতে ফন্টের সাইজ বড় করতে হেডিং ট্যাগ (H1, H2, H3, H4, H5, and H6) ব্যবহার করুন। ফন্টের সাইজের সিএসএস ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। আগে সিএসএস এর মাধ্যমে টেক্সট এর ফন্টের সাইজ বড়-ছোট করা হতো। এটাও রেসপনসিভ ডিজাইন চালু হওয়ার আগে প্রচলন। আগের ওয়েবসাইটগুলোতে সিএসএস এর মাধ্যমে ফন্টের আকার কন্ট্রোল করা হতো। বর্তমানে হেডিং ট্যাগ (HTML heading tags) এর মাধ্যমে ফন্টের সাইজ কন্ট্রোল করা হয়। এটা এসইও ফ্রেন্ডলি। কনটেন্ট গুগলে র‌্যাংকিং এর জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ একটা ফ্যাক্ট।

কালার ও ইমেজ | Color & Image

আপনার সাইটের জন্য নির্দিষ্ট একটি বা দুটি কালার (color) ব্যবহার করুন। আগে থেকেই ঠিক করে নিন কোন কালার ব্যবহার করবেন। একেক সময়ে একেক কালার ব্যবহার করবেন না। চেষ্টা করুন সবসময় নিজের সাইটের নির্দিষ্ট কালার ব্যবহার করতে।

সাইটে গ্রাফিক্স ইলিমেন্টগুলোতে (Graphical element) নির্দিষ্ট কালারের ব্যবহার রাখুন। হেডিং, সাব-হেডিংগুলোতে নির্দিষ্ট কালার ব্যবহার করুন। আর বডির লেখা বা মূল লেখায় কালো কালার ব্যবহার করবেন। যেমনটা টাইপোগ্রাফিতে বলা হয়েছে। গুগল, ফেসবুক এবং আরো কয়েকটি ওয়েবসাইট দেখলেই সহজে বুঝতে পারবেন। তারা কিভাবে তাদের লোগোর কালার এবং নিজস্ব কালার বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করেছে।

ইমেজ ব্যবহার সাইট লোডিং স্পিডের এক বড় ফ্যাক্ট আগেই বলা হয়েছে। সাইটে ব্যবহৃত ইমেজগুলো যথাসম্ভব হালকা (Low weight) রাখতে চেষ্টা করুন। অনেকেই বেশি ডাইমেনশনের ছবি ব্যবহার করেন। এতে করে সাইটের লোডিং স্পিড বেড়ে যাচ্ছে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর ডিজাইনের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। ইমেজগুলো যেন আইক্যাচিং (Eye catching) হয়। যেন ইউজারকে বিরক্ত না করে, সেদিকেও খেয়াল রাখুন।

তবে ছবি পোস্টেই বেশিরভাগ ব্যবহার করা হয়। ওয়েবসাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে ছবির ব্যবহার নাই বললেই চলে। পুরোটা কোডিং করেই ডিজাইন করা হয়। পোস্টে ব্যবহৃত ছবির ক্ষেত্রে একই থিওরি। তাই ডিজাইনের ক্ষেত্রে ইমেজ নিয়ে এতো মাথা ঘামানোর দরকার নেই। কারণ ডিজাইনাররা সাধারণত সাইট ডিজাইনে ইমেজ ব্যবহার করেন না। এটা যখন আপনি সাইটে পোস্ট তৈরি করবেন তখনকার চিন্তা।

কোথায় পাবেন খাঁটি মধু ও খাঁটি মধুর উপকারিতা

মৌমাছি বিভিন্ন ফুলে বিচরণ করে ফুলের রেণু ও মিষ্টি রস সংগ্রহ করে তাদের পাকস্থলীতে রাখে। তারপর সেখানে মৌমাছির মুখ নিঃসৃত লালা মিশ্রিত হয়ে রাসায়নিক জটিল বিক্রিয়ায় মধু তৈরি হয়। এই মধুর রয়েছে নানাবিধ উপকারিতা।



রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে

এ কথাটি সবারই জানা। মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায়। শরীরের অভ্যন্তরীন ও বাহ্যিক অংশে বিভিন্ন রকম ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিরোধ করে। মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান শরীরে প্রতিরোধকারী শক্তি বৃদ্ধি করে। ফলে শরীরের যখন কোন রোগ আক্রমন করে তখন এই প্রতিরোধ ক্ষমতা তার বিরুদ্ধে কাজ করে। বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে দেহের সুরক্ষা দেয়।

পেশীর শক্তি বৃদ্ধিতে মধু

যারা নিয়মিত জিমে যান তারা নিয়মিতভাবে মধু সেবন করেন। মধু পেশীর শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রাকৃতিক চিনি। প্রাকৃতিক চিনি শরীরে শক্তি যোগায়। এই চিনিতে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। পেশীকে অনেক বেশি কর্মক্ষম ও শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে মধু।



শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে মধু

যাদের শারীরিক দুর্বলতা আছে অনেক সময় তাদের শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়। এছাড়া বিভিন্ন কারণে শরীরের তাপমাত্রা কমে যেতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য মধু সেবন করতে পারেন। শীতে অনেকেই নিয়মিতভাবে মধু সেবন করেন। এতে করে তাদের শরীরের তাপমাত্রা ভালো থাকে। প্রচন্ড ঠান্ডায় শরীরের আভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা ধরে রাখে মধু।

দীর্ঘদিন তারুণ্য ধরে রাখতে

শরীর ও স্বাস্থ্য সচেতন লোকদেরকে নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট ব্যবহার করতে দেখা যায়। যারা এরকম কৃত্রিম এন্টিঅক্সিডেন্ট সেবন করেন তারা প্রাকৃতিক এন্টিঅক্সিডেন্ট ব্যবহারের সুযোগ নিতে পারেন। মধুতে রয়েছে প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট। এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং টানটান ভাব ধরে রাখে। তাই তারুণ্য ধরে রাখার প্রাকৃতি এন্টিঅক্সিডেন্ট মধু সেবন করতে পারেন নিয়মিত।

কোথায় পাবেন খাঁটি মধু ও খাঁটি মধুর উপকারিতা

যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে

অধিকাংশ পুরষেরই অনেক ধরনের যৌন সমস্যা থাকে। বিশেষ করে যৌন দুর্বলতা। এটা একজন পুরুষের জীবনের সবেচেয়ে বড় সমস্যাগুলোর একটি। বিভিন্ন যৌন রোগের চিকিৎসায় প্রাচীনকাল থেকে মধু ব্যবহৃত হচ্ছে। সচেতন পুরুষরা এমনিতেই নিয়মিত মধু সেবন করে থাকেন।

বিভিন্ন ধরণের ব্যাথা উপশমে

শরীরের ব্যাথা প্রায় অনেকেরই আছে। বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে বেশি। ত্রিশোর্ধ্ব মহিলাদের কোমরের ব্যাথার রোগী আজকাল অনেক বেশি। তাছাড়া রয়েছে জয়েন্টের ব্যাথা ও বাতের ব্যাথা। বাতের ব্যাথার অন্যতম কারণ হল শরীরের অবাঞ্ছিত রস। এই রসের কারণে বাতের ব্যথা হয়। সেই অবাঞ্ছিত রস শরীর থেকে অপসারিত করতে মধু বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন ধরনের ব্যাথায় আজকাল অনেকেই মধুর ব্যবহার করছেন। এতে অনেকেই ভালো ফল পেয়েছেন। তবে ব্যাথা উপশমে মধুর ব্যবহারের বিষয়টি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত নয়।

রক্ত ও রক্তনালী পরিষ্কার রাখতে

মধু নিয়মিত খেলে রক্তনালী পরিষ্কার থাকে। এতে রক্তনালীর বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়। রক্তনালীর বিভিন্ন দুষিত পদার্থ বের করতে সহযোগিতা করে মধু। এতে হৃদরোগের ঝুঁকিও অনেক কমে যায়। আর শরীরের রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ হল আয়রন। মধুতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। আর রক্তের মূল উপাদান হলো লোহিত রক্ত কনিকা ও শ্বেত রক্ত কনিকা। শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা এবং শ্বেত রক্ত কণিকাসহ অন্যান্য উপাদানগুলি তৈরিতে সাহায্য করে মধু।

পাকস্থলী ও হজমের সমস্যায়

মধু পাকস্থলীকে শক্তিশালী করে। পাকস্থলী সুস্থ রাখে। যাদের পাকস্থলীর সমস্যা রয়েছে তাদের মধ্যে বদ হজম, হজমে সমস্যা, অরুচি, ভমি হওয়া, খাবারে গন্ধ লাগা ইত্যাদি সমস্যাগুলো থাকে। মধুতে থাকা উপাদানগুলি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। খাওয়ার পর বদ হজম, গলা জ্বালা, বুক জ্বালা ইত্যাদি সমস্যা দূর হয়। নিয়মিত মধু সেবনে পাকস্থলী সুস্থ থাকায় বদ হজম, অরুচি, গলা জ্বালা ইত্যাদি সমস্যা দূরীভূত হয়। খাবারের চাহিদা বাড়ে। তাছাড়া যাদের ডায়রিয়া, আমাশয়সহ পেটের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত মধু সেবন করতে পারেন। এতে অনেক উপকার হবে।

ঠান্ডা জনিত সমস্যায়

সর্দি-কাসিহ বায়ু দুষণ এর প্রভাবে যেসব সমস্যা হয় এসব সমস্যায় নিয়মিতভাবে মধু ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া সাধারণ সর্দি-কাশিতে মধুর ব্যবহার আমাদের দেশে সর্বজন বিদিত। ঠান্ডা জনিত সমস্যায় মধু খুবই কার্যকরী।

তাছাড়া চুলের স্বাস্থ্য, রূপ চর্চা, রক্তে কোলেস্টরেল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা, হাড় ও দাতের ক্ষয় রোধে, গ্যাসট্রিক ও আলসারে, হাপানিতে, অনিন্দ্রা, কোষ্ট কাঠিন্য, দৃষ্টি শক্তিবৃদ্ধিসহ বিভিন্ন সমস্যায় মধু ব্যবহার করতে পারেন।

তবে মধু ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে। অন্যথায় হিতে বিপরীত হতে পারে। জেনে বুঝে, অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে মধু সেবন করতে হবে। এতেই প্রাকৃত উপকার হবে।

অনেকেই আদা, কালোজিরা, রসুন ইত্যাদির সাথে মিশিয়ে মধু সেবন করে। তাছাড়া মধু দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ঔষধি খাবার তৈরি করেন। এসব বস্তুর সাথে মিশিয়ে মধু খাওয়ার আগে অবশ্যই ভালো ভাবে জেনে নিতে হবে। তা না হলে আপনার অজান্তের আপনার শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।

খাঁটি মধু | Pure honey

মধু-তে মানুষের জন্য উপকারী এরকম হাজারো গুণ। কিন্তু মধু আমাদের জন্য তখনই ফলদায়ক হবে, যখন ব্যবহৃত মধুটি হবে খাঁটি। এখন এটাই হচ্ছে সব চেয়ে বড় প্রশ্ন। খাঁটি মধু কোথায় পাবো। অনেকেই আবার বিভিন্নভাবে খাঁটি মধু পরীক্ষা করেন। পরীক্ষা করে নিশ্চিত হন যে সংগৃহীত মধুটি খাঁটি কিনা। কিন্তু আমাদের মাঝে মধু পরীক্ষা করার যে পদ্ধতিগুলো প্রচলিত রয়েছে সেগুলো কোনটিই সে রকম ফলদায়ক নয়। মানে এই পরীক্ষাগুলোর মাধ্যমেই মধুর খাঁটি হওয়াটা নিশ্চিত তা নয়। বিভিন্ন জাতের মধু বিভিন্ন পরীক্ষায় পাশ করে। আবার ফেলও করে। তাই এগুলোর মাধ্যমে খাঁটি মধুর পরীক্ষা হয় না। যতোটুকু সম্ভব বিশ্বস্থ মধু সরবরাহকারীর নিকট হতে খাঁটি মধু সংগ্রহ করাটাই হলো খাঁটি মধু পাওয়ার উপায়।

খাঁটি মধু/ ভেজাল মধুর পরীক্ষা

দুই ধরনের ভেজাল মধু পাওয়া যায় বাজারে। একটিতে মধুর কোনো অংশই নেই। চিনির সিরা, পটাশ এলাম ও হানি এসেন্সের (সুগন্ধি) রাসায়নিক উপাদান মিশিয়ে এই নকল মধু তৈরি করা হয়। আবার অল্প পরিমাণ ভালো মধুর সঙ্গে নকল মধু মিশিয়ে আরেক ধরনের ভেজাল মধু তৈরি করা হয়। ক্রেতাদের ঠকানোর জন্য এই মধু আগুনে জ্বেলে এবং পানিতে ঢেলে পরীক্ষা করে দেখান। ক্রেতারা এতে বিভ্রান্ত হন। এগুলো নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা নয়। বিভিন্ন জায়গায় আবার গামলায় মৌচাক নিয়ে ফেরি করে মধু বিক্রি করা হয়। এটাও যে বিশুদ্ধ নিশ্চিত করে বলা যায় না।

অনেকের ধারণা খাঁটি মধু কখনোই জমাট বাধে না। মধুর প্রধান উপাদানগুলোর মধ্যে আছে সুক্রোজ এবং গ্লুকোজ। গ্লুকোজ সুযোগ পেলে জমাট বাধবেই। আসল সুন্দরবনের মধু ও লিচু ফুলের মধুতে পানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় এটা জমাট বাঁধে না। কিন্তু যে মধুতে পানির পরিমান কম থাকে, তা সময়ের সাথে সাথে ক্রিস্টালাইজড হয়। বিভিন্ন ফুলের মধুর গ্রেড কম বেশির কারণে বা ময়েশ্চারের কম বেশির কারণে জমাট বাঁধতে সময় নেয়।

অনেকেই মধু ফ্লোরে ফেলে রেখে পিপড়া ধরে কিনা পরীক্ষা। মধুতে পিপড়া ধরলে সেটাকে বলা হয় ভেজাল মধু। আসলে এটিও ভিত্তিহীন। এভাবে মধু পরীক্ষা করা যায় না। বিভিন্ন কারণে মধুতে পিপড়া ধরে। আবার নাও ধরতে পারে। এটা কোন নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা নয়।

মধুর ঘনত্ব-ভিত্তিক টেস্টের বিষয়টিরও কোন ভিত্তি নেই। মধু পাতলাও হতে পারে। বরই ফুলের মধুতে ময়েশ্চারের পরিমাণ বেশি থাকে। এজন্য তা পাতলা হয়। ঋতুর কারণে ময়েসচারের তারতম্য থাকে। তাতে মধুর ঘনত্ব পরিবর্তন হতে পারে। তাই পানিতে ঢেলে পরীক্ষা, আঙ্গুলের নখে নিয়ে পরীক্ষা, টিস্যু বা নিউজপ্রিন্ট কাগজে নিয়ে পরীক্ষা করার ফলাফল নিশ্চিতভাবে খাঁটি বা ভেজাল মধুর নিশ্চয়তা দেয় না।

অনেকেই আবার আগুন ধরলে আসল মধু, না ধরলে ভেজাল মধু। এরকম পরীক্ষা করে থাকেন। মধুর সাথে মোম মিশিয়ে যদি আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়, তাহলে মধুতে আগুন জ্বলবে। তাই এসব পরীক্ষা আসল মধুর নিশ্চয়তা দেয় না।

কোথায় পাবেন খাঁটি মধু?

খাঁটি মধু কোথায় পাওয়া যাবে? এইটা নিয়ে আপনি হয়তো অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করেছেন। বিভিন্নজনের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছেন। সুপারশপ, দোকানপাট এবং বিভিন্ন জায়গা থেকে কিনেছেন। কিন্তু সেগুলো যে খাঁটি ছিল তা বিশ্বাস করতে পারছেন না। আবার মনমতো ভালো কোনো অথেনটিক সোর্সও খুঁজে পাচ্ছেন না।

সেজন্য এখানে কতগুলো সোর্স দেয়া হলো। যেখান মধু সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে সোর্সগুলো খাঁটি মধু দিবে, নাকি ভেজাল মধু দিবে সে নিশ্চয়তা দেয়া সম্ভব নয়। এখানে দেয়া সোর্সগুলো থেকে যাচাই করে খাঁটি মধু সংগ্রহ করতে পারেন।

  • আলামিন হোসেনের কাছে থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারেন। তার ফেসবুক প্রোফাইল লিংক থেকে।
  • খাঁটি মধু ডটকম থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারেন। খাঁটি মধু ডটকম ব্লগে খাঁটি মধু ও ভেজাল মধু সম্পর্কে প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ পোস্ট প্রকাশ করা হয়। এবং এখানে বিভিন্ন ফুলের খাঁটি মধুও বিক্রি করা হয়।
  • আহমেদ অনলাইন শপ থেকে সুন্দরবনের মধু সংগ্রহ করতে পারেন। আহমেদ অনলাইন শপ এর ফেসবুক পেজ লিংক।
  • স্বপ্নজল থেকে নিতে পারেন খাঁটি মধু। তাদের মোবাইল নম্বর ০১৯১২৮৯৪১২৬।
  • আলওয়ান এন্টারপ্রাইজ রয়েছে মধু সরবরাহ করার জন্য। চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান এটি। আলওয়ান এন্টারপ্রাইজ এর ফেসবুক পেজ লিংক।
  •  খাস ফুড থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। খাস ফুডের ওয়েব সাইট।
  • মধুই শক্তি (প্রোপাইটর: এডভোকেট হামিদ উল্যাহ) থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারেন। তারা সরাসরি সুন্দরবন থেকে মধু সংগ্রহ করেন বনবিভাগের অনুমতি নিয়ে। তাদের মধু যদি কেউ ভেজাল প্রমাণ করতে পারে, তাকে ৬০ হাজার টাকা পুরষ্কার দেয়ার ঘোষণা রয়েছে। এসএ পরিবহন / কুরিয়ার সার্ভিসে পেতে মোবাইল ফোনে অর্ডার করুন। মোবাইল নম্বর: ০১৯১১৯৪৭৭৩০, ০১৬৮০৫৬১৫৫৭ ও ০১৮৮১৪৯১৭২০।
  • হালাল বাজার থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। তাদের ফেসবুক পেজ লিংক।
  • সরিষা, লিচু ফুলের মধু, কালোজিরা ফুলের মধু এবং সুন্দরবনের খলিশা ফুলের চাকের মধু পাবেন দোহা শপে। তাদের ঠিকানা: দোহা শপ, নওদাপাড়া আমচত্ত্বর, রাজশাহী। যোগাযোগ +881767585800। ফেসবুক পেজ লিংক। অর্ডার করলে সারাদেশ কুরিয়ার সার্ভিসে তারা পাঠিয়ে থাকেন।
  • ওয়াফা থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারেন। ঠিকানা: ওয়াফা, ৩১,আহসান আহমেদ রোড, পি. টি. আই. মোড় খুলনা। সারা দেশে  এসএ পরিবহন/ জননী কুরিয়ারের মাধ্যমে মধু পাঠিয়ে থাকেন তারা। তাদের ফেসবুক পেজ লিংক এবং ওয়েবসাইট থেকেও অর্ডার করতে পারেন।
  • সুন্দরবন হানি বিডি থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারেন। ১৯৮৪ সাল থেকে তারা সততা এবং বিশ্বস্ততার সাথে সুন্দরবনের খাঁটি মধু বিক্রয় করে আসছেন। সুন্দরবন সংলগ্ন শ্যামনগর থানার ইউ’এন’ও অফিসের সাথে উপজেলা চত্তরে তাদের অফিস। মোবাইল: +8801743-968610, +8801939-658008। তাদের ফেসবুক পেজ লিংক।
  • সলিড হানি। ৩৭ বছরের ঐতিহ্যবাহী মধু উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ প্রতিষ্ঠান সলিড জানি। ঠিকানা: দামোদার, ফুলতলা, খুলনা। মোবাইল: +8801919 899 409। তাদের ওয়েব সাইট থেকে অর্ডার করতে পারেন।
  • Tasmaan থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারেন। তাদের ফেসবুক পেজে অর্ডার করতে পারেন। যোগাযোগের জন্য মোবাইল: 01617814603।
  • আহলান প্রোডাক্টস থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারেন। তাদের ফেসবুক পেজ লিংক।
  • সুন্নাত ইনফো রয়েছে মধু সরবরাহ করার জন্য। নিজস্ব লোক দিয়ে সুন্দরবনের হরিণগড় থেকে সংগৃহীত মধু তারা সারা দেশে সরবরাহ করে থাকেন। অনলাইনে অর্ডার করতে পারেন সুন্নত ইফোর ওয়েবসাইটে। তাদের মোবাইল: +8801302945820।
  • খাঁটি মধু থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। তাদের ফেসবুক পেজে অর্ডার করতে পারেন। মোবাইলে যোগাযোগ: 0130 9096 026।
  • মৌচাক অর্গানিক ফুড থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারেন। তাদের ফেসবুক পেজ। তাদের ওয়েবসাইটে অর্ডার করতে পারেন। মোবাইলে যোগাযোগ করতে চাইলে +880 1976-709875।
  • আরওয়া অর্গানিক ফুড রয়েছে মধু সরবরাহ করার জন্য। তাদের ফেসবুক পেজ লিংক।
  • অর্গানিক ফুড রয়েছে খাটি মধু সরবরাহ করার জন্য। তারা 100% money back guarantee সহকারে ভেজাল মুুক্ত মধু সরবরাহ করে থাকেন। তাদের ফেসবুক পেজে অর্ডার করতে পারেন। মোবাইল নম্বর: ০১৭০৮ ৮৯১৪৫৯।
  • পিওর ফুড থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারেন। ঠিকানা: 956/1A,East shewrapara,Mirpur 1216 Dhaka। পিওর ফুডের ফেসবুক পেজে অর্ডার করতে পারেন।

ট্যাগগুলো | Tags

আসল মধু কোথায় পাওয়া যায়? | সুন্দরবনের খাঁটি মধু | আম্বার মধু | খাঁটি মধু ডটকম | হামদর্দ মধু | হামদর্দ মধুর দাম | মধু কত দিন ভাল থাকে | মধু ফ্রিজে রাখলে কি হয় | খাঁটি-মধু-চেনার-৬-কৌশল | খাঁটি মধু চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় জানেন কি? | খাঁটি মধু চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় | কিভাবে খাঁটি মধু সংগ্রহ করবেন এবং চিনবেন। HOW TO COLLECT REAL HONEY | খাঁটি মধু চেনার ৫ উপায় | খাঁটি মধু চেনার ৫ উপায় | খাঁটি মধু চেনার সহজ ৪টি উপায় জেনেনিন | খাঁটি মধু চেনার প্রকৃত উপায়ঃ মধু জমে গেলেই কি সেইটা ভেজাল মধু? | কিভাবে খাঁটি মধু চিনবেন? ৫ টি অব্যর্থ কৌশল দেখে নিন। Health Benifits of Pure Honey | খাঁটি মধু চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় জানেন কি | খাঁটি মধু চেনার ৪ টি সহজ উপায় | Bangla Health Tips | হেলথ টিপস | খাঁটি মধু চিনবেন কিভাবে জেনে নিন দারুন উপায় | খাঁটি মধু চেনার সহজ ৫টি উপায় | মধু খাটি না ভেজাল, চিনবেন কিভাবে? এক চাচা চিনাবেন খাঁটি মধু | How to test if | খাঁটি মধু চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় জানেন কি!!!Honey Test!!good health tipsটি মধু চেনার উপায় | খাঁটি মধু চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় জেনে রাখুন | Health Tips | খাঁটি মধু চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় জানেন কি? খাটি মধু চেনার সহজ ৪টি | How To Test if Honey Is Pure | সুন্দরবনের খাঁটি মধু চেনার একদম সহজ উপায় | How can one identify a real pure | খাঁটি মধু চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় | খাঁটি মধু চেনার সহজ ৩ টি উপায় জেনে নিন | How to check if Honey is Pure or | খাঁটি মধু চেনার উপায় – জেনে নিন | খাঁটি মধু চেনার ৬টি অব্যর্থ ও কার্যকরী পরীক্ষা | কিভাবে মধু পরীক্ষা করবেন দেখে নিন | How To Cheek Pure Honey | honey | modhu | original honey | modhu healthy food | honey amazing food | street food of dhaka | tasty modhu | tasty honey | bangladeshi modhu | bangladeshi honey | bangli modhu | খাটি মধু | মধু | traditional modhu | special modhu | খাঁটি মধু চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় ও খাঁটি মধু বিক্রি উৎপাদন | খাঁটি মধু চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় | খাঁটি মধু বিক্রি উৎপাদন | honey | bee | bees | honey test | 3 tests to check if your honey is pure or fake | how to check if honey is pure or not? | খাঁটি মধুর পাইকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান | সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু | ন্যাচারাল চাক ভাঙা মধু | সরিষা ফুলের মধু | লিচু ফুলের মধু | কালোজিরা ফুলের মধু | খাঁটি মধু কোথায় পাবেন | খাটি মধুর দাম কত | জাতীয় মধুমেলা | সুন্দরবনের মধু | খাঁটি মধু | মধু সংগ্রহের পদ্ধতি | পদ্ম ফুলের মধু | pure honey from sundarban | honey wholesaler | সুন্দরবনের মধু সংগ্রহ | মৌমাছির চাক কাটার নিয়ম | মৌমাছির চাক কাটার মন্ত্র | natural honey | pure honey | মধুর চাক ভাঙ্গার নিয়ম | কালোজিরা ফুলের মধুর উপকারিতা

ব্লগিং এর অবশ্য পালনীয় ৭টি বিষয়

প্রফেশনাল ব্লগিং এর অন্যতম একটি উদ্দেশ্য হলো ব্লগ কনটেন্টকে মনিটাইজ করা। ব্লগিং করার যতগুলো ধাপ আছে একটির পর একটি পার হবেন। এতো মেধা, শ্রম, সময় বিনিয়োগ করবেন। অবশ্যই তার রিটার্ন পেতে হবে। অর্থাৎ আয় উপার্জন ভালো হতে হবে।

অনেককেই অভিযোগ করতে দেখা যায়, ট্রাফিক নেই। মানে সাইটে ভিজিটর আসছে না। এডসেন্স অনুমোদন দেয়নি। এডসেন্স মনিটাইজেশনে আবেদন রিজেক্ট করে দিয়েছে, ইত্যাদি।

অনেক সময় নিয়ে নিশ রিসার্চ করলেন, কী-ওয়ার্ড রিসার্চ করলেন। তারপর ব্লগ তৈরির পরিকল্পনায় দিস্তায় কাগজ খরচ করলেন। পকেটের টাকা খরচ করে ডোমেইন হোস্টিং কিনলেন। ডেভেলপার হায়ার করে সাইট ডেভেলপ করলেন। থিম কিনলেন, প্লাগিন কিনলেন। আরো প্রয়োজনীয় টুল কিনলেন। সবশেষে কষ্ট করে সময় দিয়ে কনটেন্ট লিখলেন। পাবলিশ করলেন- এর পর বললেন ভিজিটর নেই, এডসেন্স নট এপ্রুভড। এরকম যদি আপনার বেলায়ও ঘটে? তাহলে আগে থেকেই চিন্তা করে শুরু করুন। অথবা আগেই বাদ দিন, বস!

এজন্যই ব্লগিং করার জন্য প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত কঠোর নিয়ম মেনে এগিয়ে যেতে হবে। আর নিয়ম মানতে হলে নিয়ম জানতে হবে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলেন, আগে জানুন। তারপর শুরু করুন

ব্লগিং করার জন্য ফোকাস, গুণগত মান, ভ্যালু, এনগেজমেন্টঅথরিটি এই ৫টি বিষয় মেনে চলতে হবে। এই ৫টি বিষয়কে ব্লগিংয়ের আইন হিসেবে অভিহিত করা হয়।

ফোকাস | Focus

ফোকাস হলো একটি নির্দিষ্ট বিষয়। এটাকে নিশও বলা হয়। ব্লগিং করার অনেক নিশ আছে। আপনি কোনটি নিয়ে কাজ করবেন সেটা ঠিক করে নিতে হবে। সেই নিশকে ফোকাস করে আপনাকে লিখতে হবে। এজন্য নিশ রিসার্চের গুরুত্ব অনেক। ব্লগ নিয়ে ঘাটাঘাটি করলে দেখবেন অনেক ব্লগই ব্রড নিশের। মানে একটি ব্লগে অনেকগুলো নিশের কনটেন্ট রয়েছে। আপনিও চাইবেন ব্রড নিশ নিয়ে করার জন্য। কিন্তু একজন নবাগত হিসেবে আপনার জন্য ব্রড নিশ নয়। ওই সাইটগুলো বড় বড় মার্কেটার, প্ল্যানার, ডেভেলপার, কনটেন্ট রাইটার রয়েছে। যেটা আপনার মতো একজন নবাগত ব্লগারের পক্ষে ম্যানেজ করা সম্ভব না।

তাই নতুন হিসেবে ছোট নিশ নিয়ে কাজ করতে হবে। আপনার নিশের দিকে ফোকাস রেখে সাইট ডিজাইন করতে হবে। কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। ছোট থেকে শুরু করতে হবে। অভিজ্ঞতা হয়ে গেলে পরবর্তীতে আপনিও পারবেন। ব্রড নিশ নিয়ে কাজ করবেন। শুরুটা অনেক চ্যালেঞ্জিং। তাই ছোট নিশের উপর ফোকাস থাকুন।

গুণগত মান | Quality

Qualiy first! লেখাটি কি একটি কোম্পানির ট্যাগ লাইনে দেখেছি। মনে পড়ছে না। সত্যিই ‍গুণগত মান আগে। ব্লগের প্রতিটি ধাপের প্রতিটি কাজে আপনার নিজস্ব মান বজায় রাখতে হবে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই যেন নিজস্ব স্বকীয়তা প্রকাশ পায়। অন্যেরটা দেখুন। হুবহু কপি না করে শিখুন। শিখে নিজের মতো করে তৈরি করুন।

কনটেন্ট তৈরির জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য নিতে পারেন। সেসব তথ্যের রেফারেন্স, লিংক যোগ করে দিন। অন্য কারো কথা বা উক্তিকে কোট করে দিন। তাদের কৃতজ্ঞতা স্বীকার করুন আপনার লেখায়। এতে লেখায় আপনার নিজস্ব স্বকীয়তার বিষয়টি ফুটে উঠবে।

ভ্যালু | Value

আপনার কনটেন্ট এর ভ্যালু তৈরি করুন। কনটেন্ট তৈরির সময় নিজেকে প্রশ্ন করুন- পাঠক আপনার লেখাটিই কেন পড়বে? এরকম কনটেন্ট গুগলে অনেক রয়েছে। সেগুলো বাদ দিয়ে পাঠক আপনারটিই কেন পড়বে।

এজন্য কনটেন্ট তৈরিতে যথেষ্ট সময় দিন। নিজের কাজটি কয়েকবার দেখুন। পারলে অন্য একজনকে দেখান। চেক করলে দেখবেন অনেক কিছুই বাদ পড়ে গেছে। অথবা একটি বাক্যে যেভাবে লিখেছেন, অন্যভাবেও লিখতে পারেন। আরো সহজ করে লিখতে পারেন। চেক করলেই এগুলো ধরা পড়বে। প্রথমে নিজের মতো করে লিখুন। তারপর চেক করুন অর্থাৎ প্রুফ দেখুন। অন্য কাউকে দেখান।

কনটেন্টে যথেষ্ট পরিমাণ তথ্য সংযুক্ত করুন। তথ্যবহুল পোস্ট তৈরি করুন। তথ্যগুলোকে এমনভাবে উপস্থাপন করুন যেন পাঠক সহজে বুঝতে পারে। তথ্য ভিজুয়ালাইজ করাটাও অনেক জরুরী। বাস্তব সম্মত কথা লিখুন। বাস্তবতা বিবর্জিত কথা বা তথ্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। এই প্র্যাকটিসগুলো আপনার কনটেন্ট এর ভ্যালু বাড়াবে।

এনগেজমেন্ট | Engagement

স্কুল জীবনে আমরা বাংলা ২য় পত্র পরীক্ষায় রচনা লিখতাম। পরীক্ষা শেষে একজন আরেকজনকে জিজ্ঞাস করতাম, রচনা কে কয় পাতা লিখেছে। ব্লগে এরকম পাতা ভর্তি রচনা লিখলে হবে না। লেখায় বিভিন্ন ধরনের টেকনিক রাখতে হবে। লেখায় কল ইন এ্যাকশন থাকবে, ভিজুয়াল ম্যাটেরিয়াল থাকবে, প্রশ্ন থাকবে, কমেন্ট বক্স থাকবে, স্যোশাল শেয়ার লিংক থাকবে, এক্সটারনাল লিংক ইত্যাদি থাকবে। এগুলো নিয়ে পাঠকরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করবে। এধরনের চিত্তাকর্ষক বিষয় যদি না-ই থাকবে তাহলে কেন পাঠক আপনার পাতা ভর্তি রচনা নিয়ে আলোচনা বা শেয়ার করবে?

পাঠক আপনার লেখায় কমেন্ট করবে, আলোচনা-সমালোচনা করবে, চিন্তা, সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করবে এটাইে এনগেজমেন্ট। লেখার সময় এনগেজমেন্ট শব্দটি মাথায় রাখুন। ভিজুয়ালাইজ করুন। জীবন্ত করে লিখুন আপনার বিষয়টি। পড়লে পাঠক যেন এর মধ্যে ঢুকে যায়। আনন্দ পায়।

অথরিটি | Authority

অথরিটি বিষয়টি সচরাচর আলোচিত হয় না। কিন্তু বিষয়টা আসলে গুরুত্বপূর্ণ। যদি লেখক আনিসুল হক আজকে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন যে, আগামী বই মেলায় তার নতুন একটি বই প্রকাশিত হবে। বইটি কোন বিষয় নিয়ে লেখা, বইটির নাম কি হবে, কোন প্রকাশনা থেকে প্রকাশিত হবে, প্রচ্ছদ কেমন হবে ইত্যাদি বিষয়ে প্রশ্ন ও আলোচনা শুরু হবে। পত্রিকায় নিউজ হবে। আর এরকম একটি ঘোষণা যদি আপনি দেন, তাহলে? আনিসুল হকের বই নিয়ে আলোচনা হবে কারণ তিনি এর আগেও বই লিখেছেন। তার অথরিটি আছে। তার কথায় বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আস্থা তৈরি হয়েছে সাধারণ মানুষের মাঝে। এটাই অথরিটি। এটা একদিনে তৈরি হবে না।

আপনার প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকুন। সঠিক পদ্ধতিতে। আপনারও অথরিটি তৈরি হবে। এ জন্য যথেষ্ট ধৈর্যে্যর প্রয়োজন আছে।

আলোচিত এই পাঁচটি রুল মেনে ব্লগিং করুন। আর বিশ্বাস রাখুন আপনার মেধা, শ্রম ও সময় বৃথা যাবে না। আপনি সফলতা অর্জন করবেন। এভাবে নিয়ম মেনে যারা এগিয়েছে কেউই বিফল হয়নি। শীঘ্রই আপনিও তাদের দলে অন্তর্ভূক্ত হবেন, নিশ্চয়ই!

ইন্টারনেটে ব্যবহৃত সংক্ষিপ্ত শব্দগুলো

প্রতিদিনই আমরা এমন অনেক শব্দ ব্যবহার করি যেগুলো আসলে কোন শব্দ নয়। এরকম হাজারো শব্দের ব্যবহার রয়েছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে। আমরা মনের অজান্তেই এগুলো সাধারণ শব্দ হিসেবে বাক্যে বা কথায় ব্যবহার করছি। আপনাকে জিজ্ঞেস করা হলো- আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পকের্। আপনি বলবেন, আমি এমবিএ করেছি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে (মনে করুন)। আমি মাস্টার্স অব বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন (MBA – Master of Business Administration) করেছি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে- এরকম বলবেন না। এরকম শব্দগুলো তৈরি হয় বিভিন্ন বাক্যে ব্যবহৃত শব্দগুলোর প্রথম অক্ষর থেকে। ইংরেজিতে এটাকে বলা হয় Acronym। এগুলো আমরা হরহামেশাই সাধারণ শব্দ হিসেবে ব্যবহার করে আসছি। যেমন- এটিএম (ATM – Automated Teller Machine) থেকে টাকা তুলতে হবে ইত্যাদি।

সাধারণভাবে এসব শব্দ আমরা আমাদের ভাষার ভাণ্ডারে নিজস্ব শব্দ হিসেবে ধরে নিয়েছি। এমনকি অনেকগুলোর পূর্ণ শব্দ কি তা জানি না। কিন্তু প্রতিদিনের জীবনে ব্যবহার করছি ঠিকই। তাই এখানে এরকম কতগুলো এক্রোনিম তুলে ধরেছি। যেগুলো আমরা দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করছি।

দৈনন্দিন জীবন ও সোস্যাল মিডিয়ায় ব্যবহৃত এক্রোনিমগুলো

আমরা আর ১৬০ ক্যারেক্টারের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। মেসেঞ্জার এবং চ্যাট রুমের বিশ্বে ইন্টারনেটে লেখালেখিতে (টেক্সটিং) ক্যারেক্টারের সীমাবদ্ধতা না থাকলেও বিভিন্ন কারণে বর্তমান তরুণরা সংক্ষিপ্ত লেখার ফরম্যাট বা এক্রোনিম (বিভিন্ন শব্দের আদ্যক্ষর দিয়ে গঠিত সংক্ষিপ্ত শব্দ) ব্যবহার করছে। সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্কগুলো এবং ইমেইলসহ বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই শব্দগুলো খুবই স্বাভাবিকভাবে অহরহ ব্যবহার হচ্ছে। এইরকম সংক্ষিপ্ত শব্দগুলোর ব্যবহার যেন নতুন ভাষায় পরিণত হয়েছে। যা মানুষ ব্যক্তিগত, সামাজিক ও ব্যবসায়িক যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যবহার করছে।

যদিও পুরোনো দিনের মোবাইলের সংক্ষিপ্ত মেসেজের মতো ১৬০ ক্যারেক্টারের মধ্যে সীমিত করে এসব মাধ্যমে লিখতে হয় না। তবুও যোগাযোগের ক্ষেত্রে সহজেই একজন আরেকজনকে অল্প সময়ের মধ্যে এরকম সংক্ষিপ্ত শব্দ বা ভাষা ব্যবহার করে মতামত আদান-প্রদান করতে পারছে। এতে করে সময় ও শ্রম উভয়ই সাশ্রয় হচেছ। মানুষের প্রোডাক্টিভিটি বাড়ছে। তাই ইন্টারনেটে ব্যবহৃত এরকম ২৫টি প্রয়োজনীয় সংক্ষিপ্ত শব্দ জেনে রাখুন।

  • LOL – Laughing out loud
  • ASAP – As soon as possible
  • FYI – For your information
  • MSG – Message
  • TTYL – Talk to you later
  • IMO – In my opinion
  • TBH – To be honest
  • FTW – For the win
  • WTF – What the f***
  • AFAIK – As far as I know
  • ASL – Age, sex, location
  • DM – Direct message
  • TL;DR – Too long; didn’t read
  • NSFW – Not safe for work
  • NSFL – Not safe for life
  • NBD – Not big deal
  • 4AO – For adults only
  • PTB – Please text back
  • TIA – Thanks in advance
  • W8 – Wait
  • JK – Just kidding
  • IDC – I don’t care
  • ILY – I love you
  • IMU – I miss you
  • PAW –  Parents are watching
সতর্কতা

এসব শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। ফরমাল কোন বিষয়ে এ ধরনের সংক্ষিপ্ত শব্দ বা ভাষা ব্যবহার করা উচিত হবে না। আনুষ্ঠানিক, ব্যবসায়িক ও দাপ্তরিক চিঠিপত্র, বিজ্ঞপ্তি, চুক্তিপত্র, নিয়মাবলী/বিধি-বিধান বা কোন লেখায় এধরনের ভাষা ও শব্দের ব্যবহার করতে যাবেন না।

ওয়েবে ব্যবহৃত এক্রোনিমগুলো

  • AJAX – Asynchronous JavaScript And XML
  • ASCII – American Standard Code for Information Interchange
  • ASP – Active Server Pages | Application Service Provider
  • CGI – Common Gateway Interface
  • CSS – Cascading Style Sheets
  • CSV – Comma Separated Values
  • DNS – Domain Name System
  • DOM – Document Object Model
  • DTD – Document Type Definition
  • FTP – File Transfer Protocol
  • GIF – Graphics Interchange Format
  • HTML – Hypertext Markup Language
  • DHTML – Dynamic Hypertext Markup Language
  • XHTML – Extensible Hypertext Markup Language
  • HTTP – Hypertext Markup Language
  • HTTPS – Hypertext Transfer Protocol Secure

কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট এক্রোনিমগুলো

  • ACL- Access Control List
  • ADC- Analog-to-Digital Converter
  • ADF – Automatic Document Feeder
  • ADSL – Asymmetric Digital Subscriber Line
  • AGP – Accelerated Graphics Port
  • AIFF – Audio Interchange File Format
  • AIX – Advanced Interactive Executive
  • ANSI – American National Standards Institute
  • API – Application Program Interface
  • ARP – Address Resolution Protocol
  • ATA – Advanced Technology Attachment
  • ATM – Asynchronous Transfer Mode | Automated Teller Machine
  • BASIC – Beginner’s All-purpose Symbolic Instruction Code
  • BCC – Blind Carbon Copy
  • BIOS – Basic Input/Output System
  • BLOB – Binary Large Object
  • BMP – Bitmap
  • CAD – Computer-Aided Design
  • CC – Carbon Copy
  • CCD – Charged Coupled Device
  • CD – Compact Disc
  • CD-R – Compact Disc Recordable
  • CD-ROM – Compact Disc Read-Only Memory
  • CD-RW – Compact Disc Re-Writable
  • CDMA – Code Division Multiple Access
  • CMOS – Complementary Metal Oxide Semiconductor
  • CMYK – Cyan Magenta Yellow Black
  • CPA – Cost Per Action
  • CPC – Cost Per Click
  • CPL – Cost Per Lead
  • CPM – Cost Per 1,000 Impressions
  • CPS – Classroom Performance System
  • CPU – Central Processing Unit
  • CRM – Customer Relationship Management
  • CRT – Cathode Ray Tube
  • CTP – Composite Theoretical Performance
  • CTR – Click-Through Rate
  • DAC – Digital-to-Analog Converter
  • DBMS – Database Management System
  • DDR – Double Data Rate
  • DDR2 – Double Data Rate 2

প্রতিষ্ঠানিক এক্রোনিমগুলো

  • ADB – Asian Development Bank
  • AECL – Atomic Energy Of Canada Limited
  • APEC – Asia Pacific Economic Cooperation
  • ASEAN – Association Of Southeast Asian Nations
  • CDM – Clean Development Mechanism
  • CGIAR – Consultative Group On International Agricultural Research
  • CIDA – Canadian International Development Agency
  • CIER – Centre For Indigenous Environmental Resources
  • CSD / UNCSD – United Nations Commission On Sustainable Development
  • ELCI – Environment Liaison Centre International
  • EMS – Environmental Management System
  • EPA – United States. Environmental Protection Agency
  • FAO – Food And Agriculture Organization Of The United Nations
  • FCCC – Framework Convention On Climate Change
  • FOE – Friends Of The Earth
  • FSC – Forest Stewardship Council
  • GATT – General Agreement On Trade And Tariffs
  • GDP – Gross Domestic Product
  • GEF – Global Environment Facility
  • GHG – Greenhouse Gases
  • GNP – Gross National Product
  • ICHRDD – International Centre For Human Rights And Democratic Development
  • ICJ – International Court Of Justice
  • ICLEI – International Centre For Local Environmental Initiatives
  • ICRAF – International Centre For Research On Agriculture And Forestry
  • ICTSD – International Centre For Trade And Sustainable Development
  • IDRC – International Development Research Centre IFAD – International Fund For Agricultural Development

প্রায়ই ব্যবহৃত কিছু এক্রোনিম

  • ABS – Anti-lock Braking System
  • ADD – Attention Deficit Disorder
  • ADHD – Attention Deficit Hyperactivity Disorder
  • AIDS – Acquired Immune Deficiency Syndrome
  • CDC – Centers for Disease Control and Prevention
  • DARE – Drug Abuse Resistance Education
  • DOB – Date Of Birth
  • DIY – Do It Yourself
  • ESL – English As A Second Language
  • FAQ – Frequently Asked Questions
  • GIF – Graphics Interchange Format
  • HIV – Human Immunodeficiency Virus
  • ID – Identification
  • IQ – Intelligence Quotient
  • MD – Medical Doctor
  • OTC – Over The Counter
  • PPV – Pay Per View
  • PS – Post Script
  • RADAR – Radio Detection And Ranging
  • SUV – Sports Utility Vehicle
  • TBA – To Be Announced UFO – Unidentified Flying Object
  • AKA – Also Known As
  • CAPTCHA – Completely Automated Public Turing Test to tell Computers and Humans Apart
  • CC – Copy To
  • DBA – Doing Business As
  • DND – Do Not Disturb
  • EDS – Electronic Data Systems
  • EOD – End of Day
  • EST – Eastern Standard Time
  • FYI – For Your Information
  • FAQ – Frequently Asked Questions
  • HR – Human Resources
  • MBA – Masters of Business Administration
  • MST – Mountain Standard Time
  • OT – Overtime
  • POS – Point Of Service
  • PR – Public Relations
  • PST – Pacific Standard Time
  • TBD – To Be Determined
  • TED – Tell me, Explain to me, Describe to me

বিশ্বের জনপ্রিয় ২০টি ব্লগ সাইটের তালিকা

যারা ব্লগিং (Blogging) করতে চান, ব্লগ সাইট তৈরি করতে চান তাদের সবারই একটা কমন প্রশ্ন থাকে কোন নিশ নিয়ে কাজ করবো? কেমন সাইট তৈরি করবো? কিভাবে কি করবো? ইত্যাদি। আপনি যদি সত্যিই ব্লগিং করতে চান তাহলে সর্বাগ্রে যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে তা হলো রিসার্চ। সেটা কী-ওয়ার্ড রিসার্চই হোক, নিশ রিসার্চই হোক অথবা অন্য কোন রিসার্চ। ব্লগে সফল হতে হলে রিসার্চ আপনাকে সবসময় করতে হবে। অন্য একজনে যে নিশ নিয়ে কাজ করেছে, যে পদ্ধতিতে কাজ করেছে- আপনিও সেইভাবে করবেন? অবশ্যই না। আপনি অন্য জনেরটা দেখবেন, সেটা নিয়ে রিসার্চ করবেন। মানে ঘাটাঘাটি করবেন। তাহলেই দেখবেন আপনার নিশটা খুঁজে পেয়ে গেছেন। কোন পদ্ধতিতে কাজ করবেন সেটা পেয়ে গেছেন। তাই অন্যের কাজ দেখবেন, কিন্তু অন্ধের মতো তাকে ফলো করার কোন মানে নেই। অন্যের কাজ দেখে নিজের রাস্তা নিজের মতো করে তৈরি করবেন।

ব্লগিং শুরু করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ব্লগ সাইট (Blog site) দেখতে হবে। এসব সাইট থেকে অভিজ্ঞতা নিতে হবে। দেখবেন তারা কিভাবে ব্লগের ডিজাইন করেছে, কি ধরণের কনটেন্ট দিচ্ছে, টাইটেল কিভাবে লিখছে, এসইও কিভাবে করেছে? এগুলো সব দেখতে হবে। এসব অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য আপনাকে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ধরনের ব্লগ সাইট দেখতে হবে। তাই এখানে বিশ্বের জনপ্রিয় ২০টি ব্লগ সাইটের তালিকা দেয়া হলো। আর জনপ্রিয় মানে আয়ের দিক থেকেও এগুলো শীর্ষে রয়েছে। এই ব্লগ সাইটগুলো অবশ্যই ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে দেখে নিবেন-

এক নজরে বিশ্বের শীর্ষ ২০টি ব্লগ সাইটের তথ্য

ক্র. নংব্লগ সাইটের নামবিষয়ইউআরএলমাসিক ভিজিটর
১.এনগেজেটপ্রযুক্তিhttps://www.engadget.com২৭ মিলিয়ন
২.এন্টারপ্রেনার ডট কমব্যবসা, উদ্যোক্তাhttps://www.entrepreneur.com১২ মিলিয়ন
৩.টিএমজেডট্যাবলয়েড পত্রিকাhttps://www.tmz.com৬০ মিলিয়ন
৪.বিলবোর্ডবিনোদনhttps://www.billboard.com২১ মিলিয়ন
৫.এলেফ্যাশনhttps://www.elle.com৩৭ মিলিয়ন
৬.বিজনেস ইনসাইডারবিজনেস নিউজhttps://www.businessinsider.com১২৪ মিলিয়ন
৭.গিজমোডোপ্রযুক্তিhttps://gizmodo.com২২ মিলিয়ন
৮.ফাস্ট কোম্পানিবিজনেস, টেকনোলজি, ডিজাইনhttps://www.fastcompany.com১০ মিলিয়ন
৯.পিপল ডট কমসেলিব্রেটি, লাইফ স্টাইলhttps://people.com৯০ মিলিয়ন
১০.সিকিং আলফাআর্থিকhttps://seekingalpha.com৩০ মিলিয়ন
১১.মার্কেট ওয়াচআর্থিকhttps://www.marketwatch.com১০৫ মিলিয়ন
১২.উইয়ার্ড ডট কমপ্রযুক্তি, সংস্কৃতি, রাজনীতিhttps://www.wired.com১৯ মিলিয়ন
১৩.ম্যাশেবলবিনোদন, প্রযুক্তি, সোস্যাল মিডিয়াhttps://mashable.com১৪ মিলিয়ন
১৪.সিনেটপ্রযুক্তিhttps://www.cnet.com৯৫ মিলিয়ন
১৫.জিকিউম্যানজhttps://www.gq-magazine.co.uk/?international৯ মিলিয়ন
১৬.টেকক্রাঞ্চ প্রযুক্তিhttps://techcrunch.com১৫ মিলিয়ন
১৭.স্কোর ডট কমস্পোর্টসhttps://www.thescore.com৩ মিলিয়ন
১৮.অটো ব্লগঅটোমোবাইলhttps://www.autoblog.com১২ মিলিয়ন
১৯মেনজ হেলথমেনজhttps://www.menshealth.com১৩ মিলিয়ন
২০.কয়েন টেলিগ্রাফক্রিপ্টোকারেন্সিhttps://cointelegraph.com৭ মিলিয়ন
বিশ্বের জনপ্রিয় ২০টি ব্লগ সাইটের নামের তালিকা

এই সাইটগুলো ভালোভাবে দেখলে, ব্লগ সাইট কেমন হতে পারে সে সম্পকের্ ভালো ধারণা পেয়ে যাবেন। তবে ভালোভাবে দেখতে হবে। তার মানে হলো- তাদের সাইটের ডিজাইন কেমন? কত কনটেন্ট রয়েছে? কনটেন্টগুলো কিভাবে সাজিয়েছে? কনটেন্ট এর ভলিউম কতো মানে কতো শব্দের কনটেন্ট দিয়েছে তারা? কিভাবে টাইটেল লিখেছে? টাইটেলে কিভাবে কী-ওয়ার্ড দিয়েছে? ইউআরএল এ কি লিখেছে? কনটেন্টে ছবি বা ভিডিও কি দিয়েছে? গ্রাফিক্সগুলো কতোটা আই ক্যাচিং? লেখায় কিভাবে পাঠককে ধরে রেখেছে? ইত্যাদি বিষয়গুলো খুব মনোযোগের সাথে দেখতে হবে। তাই এই সাইটগুলো সম্বন্ধে নিচে কিছুটা বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করেছি।

বিশ্বের জনপ্রিয় ২০টি ব্লগ সাইটের তালিকা | তিলটনি.কম

এনগেজেট | Engadget

এনগেজেট একটি প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট। প্রযুক্তির শীর্ষ বিষয়গুলো এই সাইটে প্রকাশ করা হয়ে থাকে। মাসিক প্রায় ২৭ মিলিয়ন ভিজিট হয় সাইটটি। প্রযুক্তি সম্পকির্ত সাইটগুলোর মধ্যে যথেষ্ট জনপ্রিয়তা রয়েছে এই সাইটটির। প্রযুক্তি দুনিয়ার সর্বশেষ খবরাখবর প্রকাশ করে থাকে এই ব্লগ সাইটটি। অর্থাৎ পুরোপুরি প্রযুক্তি নির্ভর কনটেন্ট প্রকাশ করে এনগেজেট। শুধুমাত্র টুইটারেই এদের ফলোয়ার রয়েছে প্রায় ২.৪ মিলিয়নেরও বেশি।

এন্টারপ্রেনার ডট কম | Entrepreneur.com

ছোট ব্যবসা বিশেষ করে উদ্যোক্তা বা ব্যবসায়ের উদ্যোগ বিষয়ক ম্যাগাজিন হলো এন্টারপ্রেনার ডট কম। এর হেড কোয়ার্টার ক্যালিফোর্নিয়াতে অবস্থিত। বাৎসরিক ১০টি সংখ্যা বের করে এন্টারপ্রেনার ডট কম। প্রতিমাসে প্রায় ১২ মিলিয়ন ভিজিট হয় সাইটটি। সারা বিশ্বের উদ্যোক্তাদের জন্য খুবই জনপ্রিয় সাইট এটি। ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ, ছোট-বড় উদ্যোগ গ্রহণের পদ্ধতি, ব্যবসা শুরু করার ইতিবাচক-নেতিবাচক দিকগুলো, সাধারণ সমস্যা এবং ভবিষ্যত সম্ভাবনা ইত্যাদি নিয়ে তাদের কনটেন্ট। এছাড়াও সমসাময়িক বিষয় এবং প্রযুক্তি বিষয়ক কনটেন্টও তারা প্রকাশ করে থাকে। তাদের ফেসবুক পেজে প্রায় ৪ মিলিয়ন ফলোয়ার রয়েছে।

টিএমজেড | TMZ

থার্টি মাইল জোন (টিএমজেড) হলো আমেরিকার একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার ওয়েবসাইট। প্রতিমাসে প্রায় ৬০ মিলিয়ন ভিজিট হয় সাইটটি। স্পোর্টস, নিউজ, ভিডিও ইত্যাদি নিয়ে সমসাময়িক কনটেন্ট প্রকাশ করে সাইটটি। বিশেষ করে বিনোদন বিষয়ক কনটেন্টে তাদের ফোকাসটা বেশি। যদিও তারা সমসাময়িক সব বিষয় নিয়েই কনটেন্ট দেয়। এই সাইটটিতে শপ নামে একটি মেন্যু রয়েছে। অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের পণ্য তারা কমিশনের মাধ্যমে বিক্রির জন্য এফিলিয়েট করে। সোস্যাল মিডিয়া পিনটারেস্টে তাদের মাসিক ৫.৫ মিলিয়ন ভিউয়ার রয়েছে।

বিলবোর্ড | Billboard

বিলবোর্ড আমেরিকার অনেক পুরাতন চার্ট লিস্টার। ১৯৪৫ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। টপ ১০০, বিলবোর্ড ২০০, আর্টিস্ট ১০০, ইয়ার এন্ড হট ১০০ ইত্যাদির তালিকা করে সাইটটি। সপ্তাহ ভিত্তিতে জনপ্রিয় গান এবং শিল্পীর নামের তালিকা প্রকাশ করে। সর্বোপরি বলা যায়, এটি আমেরিকা বিনোদন জগতের খবরাখবরসহ এ সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় নিয়ে কাজ করে। প্রতিমাসে প্রায় ২১ মিলিয়ন ভিজিট হয় সাইটটি।

এলে | Elle

ফ্রান্সের ফ্যাশন ম্যাগাজিন এলে। যদিও এটি ইউরোপে বেশ জনপ্রিয়। প্রতিমাসে প্রায় ৩৭ মিলিয়ন ভিজিট হয় সাইটটি। তাদের সাইটের অন্যতম একটি আয়ের মাধ্যম হলো এডসেন্স। এডসেন্সের এড শো করে আয় করে থাকে। তাছাড়া তাদের সাইটে বিভিন্ন এফিলিয়েট লিংক প্রমোট করে থাকে। সেগুলো থেকেও যথেষ্ট পরিমাণ আয় হয়ে থাকে। ELLE participates in various affiliate marketing programs, which means we may get paid commissions on editorially chosen products purchased through our links to retailer sites. তাদের সাইটে ফুটারে এই কথা লিখে দিয়েছে যে তারা এফিলিয়েট করছে। এছাড়াও তারা ম্যাগাজিনের সাবসক্রিপশন বিক্রি করে থাকে।

বিজনেস ইনসাইডার | Business Insider

বিজনেস ইনসাইডার আমেরিকার বিজনেস নিউজ ওয়েবসাইট। সাইটটির হেডকোয়ার্টার জার্মানিতে। এর প্রকাশনা হয়ে থাকে জামার্নি থেকে। সাইটটি প্রতিমাসে প্রায় ১২৪ মিলিয়ন ভিজিট হয়। বিজনেস ইনসাইডার যদি একটি বিজনেস ব্লগ সাইট। পাশাপাশি তারা লাইট স্টাইল, নিউজ এবং টেকনোলজি বিষয়ক কনটেন্ট নিয়ে কাজ করে। তাদের কনটেন্টগুলো থেকে বিজ্ঞানের মাধ্যমে আয় করে থাকে। যা সাধারণ ভিউয়াররা সাইটে দেখতে পায়। এর সাথে তাদের প্রিমিয়াম সেবা রয়েছে। প্রিমিয়াম কনটেন্টগুলো দেখার জন্য প্রিমিয়াম সাবসক্রিপশন কিনতে হয়। বাৎসরিক ভিত্তিতে প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ কিনে ওই কনটেন্টগুলো দেখা যায়। শুধুমাত্র ইউটিউবেই তাদের রয়েছে প্রায় ৪ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার। আর ফেসবুকে রয়েছে প্রায় ১০ মিলিয়ন ফলোয়ার।

গিজমোডো | Gizmodo

আমেরিকার সায়েন্স ফিকশন ওয়েবসাইট গিজমোডো। মূলত প্রযুক্তি বিষয়ক আর্টিকেল বা নিউজ নিয়ে কাজ করে ওয়েবসাইটটি। এটি ২০০২ সালে চালু করা হয়। প্রতিষ্ঠার অল্প সময়ের মধ্যে সাইটটি প্রতিমাসে প্রায় ২২ মিলিয়ন ভিজিটের সাফল্য অর্জন করেছে। গিজমোডো একটি ব্রড নিশের ব্লগ সাইট। প্রায় সবধরণের বিষয় নিয়েই কনটেন্ট পাবলিশ করে তারা। খুবই পরিচ্ছন্ন ডিজাইনের একটি সাইট। বিভিন্ন ধরনের এড পাবলিশিং করে সাইট থেকে আয় করে থাকে তারা। টুইটারে তাদের ফলোয়ার রয়েছে ২.৮ মিলিয়নেরও বেশি। তাদের সাইটেও শপিং কার্ট রয়েছে। টি-শার্টসহ বিভিন্ন ধরণের পণ্য বিক্রি করে থাকে তারা। অর্থাৎ শফিফাই (shopify) এর মাধ্যমে তাদের একটি নিজস্ব স্টোর তৈরি করেছে। যেটি যথেষ্ট জনপ্রিয়।

ফাস্ট কোম্পানি | Fast Company

এটি একটি আমেরিকান ম্যাগাজিন। বিজনেস, টেকনোলজি এবং ডিজাইন বিষয়ক ম্যাগাজিন এই ফাস্ট কোম্পানি। মাসিক প্রায় ১০ মিলিয়ন ভিজিট হয় সাইটটি। ১৯৯৫ সালের নভেম্বর মাসে প্রথম প্রকাশিত হয় ম্যাগাজিনটি। অনলাইনে যেমন জনপ্রিয়, প্রিন্ট কপিতে খুবই জনপ্রিয় এই ম্যাগাজিনটি। বিশ্বের নামকরা সেলিব্রেটিদের নিয়ে ফিচার করে থাকে ম্যাগাজিনটি। তাদের টিপস, সিক্রেট, লাইট স্টাইল ইত্যাদি বিষয় নিয়ে কভার ফিচারিং করে থাকে সাইটটি। এছাড়া অন্যান্য সমসাময়িক বিষয় নিয়েও কনটেন্ট পাবলিশ করে সাইটটি। প্রায় ২.৩ মিলিয়ন ফলোয়ার রয়েছে সাইটটির টুইটার পেজে।

পিপল ডট কম | People.com

আমেরিকান তরুনদের কাছে খুবই জনপ্রিয় একটি ম্যাগাজিন পিপল ডট কম। সেলিব্রেটি, লাইফ স্টাইল ও পিপলস ইন্টারেস্ট বিষয়ক কনটেন্ট প্রকাশ করে সাইটটি। সাইটি মাসে প্রায় ৯০ মিলিয়ন ভিজিট হয়।

সিকিং আলফা | Seeking Alpha

সিকিং আলফা আর্থিক বিশ্লেষণধর্মী একটি ওয়েবসাইট। স্টক মার্কেট বিষয়ক সংবাদ, সংবাদের বিশ্লেষণ এবং এধরনের কনটেন্ট প্রকাশিত হয় সাইটটিতে। সাইটটি মাসিক প্রায় ৩০ মিলিয়ন ভিজিটের সাফল্য অর্জন করেছে।

মার্কেট ওয়াচ | Market Watch

আর্থিক খাতের ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে অনেক বেশি জনপ্রিয় হলো মার্কেট ওয়াচ। এটি আর্থিক বিশেষণধর্মী একটি ওয়েব সাইট। মার্কেট ওয়াচ মাসিক প্রায় ১০৫ মিলিয়ন ভিজিট হয়।

উইয়ার্ড ডট কম | Wizard.com

উইয়ার্ড ওয়েবসাইটটি ইউরোপসহ এশিয়াতেও বেশ জনপ্রিয়। এটি একটি আমেরিকান মাসিক ম্যাগাজিন। রাজনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি, প্রযুক্তি বিষয়ক কনটেন্ট প্রকাশ করে উইয়ার্ড ডট কম। প্রতিমাসে প্রায় ১৯ মিলিয়ন ভিজিট হয় সাইটটি।

ম্যাশেবল | Mashable

বিনোদন, প্রযুক্তি ও সোস্যাল মিডিয়া বিষয়ক কনটেন্ট প্রকাশ করে আমেরিকান এই ওয়েব সাইট ম্যাশেবল ডট কম। ম্যাশেবলের মাসিক ভিজিট সংখ্যা হলো প্রায় ১৪ মিলিয়ন।

সিনেট | Cnet

প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে খুব পরিচিত একটি ওয়েবসাইট সিনেট। বিভিন্ন সফটওয়ার ডাউনলোড এবং রিভিউ এর জন্য আমরা প্রায়ই সাইটটি ভিজিট করি। আমেরিকান এই সাইটটি প্রযুক্তি বিষয়ক লেখা, রিভিউ, ব্লগ, পডকাস্ট প্রকাশ করে। জনপ্রিয় এই সাইটটি মাসিক প্রায় ৯৫ মিলিয়ন ভিজিট হয়। ১৯৯৪ সালের মার্চ মাসে প্রথম চালু হয় সাইটটি। ২০২০ সালে রেড ভেনচারস নামক একটি আমেরিকান প্রতিষ্ঠান কিনে নেয় এই সাইটটিকে। তাদের সাইটের মূল কনটেন্ট হলো রিভিউ কনটেন্ট। এই সব কনটেন্টের মাধ্যমে এফিলিয়েশন করে থাকে সাইটটি। যা যথেষ্ট রেভিনিউ জেনারেট করা এফিলিয়েট সাইট হিসেবে ধরা যায়।

জিকিউ | GQ

জিকিউ এর পূর্বের নাম ছিল জেন্টেলম্যান কোয়ার্টারলি। পুরুষদের অর্থাৎ আমেরিকান ম্যানজ ম্যাগাজিন হলো জিকিউ। এর মাসিক ভিটিজ হলো প্রায় ৯ মিলিয়ন।

টেকক্রাঞ্চ | TechCrunch

প্রযুক্তি বিষয়ক খুবই জনপ্রিয় একটি ম্যাগাজিন হলো টেকক্রাঞ্চ। ওয়েবসাইটটি প্রযুক্তি প্রেমীদের কাছে খুবই বিশ্বস্থ একটি জায়গা। টেকক্রাঞ্চের মাসিক ভিজিট প্রায় ১৫ মিলিয়ন। প্রযুক্তি নিয়ে যারা মোটামুটি ঘাটাঘাটি করেন তাদের মধ্যে টেকক্রাঞ্চ এর নাম শুনেনি এমন মানুষ পাওয়া কঠিন হবে। এই সাইটটির ডিজাইন একটু অন্যরকম। একেবারের গতানুগতিক ধারার বাইরে। আমরা সাধারণত যেসব ডিজাইন দেখে অভ্যস্ত এই সাইট ঠিক সেরকম নয়। শুধমাত্র টুইটারে তাদের ১০ মিলিয়নেরও বেশি ফলোয়ার রয়েছে।

দ্য স্কোর ডট কম | Thescore.com

আমেরিকান স্পোর্টস বিষয়ক জনপ্রিয় ম্যাগাজিন স্কোর ডট কম। মাসিক প্রায় ৩ মিলিয়ন ভিজিট হয় সাইটটি।

অটো ব্লগ | Auto Blog

আমেরিকার অটো মোবাইল বিষয়ক ব্লগ হলো অটো ব্লগ। অটোমোবাইল বিষয়ক পোস্ট, রিভিউ, বিশেষণ, নিউজ প্রকাশ করে সাইটটি। সাইটটি মাসিক ভিজিট হয় প্রায় ১২ মিলিয়ন।

মেনজ হেলথ | Menz Health

বিশ্বের মেনজ বিষয়ক জনপ্রিয় একটি ওয়েবসাইট হলো মেনজ হেলথ ডট কম। পুরুষের স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য্য, ফিটনেস ও লাইফ স্টাইল বিষয়ক কনটেন্ট প্রকাশ করে সাইটটি। সারা বিশ্বে মেনজ সাইটগুলোর মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সাইট। সাইটটির মাসিক ভিজিট প্রায় ১৩ মিলিয়ন। মেনজ হেলথ অনলাইন এড শো করে আয় করে থাকে। তাছাড়া রয়েছে তাদের বিভিন্ন ধরণের এফিলিয়েশন। এসব এফিলিয়েটেড কনটেন্ট থেকে যথেষ্ট পরিমাণ আয় করে থাকে। বিশেষ করে হেলথ এবং ফিটনেস রিলেটেড পণ্য এফিলিয়েশন করে থাকে তারা। প্রিন্ট ভার্সনের পাশাপাশি ডিজিটালিও তারা সাবস্ক্রিপশন বিক্রি করে। কেউ ইচ্ছা করলে ডিজিটাল প্রিমিয়াম কনটেন্ট সাবস্ক্রিপশন কিনে দেখতে পারেন। রয়েছে প্রিন্ট কপি কিনে পড়ার অপশন।

কয়েন টেলিগ্রাফ | Coin Telegraph

ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়ক ওয়েব সাইট হলো কয়েন টেলিগ্রাফ। ২০১৩ সালে জনপ্রিয় এই সাইটি প্রকাশ হয়। ক্রিপ্টোকারেন্সির নিউজ, এনালিসিসসহ অনেক ধরনের কনটেন্ট প্রকাশ করে সাইটটি। এর মাসিক ভিজিট হলো প্রায় ৭ মিলিয়ন।


ব্লগ থেকে টাকা আয়ের পূর্ণ গাইডলাইন

বাংলা ব্লগিং | Bangla Blogging

ইন্টারনেটে নিজের মত প্রকাশ তথা দৈনন্দিন জীবনের সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা ও শেয়ারিং (Sharing) করার অন্যতম মাধ্যম হলো ব্লগিং (Blogging)। বর্তমানে প্রযুক্তি সচেতন মানুষের মধ্যে ব্লগিং শুধুমাত্র লেখালেখি বা মত প্রকাশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, টাকা উপার্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে বহুল ব্যবহৃত হচ্ছে।

ব্লগিং কি? | What is blogging?

ব্লগ একটি ইংরেজী শব্দ। ভার্চুয়াল ডায়েরী বা ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত দিনলিপি হলো যার আভিধানিক অর্থ। ”Blog” শব্দটি ইংরেজি ”Weblog” শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ। জোম বার্গার নামে একজন মার্কিন নাগরিক ১৯৯৭ সালে সর্বপ্রথম ”Weblog” শব্দটি উদ্ভাবন করেন। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালের মে মাসে পিটার মেরহোলজ সর্বপ্রথম ‘weblog’ শব্দটিকে ছোট করে ‘blog’ বলে সম্বোধন করেন। তারপর থেকে ‘blog’ শব্দটি  প্রচলিত হয়ে আসছে।

ব্লগ ও ওয়েবসাইটের মধ্যে পার্থক্য কি?

এখানে একটি বিষয় সংক্ষেপে আলোচনা করি, টেকনিক্যালভাবে নয়- সাধারণভাবে। সেটা হলো ব্লগ ও ওয়েবসাইটের মধ্যে পার্থক্য কি? বা ব্লগ ওয়েবসাইট কি? এই প্রশ্নটা ব্লগ বা ওয়েব সাইট নিয়ে প্রসঙ্গ আসলে অনেকের মনে উঁকি দেয়। আসলে মূল বিষয় হলো ওয়েব সাইট। ওয়েব সাইট বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। ওয়েব সাইটের শ্রেণী বিন্যাসটি অনেক বড় হওয়ায় এই তা উপস্থাপন করছি না। সংক্ষেপে ওয়েব সাইটের কিছু প্রকারভেদ করতে পারি, বোঝার জন্য। যেমন-

  • ব্লগ ওয়েবসাইট | Blog website ➔ জনপ্রিয় ২০টি ওয়েব সাইটের তালিকা  | ফ্রি ৫টি ব্লগ সাইটের ডেমো ডাউনলোড
  • নিশ ওয়েবসাইট | Niche website
  • পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট | Portfolio website
  • বিজনেস ওয়েবসাইট | Business website
  • ফোরাম ওয়েবসাইট | Forum website
  • সরকারি ওয়েবসাইট | Government website
  • রিভিউ ওয়েবসাইট | Review website
  • সোস্যাল ওয়েবসাইট | Social website
  • নিউজ ওয়েবসাইট | News website
  • গেমিং ওয়েবসাইট | Gaming website
  • ডেটিং ওয়েবসাইট | Dating website
  • নন-প্রফিট ওয়েবসাইট | Non-profit website
  • ফান্ডিং ওয়েবসাইট ইত্যাদি | Funding website etc.

এগুলোর মধ্যে ব্লগ ছাড়া অন্যান্য ওয়েবসাইটগুলোকে আমরা সাধারণ ওয়েবসাইট হিসেবে ধরে নিচ্ছি। তাহলেই ব্লগ ও ওয়েবসাইটের মধ্যে পার্থক্য বোঝা সহজ হবে।

ব্লগ এবং অন্যান্য ধরণের ওয়েবসাইটের মধ্যে আসল পার্থক্য হলো ব্লগসাইটগুলি নিয়মিতভাবে নতুন কনটেন্ট (Content) দিয়ে আপডেট করা হয়। যেটাকে আমরা পোস্ট নামে অভিহিত করে থাকি। এই পোস্টগুলো সাইটের বিভিন্ন সেকশনে তারিখের ক্রম, পাঠক জনপ্রিয়তার ক্রম, বিষয়ের ক্রম অনুসারে প্রদর্শিত হয়। উদাহরণস্বরূপ তিলটনি.কম একটি ব্লগ সাইট। এরকম আরো শত হাজার ব্লগ সাইট রয়েছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষায়।

আর সাধারণ ওয়েবসাইটগুলোতে যে তথ্য/ কনটেন্ট থাকে তা প্রায়শই আপডেট করা হয় না। নির্দিষ্ট সময় পর সেগুলোতে সংযোগ-বিয়োজন করে আপডেট করা হয়। যদিও সোস্যাল সাইট এবং ইনফরমেশন সাইটে প্রতিনিয়তই কনটেন্ট আপডেট হচ্ছে। যেমন ফেসবুক একটি সোস্যাল সাইট এবং ওয়াল্ডোমিটার একটি ইনফরমেশন সাইট। বর্তমানে পোর্টফোলিও সাইটগুলোতে একটা ব্লগ সেকশন বা পেজ রাখার প্রবণতা বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। অনেকেই তার ব্যক্তিগত ওয়েব সাইটে নিজের তথ্য এবং যোগাযোগ সুবিধাসহ নিজের মতো করে ব্লগ লিখছেন। সেই সাথে বিভিন্ন পণ্য ও সেবা প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইটে সেই নির্দিষ্ট পণ্য ও সেবার বিষয়ে একটি ব্লগ পেজ রাখা হচ্ছে। এতে পণ্য বা সেবা গ্রহীতাগণ সেই পণ্য বা সেবা সম্পর্কে বিভিন্ন ধরণের তথ্য পাচ্ছে এবং খোলামেলা আলোচনা করতে পারছে। ক্রেতাদের জন্য খুবই ভালো একটি সুযোগ যে তারা পণ্য সম্পর্কে জেনে যাচাই করে কেনার সুযোগ পাচ্ছে।

বাংলা ব্লগিং এর বিস্তারিত | Details of Bangla blogging

আগে একটা সময় ছিল যখন আমাদের দেশের কিছু সংখ্যক মানুষ ব্লগ পড়তো। তবে তা ইংরেজিতে। বাংলা ভাষায় তেমন ব্লগ সাইট ছিলো না, মানুষ বাংলা ব্লগ তেমন পড়তোও না। আমাদের দেশে ২০১০ সালের দিক থেকে বাংলায় ব্লগ জনপ্রিয় হতে থাকে। সেই সাথে ব্লগ থেকে টাকা আয় করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়। কিন্তু তখন ব্লগ থেকে টাকা আয়ের জনপ্রিয় মাধ্যম গুগল এডসেন্স বাংলার জন্য অনুমোদিত ছিল না। ফলে ব্লগ লিখে আয় করাটা অনেক কঠিন ছিল। দেশীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্পন্সরশীপ ছিল আয়ের একমাত্র উৎস। তাই এই পদ্ধতিতে ব্লগ লিখে আয় করাটা সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভবপর হতো না। সবাই অপেক্ষা করছিল গুগল কবে বাংলায় এডসেন্স এর অনুমোদন দিবে। কিছুদিন পর ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গুগল বাংলা কনটেন্টকে এডসেন্সের জন্য সাপোর্টেড ভাষা হিসেবে ঘোষণা করে ব্লগ থেকে টাকা আয়ের পথকে অনেক সহজ করে দেয়। এডসেন্স এর মাধ্যমে যে কেউ ব্লগ লিখে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারে।

ব্লগ তৈরি করে আয় বা ব্লগ লিখে আয় | Income from Blog

ব্লগ লিখে ইনকাম করা যায়, এই বিষয়টা এখন সবাই জানে। বিশেষ করে ব্লগ থেকে এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করা। ব্লগের ইনকাম শুধু এডসেন্সই নয়, এছাড়াও অনেকভাবে আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে এডসেন্স থেকে বেশি পরিমাণ টাকা আয় করার সুযোগও রয়েছে। ব্লগ থেকে আয় করার জন্য আপনাকে অবশ্যই ব্লগিং এর ৫টি আইন মেনে ব্লগ লিখতে হবে এবং ওয়েব সাইট তৈরির ১০টি বিষয় খুবই গুরুত্বের সাথে ফলো করতে হবে। অন্যথায় আপনার পরিশ্রম, সে অনুযায়ী আপনাকে টাকায় প্রতিদান দিবে না।

স্পষ্ট করে বলতে গেলে, আপনার ব্লগ সাইটকে যে প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে মনিটাইজ করে ইনকাম করবেন সে প্ল্যাটফর্মের নির্দিষ্ট রুল মেনে আপনার ব্লগ সাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট করতে হবে এবং কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে। সেটা এডসেন্স হোক আর অন্য যে কোন প্ল্যাটফর্ম হোক। রুল অনুযায়ী সম্পূর্ণভাবে ব্লগ তৈরির পর মনিটাইজ করার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে যে কোন একটি বাছাই করে নিতে পারেন আয়ের জন্য। ওয়েবসাইট বা ব্লগের মাধ্যমে গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় করার জন্য বিস্তারিত আরেকটি লেখা রয়েছে, পড়ে নিবেন।

ব্লগে আয় করার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ইংরেজি ব্লগ। যারা ইংরেজিতে দক্ষ তারা ইংরেজি ভাষায় ব্লগ লিখলে বাংলার তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণ আয় করতে পারবেন। ইংরেজিতে আপনার কনটেন্ট এর ভিউয়ার হবে সারা পৃথিবীর সবদেশের মানুষ। এতে আপনার কনটেন্ট ছড়িয়ে পড়বে সারা বিশ্বে। অনেক অপশন পাবেন মনিটাইজ করার। সাইটের ট্রাফিক বাড়বে। এতে আয়ও বাড়বে। যদিও ইংরেজি কনটেন্ট নিয়ে কাজ করা খুবই কঠিন। আপনি যে নিশটাতেই যাবেন দেখবেন হাজারো অথরিটি সম্পন্ন র‌্যাংক করা সাইট। বেশি চ্যালেঞ্জিং বলেই সাকসেস রিটার্নটাও বেশি। একটি বাংলা সাইটের তুলনায় ইংরেজি সাইটকে গুগল র‌্যাংক করানো অনেক কঠিন। তবে র‌্যাংক করাতে পারলে সাকসেসফুল। তাই যারা ইংরেজিতে দক্ষ এবং ভালো এসইও জানেন তারা ইংরেজি ব্লগ সাইট, নিশ সাইট অথবা রিভিউ সাইট নিয়ে কাজ করবেন।

কিভাবে ব্লগিং শুরু করবো? | How to start blogging

কিভাবে ব্লগ তৈরী করব বা কিভাবে ব্লগার হওয়া যায়? প্রশ্নগুলো খুবই সাধারণ। এইপ্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়ার আগে আপনাকে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রশ্নগুলো হলো-

  1. ব্লগের জন্য আপনার যথেষ্ট সময় বা র্ধৈয্য আছে?
  2. আপনি কি ব্লগ তৈরি করে সেখান থেকে টাকা আয় করতে চান?
  3. ব্লগ তৈরি করার জন্য কিছু টাকা বিনিয়োগ করার সামর্থ আছে?

সবগুলো প্রশ্নের উত্তর যদি “হ্যাঁ” হয়, তাহলে আপনি একজন প্রফেশনাল ব্লগার হতে চাচ্ছেন। অনলাইনে ইনকাম করার যতগুলো পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে ব্লগিং বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়। ব্লগিং করে যথেষ্ট ভাল এমাউন্ট আয় করার সুযোগ রয়েছে। তাই প্রফেশনাল ব্লগিং শুরু করতে খুবই গুরুত্বের সাথে নিচের কাজগুলো ধাপ অনুযায়ী করতে হবে-

  1. নিশ সিলেকশন বা বিষয় নির্ধারণ
  2. কি-ওয়ার্ড রিসার্চ। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) শেখা
  3. ডোমেইন হোস্টিং কেনা
  4. ওয়েব সাইট ডিজাইন ও ডেভেলপ করা
  5. মান সম্পন্ন আদর্শ পোস্ট তৈরি বা আর্টিকেল লেখা

তবে প্রফেশনালি ব্লগিং শুরু করার আগে অর্থাৎ কোন ইনভেস্ট করার আগে ফ্রি ব্লগিং করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে সহজেই ব্লগারে আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করে কোন ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই ব্লগিং করতে পারেন। এমনকি মনিটাইজ করে টাকাও উপার্জন করতে পারেন সেখান থেকে। পরবর্তীতে ব্লগিং এর অভিজ্ঞতা অর্জন করে নিজেই প্রফেশনালি ব্লগিং শুরু করতে পারবেন। ফ্রিতে ব্লগিং করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ওয়ার্ডপ্রেস.কম। এখানেও আপনি ব্লগার.কম এর মতো করে ব্লগিং শিখতে এবং ‍উপার্জন করতে পারবেন।

ব্লগার কাকে বলে? | What is blogger?

শেষ করার আগে আরেকটি বিষয় বলা প্রয়োজন। সেটি হলো ব্লগার কাকে বলে? সাধারনত যিনি ব্লগে লিখেন/পোস্ট করেন তাকে ব্লগার বলার হয়। ব্লগাররা প্রতিনিয়ত ব্লগে তাদের লেখা/তথ্য/ছবি/ভিডিও প্রকাশ করেন। ব্যবহারকারীরা তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য সেখান থেকে সংগ্রহ করেন এবং তাদের নিজস্ব মন্তব্য বা অভিবাক্তি প্রকাশ করেন। সাম্প্রতিক ঘটনাসমূহ নিয়ে অনেকেই ব্লগ তৈরি করছেন ইদানিং। ব্লগিংয়ের একটি রূপ ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকতা ইতিমধ্যে জনপ্রিয় একটি পেশায় রূপান্তরিত হয়েছে। বাংলাদেশে অনেক ব্লগ হয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে। একটু ঘেটে দেখলেই বুঝতে পারবেন।

ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়?

খুবই কম একটি প্রশ্ন। সবারই মনে এই প্রশ্ন জাগে। বিশেষ করে বাংলা ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়? এই প্রশ্নটা প্রাসঙ্গিক। তবে এই প্রশ্নটার উত্তর সরাসরি দেওয়া সুন্দর হবে না। কারণ এখানে অনেকগুলো বিষয় রয়েছে ইনকাম করার জন্য। কিওয়ার্ড, লোকেশন, সময়- এরকম বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর ভিত্তি করে ইনকামের ভিন্নতা হতে পারে। যারা এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকামের বিষয়টি জানতে চান তাদের জন্য মোটামুটি একটা ধারণা দেয়া যায়। যেমন প্রতি ১ হাজার ভিজিটরে ১ ডলার পাবেন। সেটা যদি কিওয়ার্ডের ভেলু কম হয়। আর ভালো সিপিসির কিওয়ার্ড হয় তাহলে প্রতি ১ হাজার ভিজিটে ২/৩ ডলারও পেতে পারেন। তবে এটা নির্ধারিত নয় আগেই বলেছি। মোটামুটি একটা সাধারণ ধারণা মাত্র।

আসলে আমরা সহজে বোঝানোর জন্য, ভিউয়ারের উপর হিসাব করে ইনকাম দেখাই। কিন্তু এটা আদৌ ঠিক না। আসলে ভিউয়ারের উপর ইনকাম হয় না। আবার ভিউয়ার ছাড়াও ইনকাম হবে না। এখানে অনেকগুলো টেকনিক্যাল টার্ম রয়েছে। আমরা সেগুলো এক্সপ্লেইন না করে ভিউয়ার দিয়ে হিসেব করে আনুমানিক একটা ইনকাম রেঞ্জ দেখিয়ে থাকি।

একেক বিজ্ঞাপনের পিপিসি রেট একেক রকম। যেমন অর্থ বা ব্যাংক রিলেটেড কিওয়ার্ড হলে প্রতি ক্লিকে আপনি ১০-৫০ ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন। আবার অঞ্চলভেদেও পিপিসি রেট ভিন্ন হতে পারে। যা আগেই বলেছি একবার। ইউএসএ থেকে ক্লিক হলে তার সিপিসি রেট বাংলাদেশ এর ক্লিক রেট থেকে বেশি হয়।

তবে ব্লগ থেকে ইনকামের জন্য আপনাকে এই এস্টিমেট এর ‍উপর নির্ভর করা একেবারেই বোকামির কাজ হবে। কারণ এই ফিগারটি মনে রাখলে আপনি কাজের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন। আসলে ব্লগ থেকে ইনকাম করার জন্য অনেক ধৈযের্র প্রয়োজন রয়েছে। যখন আপনার সাইটে অনেক কনটেন্ট থাকবে। রেগুলার কনটেন্ট দিবেন। তখন সাইটের ভিজিটর বাড়তে থাকবে। এভাবে ইনকাম দিনে দিনে বাড়তে থাকবে।

আর একজন ব্লগার শুধুমাত্র এডসেন্সের আনির্ং এর ‍উপর নির্ভর করবে কেন? তার আনির্ং এর জন্য অনেক সোর্স রয়েছে। এডসেন্সের পাশাপাশি স্পন্সরশীপ, এফিলিয়েশন এর মাধ্যমে আপনার ইনকাম বাড়াতে পারবেন।

মূল কথা হলো আপনার কাজ, ভালো ব্লগ করা। ইনকাম চিন্তাটা প্রথমে মাথা থেকে বাদ দিন। চিন্তা করুন ব্লগটি কতো অথরিটিভ করা যায়। সেখানে ফোকাস দিন। আমরা অথরিটি, কোয়ালিটি এসব বিষয় নিয়ে যতটা না চিন্তা করি, তার চেয়ে বেশি চিন্তা করি ইনকাম নিয়ে। অযথ ইনকাম কত হবে, কিভাবে হবে? এই বিষয়গুলো নিয়ে পরে ভাববেন। আগে ভালো ব্লগ তৈরি করুন। আপনার ব্লগের অথরিটি তৈরি করে তারপর ইনকামের চিন্তা করুন। দেখবেন, পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না।

একটু আশার কথা বলে শেষ করি। বাংলায় ব্লগিং করে অনেকেই প্রতিমাসে লাখ টাকারও বেশি ইনকাম করছে। আপনিও পারবেন। চেষ্টা করুন, লেগে থাকুন।

একজন মুসলিম হিসেবে এই বইগুলো অবশ্যই পড়া উচিত • গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক বই সমূহ

গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক বই সমূহ

জ্ঞান অর্জনের বিকল্পহীন মাধ্যম হলো বই। আদিকাল থেকে এখন পর্যন্ত জ্ঞান-বিজ্ঞানসহ যাবতীয় কাজে বইয়ের বিকল্প নেই। তবে একজন মুসলমান হিসেবে কিছু বই আপনার সংগ্রহে রাখা এবং পড়া উচিত। আপনার সংগ্রহে থাকলে আপনি নিজে পড়বেন, পরিবারের লোকজন পড়বে। এমনকি আপনার বাসায় আগত মেহমান-আত্মীয় স্বজনরাও পড়বে। সে জন্য এই বইগুলো একজন মুসলিম হিসেবে অবশ্যই আপনার সংগ্রহে রাখা এবং পড়া উচিত।



ইসলামী বই এর তালিকা


আপনি জানেন কী? > মানুষের মস্তিষ্কের ৭৫% পানি! > একটি জীবন্ত গাছের ৭৫%-ই পানি! > একজন ব্যক্তি খাবার ছাড়া প্রায় একমাস বেঁচে থাকতে পারেন, কিন্তু পানি ছাড়া বাঁচতে পারবেন মাত্র এক সপ্তাহ। >>> জানুন পানি নিয়ে কিছু চমকপ্রদ ও মজার তথ্য


একজন মুসলিম হিসেবে এই বইগুলো অবশ্যই পড়া উচিত | বাংলা ইসলামী বই

  • ইসলামী বাল্য শিক্ষা | লেখক: অধ্যাপক মোহাম্মাদ মোজাম্মেল হক | প্রকাশক: তাওহীদ পাবলিকেশন্স | পিডিএফ ডাউনলোড করুন
  • শিশুতোষ চল্লিশ হাদিস | লেখক: প্রফেসর ড. এম. ইয়াসার কানদেমীর | অনুবাদক: মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ | প্রকাশক: বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট | পিডিএফ ডাউনলোড করুন
  • কিশোরদের প্রিয় মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) | লেখক: মুহাম্মাদ আসাদুজ্জামান | প্রকাশক: রাহনুমা প্রকাশনী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • ইসলামী ফিক্বহের আলোকে সুদবিহীন ব্যাংকিং : আপত্তিসমূহ ও তার পর্যালোচনা | লেখক: মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী | অনুবাদক: মাওলানা মুসা বিন ইযহার | প্রকাশক: মাকতাবাতুল ইসলাম | অনলাইনে কিনুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • ইসলামী ব্যাংকিং ও অর্থায়ন পদ্ধতি সমস্যা ও সমাধান | লেখক: মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী | অনুবাদক: মুফতী মুহাম্মাদ জাবের হোসাইন | প্রকাশক: মাকতাবাতুল আশরাফ | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • ইসলাম ও রাজনীতি | লেখক: মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী | অনুবাদক: মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল আলীম | প্রকাশক: মাকতাবাতুল হেরা | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • নবীজীর ﷺ নামায | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • কিতাবুস সুন্নাহ | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • মাসনূন দু’আ ও দুরূদ | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন

  • জীবনের শেষ দিন | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • হালাল কামাই | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • শরঈ পর্দা | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • ইসলামী বিবাহ | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • কোরআন ও বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে পর্দা | লেখক: মুফতী মুহাম্মদ হাবীব ছামদানী | প্রকাশক: মীনা বুক হাউস | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • কুরআন দিয়ে নিজের চিকিৎসা করুন | লেখক: আবুল ফিদা মুহাম্মাদ ইজ্জত মুহাম্মাদ আরেফ | অনুবাদক: হাফেয মাহমুদুল হাসান | প্রকাশক: সবুজপত্র পাবলিকেশন্স | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • রাসূলের চোখে দুনিয়া | লেখক: ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল (রহিমাহুল্লাহ) | অনুবাদক: জিয়াউর রহমান মুন্সী | প্রকাশক: মাকতাবাতুল বায়ান | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • আল-ফিকহুল আকবর (বঙ্গানুবাদ ও ব্যাখ্যা) | লেখক: ইমাম আবু হানীফা (রহ.) | অনুবাদক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর | প্রকাশক: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • হালাল বিনোদন | লেখক: আবু মুআবিয়া ইসমাইল কামদার | অনুবাদক: মাসুদ শরীফ | প্রকাশক: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন


  • ওয়াসওয়াসা : শয়তানের কুমন্ত্রণা | লেখক: আল্লামা হাফিয ইবনুল কায়্যিম আল জাওযী | অনুবাদক: আশরাফুল আলম সাকিফ | প্রকাশক: সমর্পণ প্রকাশন | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • জার্নি টু আল্লাহ সুবহানাহু তা’আলা | লেখক: হাফিয ইবনে রজব আল-হাম্বলী (রহ.) | অনুবাদক: মু. নাঈম সিদ্দিকী (ইংরেজি থেকে বাংলায় ভাষান্তর করেছেন) | প্রকাশক: দারুস সালাম বাংলাদেশ | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • রামাদানের সওগাত | লেখক: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর | প্রকাশক: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • অন্তরের রোগ | লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল মুনাজ্জিদ | অনুবাদক: হাসান মাসরুর ও আব্দুল্লাহ ইউসুফ | প্রকাশক: রুহামা পাবলিকেশন | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • কিতাবুয যাকাত | লেখক: মাওলানা মুহাম্মদ ইকবাল কীলানী | অনুবাদক: মুহাম্মদ হারুন আজীজি নদভী ও প্রফেসর মুহাম্মদ ইউসুফ আলী শেখ | প্রকাশক: দারুস সালাম বাংলাদেশ | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • ইসলামে মতবিরোধ বিভাজন নয়, ভিন্নতার অবকাশ | লেখক: মাওলানা মোঃ নুরুল হক | প্রকাশক: কাঠ পেনসিল | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • জ্বিন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস | লেখক: আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ূতি (রহ.) | অনুবাদক: মোহাম্মদ হাদীউজ্জামান | প্রকাশক: মদীনা পাবলিকেশান্স | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • কাব্য আমপারা | লেখক: কাজী নজরুল ইসলাম | প্রকাশক: আগামী প্রকাশনী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন

  • তাবলীগ কী ও কেন? | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থে নবী কারীম ﷺ | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • হযরত ইবরাহীম ‘আলাইহিস সালাম | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • হযরত লূত ‘আলাইহিস সালাম | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • হযরত সালেহ ‘আলাইহিস সালাম | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • হযরত ইউসুফ ‘আলাইহিস সালাম | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • হযরত শু‘আইব ‘আলাইহিস সালাম | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • হযরত মূসা ‘আলাইহিস সালাম | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • হযরত যাকারিয়া ও ইয়াহইয়া আ. | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • হযরত ‘ঈসা ‘আলাইহিস সালাম | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন

  • হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • সম্মিলিত মুনাজাতের শর’ঈ বিধান | লেখক: মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল মানসূর | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • জান্নাতি দশ পুরুষ জীবন ও কর্ম | লেখক: মাওলানা আহসান ইলিয়াস | প্রকাশক: আল-এছহাক প্রকাশনী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • জান্নাতী দশ রমণীর জীবনী | লেখক: মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল হাকীম | প্রকাশক: মীনা বুক হাউস | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • আল্লাহ ওয়ালা | লেখক: মুফতী মুহাম্মদ শফী (রহ.), পাকিস্তান | অনুবাদক: মুফতী মুহাম্মদ হাবীবুর রহমান খান | প্রকাশক: মাকতাবাতুল আশরাফ | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • হায়াতুস্‌ সাহাবা (সকল খণ্ড একত্রে) | লেখক: মাওলানা মুহাম্মদ ইউসুফ কান্ধলভী (রহ.) | প্রকাশক: সোলেমানিয়া ‍বুক হাউস| পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • গওসুল আযম হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহ.) | লেখক: মাওলানা নূরুর রহমান | প্রকাশক: এমদাদিয়া লাইব্রেরী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • হযরত বেলাল (রা.) | লেখক: আলহাজ্ব হযরত মাওলানা এমামুদ্দীন | প্রকাশক: মাহমুদ পাবলিকেশন্স | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • ইসলামের চার খলিফার জীবনী | লেখক: হযরত মাওলানা মুফতী মুহাম্মদ শফী (রহ.) | অনুবাদক: মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুর রহমান খন্দকার | প্রকাশক: সোলেমানিয়া বুক হাউস | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • রাসুল (সা.)-এর মুজিযা | লেখক: মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াসেল | প্রকাশক: মাকতাবাতুল আযহার | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনী | লেখক: আল্লামা শিবলী নোমানী (রহ.) | অনুবাদক: মুহাম্মদ শামসুল হুদা | প্রকাশক: সোলেমানিয়া বুক হাউস | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • প্রিয় নবীর (সাঃ) দিন রাত | লেখক: মাওলানা সাদ হাছান ইউসুফী | অনুবাদক: মুফতী মুহাম্মদ ইমাদুদ্দীন | প্রকাশক: রাহনুমা প্রকাশনী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন

⭐ ⭐ ⭐ কোথায় পাবেন ভেজালমুক্ত খাঁটি মধু? মধু খুবই উৎকৃষ্ট একটি খাবার। ঔষধ হিসেবেও এর যথেষ্ট কাযর্কারিতা রয়েছে। বতর্মানে মধু সহজলভ্য হলেও খাঁটি পাওয়া খুবই কঠিন। তাই কোথায় পাবেন খাঁটি মধু, জেনে নিন এখান থেকে


  • কোরআন হাদীসের আলোকে বিশ্বনবী (স.) এর মেরাজ ও অলৌকিক ঘটনাবলী | লেখক: আলহাজ্ব মাওলানা ফজলুল করিম | প্রকাশক: সিদ্দিকীয়া পাবলিকেশন্স | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • নবীজির সংসার | লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ | অনুবাদক: আয়াতুল্লাহ নেওয়াজ | প্রকাশক: মাকতাবাতুল আসলাফ | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • রাহমাতুল্লিল আলামীন মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) | লেখক: মাওলানা মুহাম্মদ ইকবাল কীলানী ও আল্লামা আবু আবদুর রাহমান | অনুবাদক: আবদুল্লাহিল হাদী মু. ইউসুফ, আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান ও মাওলানা শাহ আলম খান ফারুকী | প্রকাশক: দারুস সালাম বাংলাদেশ | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • দৈনন্দিন কাজে প্রিয় নবীর স. প্রিয় সুন্নাত | লেখক: মুহিউস সুন্নাহ হযরত মাওলানা শাহ আবরারুল হক ছাহেব (রহ.) ও মাওলানা হাকীম মুহাম্মদ আখতার ছাহেব | অনুবাদক: মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান খান | প্রকাশক: মাকতাবাতুল আশরাফ | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • হাদীসের প্রামাণ্যতা | লেখক: মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী | অনুবাদক: মুফতি মুহিউদ্দীন কাসেমী | প্রকাশক: রাহনুমা প্রকাশনী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • কিভাবে কাটাবেন মাহে রামাযান : শবেবারাতের হাকীকত, মাসায়েলে রামাজান যেসব কারণে রোজা ভঙ্গ হয় বা হয় না, এ’তেকাফ, শবেক্বদর | লেখক: লেখক: মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী | অনুবাদক: হাফেজ মাওলানা শাব্বীর আহমাদ শিবলী | প্রকাশক: নাদিয়াতুল কুরআন প্রকাশনী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • কুরবানী ও আকীকার মাসআলা | লেখক: মাওলানা নূর মোহাম্মদ আজমী (রহ.) | প্রকাশক: এমদাদিয়া লাইব্রেরী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • রমযানের ইবাদত | লেখক: মাওলানা আনোয়ার হোসাইন | প্রকাশক: আনোয়ার লাইব্রেরী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • রমযানের ৪৫০ মাসায়েল (পূর্ণাঙ্গ রোযা শিক্ষা) | লেখক: মাওলানা মাসউদুর রহমান | প্রকাশক: ঈমানিয়াত প্রকাশনী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • মুঈনুল হুজ্জাজ (হজ্জ গাইড) | সংকলক: আলহাজ্ব মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম মিয়া | সম্পাদক: মুফতী মাওলানা মনসূরুল হক, মাওলানা গিয়াসুদ্দীন আহমদ ও মুফতী মনসূরুল হক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল আশরাফ | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন

  • ইসলামের যাকাত বিধান | লেখক: আল্লামা ইউসূফ আল-কারযাভী | অনুবাদক: মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুর রহীম (রহ.) | প্রকাশক: খায়রুন প্রকাশনী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • আহকামে যাকাত | লেখক: মুফতী মুহাম্মদ তকী উসমানী ও মুফতী মুহাম্মদ রফী উসমানী | অনুবাদক: মুহাম্মাদ হাসান সিদ্দীকুর রহমান | প্রকাশক: মাকতাবাতুল আশরাফ | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • মরনের আগে ও পরে কবরের খবর | লেখক: হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাযযালী (রহ.) | অনুবাদক: মাওলানা মোহাম্মাদ মিজানুর রহমান জাহেরী | প্রকাশক: সোলেমানিয়া বুক হাউস | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • কুরআন-হাদীসের আলোকে চোখে দেখা কবরের আযাব | লেখক: মাওলানা তারিক জামিল | অনুবাদক: মুফতি মোহাম্মাদুল্লাহ | প্রকাশক: সোলেমানিয়া বুক হাউস | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • জান্নাত সুখের ঠিকানা | লেখক: আল্লামা হাফিয ইবনুল কায়্যিম আল জাওযী | অনুবাদক: মুফতী এনামুল হক রায়পুরী | প্রকাশক: আকিক পাবলিকেশন্স | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • সুদ, ঘুষ, ঋণ ও হালাল উপার্জনের শরঈ বিধান | লেখক: মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহ.) | অনুবাদক: হযরত মাওলানা মোহাম্মদ ওমর ফারুক | প্রকাশক: নাদিয়াতুল কুরআন লাইব্রেরী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • ইসলামে হালাল-হারামের বিধান | লেখক: আল্লামা ইউসূফ আল-কারযাভী | অনুবাদক: মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুর রহীম (রহ.) | প্রকাশক: খায়রুন প্রকাশনী | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • শেখ সাদী (র.) ১৫২ গল্প | লেখক: হযরত শেখ সাদী (রহ.) | প্রকাশক: সোলেমানিয়া বুক হাউস | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন
  • ছোটদের কুরআনের কাহিনী | লেখক: অধ্যাপক আলহাজ্ব এ. এফ. এম. মতিউর রহমান | অনুবাদক: মাওলানা মুহাম্মাদ হাসান রহমতী | প্রকাশক: বাড কম্প্রিন্ট এন্ড পাবলিকেশন্স | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন
  • গল্প শুনি হাদিস শিখি | লেখক: সামাহ কামেল | অনুবাদক: মাওলানা আবদুল্লাহ আল ফারূক | প্রকাশক: মাকতাবাতুল হাসান | পিডিএফ ডাউনলোড করুন | রকমারি.কম এর লিংক | তিলটনি.কম ডাউনলোড লিংক | সরাসরি ডাউনলোড করুন | PDF ডাউনলোড রিকুয়েস্ট দিন

পুনশ্চ:

এই বইয়ের তালিকায় বইগুলোতে যে ক্রমিক নম্বর দেয়া হয়েছে তা লেখক, প্রকাশক বা বিষয়বস্তুর গুরুত্বের উপর ভিত্তি করে দেয়া হয়নি। এখানে এমন অনেক বই রয়েছে যেগুলোর গুরুত্ব অনেক বেশি। কিন্তু ক্রমিক বা সিরিয়ালে অনেক পিছনে রয়েছে। তাই ক্রমিক অনুযায়ী বইগুলোর গুরুত্ব বিবেচনা করা কাম্য নয়। আশা করছি, পাঠকগণ সবগুলো বই-ই সময় নিয়ে পড়বেন। দুনিয়া এবং আখেরাতের কামিয়াবি হাসিলের উদ্দেশ্যে বইগুলো সংগ্রহ করবেন এবং পড়বেন।



বিশেষ কথা

এই ওয়েব সাইট থেকে অনেক বই free pdf download করার সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে তিলটনি.কম সবসময়ই বই কিনে পড়ার জন্য উৎসাহিত করে। ইবুক ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড করলে লেখকগণ নিরুৎসাহিত হবেন। প্রকাশনা শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ভবিষ্যতে আরো বই লেখার ক্ষেত্রে আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন লেখকগণ। তাই পিডিএফ ডাউনলোড তিলটনি.কমও নিরুৎসাহিত করে। তবে, যাদের প্রকৃতই আর্থিক সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য এখানে পিডিএফ ডাউনলোডের ব্যবস্থা রাখা রয়েছে। তিলটনি আন্তরিকভাবে প্রত্যাশা করে, যাদের সামর্থ রয়েছে তারা যেন ক্রয় করে বই পড়েন। সেটা অনলাইন হোক আর প্রকাশনী থেকে হোক। সেজন্য এখানে অনলাইন থেকে ক্রয় করার তথ্য রাখা হয়েছে।