Saturday, December 21, 2024

বাংলায় পাঁচ শতাধিক কোরআনের আয়াত

এখানে প্রায় পাঁচ শতাধিক কোরআনের আয়াত এর বাংলা অর্থ দেয়া আছে। সবগুলোরই সূরা এবং আয়াত নম্বর উল্লেখ রয়েছে। প্রয়োজনে সবগুলো আয়াত একসাথে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। সেইসাথে অনেকগুলো আয়াতের ডিজাইন করা রয়েছে। ডিজাইন করা আয়াতগুলো ইমেজ এবং পিডিএফ ডাউনলোড করে নিতে পারেন। প্রিন্ট করে ব্যবহারও করতে পারেন।

আর তোমরা আল্লাহ্ কে ভয় কর। কেননা, তিনি তোমাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে সবিশেষ অবগত।

সূরা: হাশর, আয়াত: ১৮।

মুত্তাকীদের জন্য রয়েছে তোমার রবের নিকট পরকালের কল্যাণ।

সূরা: যুখরুফ, আয়াত: ৩৫।

মুত্তাকীরা থাকবে ঝর্নাবহুল বেহেশতে।

সূরা: হিজর, আয়াত: ৪৫।

আর তোমাদের অর্থ-সম্পদ অপ্রয়োজনীয় কাজে খরচ করবে না। জেনে রেখো, যারা অপব্যয় করে তারা শয়তানের ভাই, আর শয়তান নিজ প্রতিপালকের ঘোর অকৃতজ্ঞ।

সুরা: বনি ইসরাইল, আয়াত: ২৬, ২৭

আর তোমাদের অর্থ-সম্পদ অপ্রয়োজনীয় কাজে খরচ করবে না। জেনে রেখো, যারা অপব্যয় করে তারা শয়তানের ভাই, আর শয়তান নিজ প্রতিপালকের ঘোর অকৃতজ্ঞ।

মুত্তাকীরা থাকবে বেহেশতে ও ভোগ-বিলাসে।

সূরা: তূর, আয়াত: ১৭।

মুত্তাকীরা থাকবে নিরাপদ স্থানে।

সূরা: দুখান, আয়াত: ৫২।

তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না।

সূরা: যুমার, আয়াত: ৫৩।

তোমরা মানুষকে ভয় না করে আমাকে ভয় করো।

সূরা: মায়েদা, আয়াত: ৪৪।

তোমরা আহার করো ও পান করো; কিন্তু অপব্যয় করবে না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয়কারীকে পছন্দ করেন না।

সুরা : আরাফ, আয়াত : ৩১।



তোমরা আহার করো ও পান করো; কিন্তু অপব্যয় করবে না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয়কারীকে পছন্দ করেন না।

তোমরা প্রকৃত ঈমানদার হলে তাদের ভয় না করে আমাকে ভয় কর।

সূরা: আল ইমরান, আয়াত: ১৭৫।

আপনি প্রত্যেক উম্মতকে নতজানু অবস্থায় দেখবেন। প্রত্যেক উম্মতকে স্বীয় আমলনামা অবলোকন করতে বলা হবে। তোমরা যা করতে অদ্য তোমাদের তার প্রতিফলন প্রদান করা হবে।

সূরা: জাসিয়াহ, আয়াত: ২৮।

যে ব্যক্তি সীমা লঙ্ঘন করে এবং দুনিয়ার জীবনে অগ্রাধিকার দেয়, তার ঠিকানা হবে জাহান্নামে। আর যে ব্যক্তি তার রবের সামনে দাঁড়ানোর ভয় করে এবং স্বেচ্ছাচারিতা থেকে নিজেকে বিরত রাখে, তার ঠিকানা হবে বেহেশত।

সূরা: নাযে’আত, আয়াত: ৪০।

আল্লাহ্ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারা আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট।

সূরা: বাইয়্যেনাহ, আয়াত: ৮।

করুণাময় পালনকর্তার পক্ষ থেকে তাদের বলা হবে ‘সালাম’।

সূরা: ইয়াসীন, আয়াত: ৫৮।

একজন মুসলিম হিসেবে এই বইগুলো অবশ্যই পড়া উচিত

আল্লাহ্ তা’আলা তাঁর ইবাদাতকারীদের প্রতি দয়ালু।

সূরা: শূরা, আয়াত: ১৯।

প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত, আগামী দিনের জন্য সে কি পাঠায় তা চিন্তা করা।

সূরা: হাশর, আয়াত: ১৮।

যারা আমার উদ্দেশে জিহাদ (প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা) করে, নিঃসন্দেহে আমি তাদের আমার পথে চালিত করবো।

সূরা: রূম, আয়াত: ৬৯।

যে ব্যক্তি আখেরাতের ফসল কামনা করে আমি তার জন্য সেই ফসল বৃদ্ধি করে দেই। আর যে পার্থিব সম্পদ চায়, আমি তাকে দুনিয়ায় কিছু দিয়ে দেই, কিন্তু আখেরাতে তার প্রাপ্তি শূন্য।

সূরা: শূরা, আয়াত: ২০।

যারা আল্লাহকে ভুলে গেছে তোমরা তাদের ন্যায় হয়ো না।

সূরা: হাশর, আয়াত: ১৯।

মোনাফেক নর-নারী সকলের গতিবিধি একই রকম; তারা মন্দ কথা শিক্ষা দেয়; ভাল কথা থেকে বারণ করে এবং স্বীয় মুষ্টি বন্ধ রাখে। তারা আল্লাহকে ভুলে গেছে, সুতরাং তিনিও তাদের ভুলে গেছেন। নিশ্চয়ই যারা মোনাফেক তারাই নাফরমান। আল্লাহর ওয়াদা মোনাফেক নর-নারী এবং কাফেরদের জন্য জাহান্নামের আগুনের; তাতে তারা চিরদিন অবস্থান করবে, তাই তাদের জন্য যথেষ্ট। আর আল্লাহ তাদের প্রতি লা’নত করেছেন এবং তাদের জন্য রয়েছে চিরস্থায়ী আযাব।

সূরা: তওবা, আয়াত: ৬৭-৬৮।

আল্লাহ মোনাফেক এবং কাফেরদের সবাইকে জাহান্নামের ভিতর জড়ো করবেন।

সূরা: নেসা, আয়াত: ২৪০।

জাহান্নামের সাতটি দ্বার রয়েছে।

সূরা: হিজর, আয়াত: ৪৪।

নিশ্চয়ই মোনাফেকদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।

সূরা: নেসা, আয়াত: ১৪৫।

তোমরা তওবা কর আল্লাহর কাছে, আন্তরিক তওবা।

সূরা: তাহরীম, আয়াত: ৮।

তোমরা সেসব লোকের ন্যায় হয়ো না, যারা আল্লাহকে ভুলে থাকে।

সূরা: হাশর, আয়াত: ১৯।

আর তিনি তাঁর বান্দাদের তওবা কবূল করেন এবং পাপসমূহ ক্ষমা করেন।

সূরা: শূরা, আয়াত: ২৫।

বলুন (হে নবী) তোমরা আল্লাহকে ভালবাসলে আমাকে অনুসরণ কর।

সূরা: আল-ইমরান, আয়াত: ৩১।

আখেরাতে কোন অর্থ-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি কারও কোন কাজে আসবে না। সে ব্যক্তিই মুক্তি পাবে, যে সুস্থ মন নিয়ে আল্লাহর কাছে পৌছবে।

সূরা: শুআরা, আয়াত: ৮৮-৮৯।

হে আমার রব! আপনার সন্নিকটে জান্নাতে আমার জন্য একটি গৃহ নির্মাণ করুন, আমাকে ফেরাউন ও তার দুস্কর্ম থেকে উদ্ধার করুন এবং আমাকে জালেম কওম থেকে মুক্তি দিন।

সূরা: তাহরীম, আয়াত: ১১।

হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ কর এবং সকাল-বিকাল তাঁর তাসবীহ কর।

সূরা: আহযাব, আয়াত: ৪১-৪২।

আমি আসমান জমিন ও পাহাড়সমূহের সম্মুখে আমানত পেশ করেছিলাম, কিন্তু তারা তা বহন করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং তা থেকে ভীত হয়।

সূরা: আহযাব, আয়াত: ৭২।

নিঃসন্দেহে আল্লাহ তোমাদের আদেশ দিচ্ছেন, তোমরা গচ্ছিত আমানতসমূহ পাওনাদারদের নিকট পৌছে দাও।

সূরা: নেসা, আয়াত: ৫৮।

নিশ্চয়ই মু’মিনরা সফলকাম, যারা নিজেদের নামাযে বিনয়ী।

সূরা: মু’মিনুন, আয়াত: ১-২।

তোমরা সৎকাজের আদেশ দিবে আর অসৎ কাজের নিষেধ করবে এবং আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করবে।

সূরা: আল-ইমরান, আয়াত: ১১০।

ঈমানদার নর-নারীরা পরস্পরের সহায়ক। তারা ভাল কাজের শিক্ষা দেয় এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে।

সূরা: তওবা, আয়াত: ৭১।

নিঃসন্দেহে শয়তান তোমাদের শত্রু, সুতরাং তোমরা তাকে শত্রুরূপেই গ্রহণ কর।

সূরা: ফাতের, আয়াত: ৬।

তারা শয়তানের ন্যায়; সে প্রথমে মানুষকে কাফের হতে বলে, অতঃপর সে কাফের হয়ে গেলে শয়তান বলে দেয়, তোমার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই।

সূরা: হাশর, আয়াত: ১৬।

হে বিশ্বাসীরা! তোমরা সকলে আল্লাহর দরবারে তওবা কর, যাতে সফলতালাভে সক্ষম হও।

সূরা: নূর, আয়াত: ৩১।

যারা মাপে কম দেয় তাদের জন্য দুর্ভোগ।

সূরা: তাতফীক, আয়াত: ১।

তোমাদের মধ্যে কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তার মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়া পছন্দ করবে? বস্তুতঃ তোমরা তো একে ঘৃণাই কর।

সূরা: হুজুরাত, আয়াত: ১২।

প্রত্যেক অসাক্ষাতে ও সাক্ষাতে পরনিন্দাকারীর দুর্ভোগ।

সূরা: হুমাযাহ, আয়াত: ১।

যারা যাকাত দেয় তারা সফলকাম।

সূরা: মু’মিনুন, আয়াত: ৪।

যারা সোনা-রুপা আল্লাহর পথে ব্যয় না করে জমা করে রাখে, তাদের কঠোর আযাবের সংবাদ শুনিয়ে দিন। সেদিন জাহান্নামের আগুনে তা উত্তপ্ত করা হবে এবং এর দ্বারা ললাট, পার্শ্ব ও পৃষ্ঠদেশ পোড়ানো হবে। (সেদিন বলা হবে) এগুলো তোমাদের সেই সম্পদ যা তোমরা নিজেদের জন্য জমা রেখেছিলেন, সুতরাং এক্ষণে তার স্বাদ আস্বাদন কর।

সূরা: তওবা, আয়াত: ৩৪-৩৫।

তোমরা নির্লজ্জতার কাছেও যেও না, প্রকাশ্যে হোক বা গোপনে।

সূরা: আন’আম, আয়াত: ১৫১।

মোমেনদের বলুন, তারা যেন তাদের চোখ নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাযত করে, এতে তাদের জন্য রয়েছে অতীব পবিত্রতা।

সূরা: নূর, আয়াত: ৩০।

যারা আল্লাহর সাথে ওয়াদাবদ্ধ হওয়ার পর তা ভঙ্গ করে এবং আল্লাহ তাআলা যা ছিন্ন করতে নিষেধ করেছেন, তা ছিন্ন করে, আর দেশে বিপর্যয় সৃষ্টি করে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত।

সূরা: বাকারা, আয়াত: ২৭।

আল্লাহ তাদের স্বীয় অনুগ্রহে যা দিয়েছেন তাতে যারা বখিলী করে, এ বখিলী তাদের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে, তারা যেন এমন ধারণা না করে; বরং এটা তাদের পক্ষে নিতান্তই ক্ষতিকর হবে যাতে তারা কৃপণতা করছে, কিয়ামতের দিন সে সব ধন-সম্পদ বেড়ি করে তাদের গলায় পরানো হবে।

সূরা: আল-ইমরান, আয়াত: ১৮০।

মানুষের মধ্যে অনেকে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে আল্লাহর ইবাদত করে। সে কল্যাণপ্রাপ্ত হলে ইবাদতের উপর প্রতিষ্ঠিত তাকে আর কোন পরীক্ষায় পতিত হলে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। সে ইহ-পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত।

সূরা: হজ্জ, আয়াত: ১১।

তারা আল্লাহর তরফ থেকে এমন আযাব দেখতে পাবে যা তারা কল্পনাও করতো না।

সূরা: যুমার, আয়াত: ৪৭।

প্রাচুর্যের মোহ ও প্রতিযোগিতা তোমাদের আল্লাহ বিমুখ করে রেখেছে।

সূরা: তাকাসুর, আয়াত: ১।

পার্থিব জীবন তোমাদের যেন ধোকায় না ফেলে।

সূরা: লুকমান, আয়াত: ৩৩।

আমি যে ওদের অনেককে দুনিয়াবী সুখের উপকরণাদি দিয়েছি, আপনি সিদেকি ভ্রুক্ষেপ করবেন না।

সূরা: আম্বিয়া, আয়াত: ১৩১।

আকাশে রয়েছে তোমাদের জীবিকা ও তোমাদের জন্য ওয়াদাকৃত সবকিছু। আকাশমণ্ডল ও পৃথিবীর রবের শপথ, এটা ধ্রুব সত্য।

সূরা: যারিয়াত: আয়াত: ২২-২৩।

আল্লাহই তাঁর বান্দার জন্য যথেষ্ট নন?

সূরা: যুমার, আয়াত: ৩৬।

অতঃপর দ্বিতীয়বার যখন শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে তৎক্ষণাৎ তারা (পদযুগলের উপর) দণ্ডায়মান হয়ে (পুনরুত্থানের বিস্ময়কর দৃশ্য) প্রত্যক্ষ করতে থাকবে।

সূরা: যুমার, আয়াত: ৬৮।

নিঃসন্দেহে তোমাদের ধন ও সন্তান হচ্ছে তোমাদের পরীক্ষা এবং আল্লাহর নিকটই রয়েছে বৃহৎ পুরস্কার।

সূরা: তাগাবুন, আয়াত: ১৫।

যারা কেবল জাগতিক জীবন ও জাঁকজমক কামনা করে, আমি তাদের কৃতকর্মসমূহ পৃথিবীতেই পরিপূর্ণরূপে দিয়ে থাকি এবং তাদের জন্য কিছুই কম করা হয় না। এরা এমন লোক যে, তাদের জন্য পরকালে জাহান্নাম ব্যতীত আর কিছুই নেই। আর তাদের কৃত সব কিছুই পরকালে অকেজো হবে।

সূরা: হুদ, আয়াত: ১৫-১৬।

তারা (পিপাসার জ্বালায়) আর্তনাদ করলে তেলের গাদের ন্যায় পানি দিয়ে তাদের জবাব দেয়া হবে; যা তাদের মুখমণ্ডল ঝলসে দিবে। অতীব বিশ্রী সে পানীয় এবং কি জঘন্য সেই বাসস্থান।

সূরা: কাহফ, আয়াত: ২৯।

কেন, তোমাদের কাছে তোমাদের রাসূলগণ প্রমাণাদি সহকারে আসেননি? তারা বললে, অবশ্যই এসেছিলেন। ফেরেশতারা বল: তবে চিৎকার করতে থাক; কাফের গোষ্ঠীর অনর্থক চিৎকারে কিছু যায় আসে না।

সূরা: গাফের, আয়াত: ৫০।

ওদের ফুটন্ত গরম পানি পান করানো হবে, ফলে ওই পানি তাদের আঁতসমূহ কেটে ছিন্নভিন্ন করে দিবে।

সূরা: মুহাম্মদ, আয়াত: ১৫।

সৎকর্মশীলরা যাবে বেহেশতে আর অসৎকর্মশীলরা যাবে দোযখে।

সূরা: ইনফেতার, আয়াত: ১৩-১৪।

তোমাদের আযাব প্রদানের আল্লাহর কি প্রয়োজন? যদি তোমরা শোকর কর এবং তাঁর প্রতি আস্থা রাখ।

সূরা: নেসা, আয়াত: ১৪৭।

অবশ্য অচিরেই আমি আমার কৃতজ্ঞদের  বিনিময় প্রদান করব।

সূরা: আল-ইমরান, আয়াত: ১৪৫।

তোমরা শোকর করলে আমি তোমোদের অবশ্যই আরো অধিক দান করব।

সূরা: ইবরাহীম, আয়াত: ৭।

আল্লাহ তা’আলা যাকে ইচ্ছা অফুরন্ত জীবিকা প্রদান করেন।

সূরা: বাকারা, আয়াত: ২১২।

আল্লাহ তা’আলা যাকে ইচ্ছা (শেরেক) ছাড়া সকল গুনাহ মাফ করে দেন এবং তার তওবা কবূল করেন।

সূরা: নেসা, আয়াত: ১১৬।

এবং আল্লাহ তা’আলা অত্যন্ত কৃতজ্ঞা পছন্দকারী ও অত্যন্ত সহনশীল।

সূরা: তাগাবুন, আয়াত: ১৭।

আসমান-যমীন সৃষ্টিতে অসংখ্য নির্দশন রয়েছে।

সূরা: বাকারা, আয়াত: ১৬৪।

দোযখের জ্বালানি হবে মানুষ এবং পাথর।

সূরা: বাকারা, আয়াত: ২৪।

তোমরা আল্লাহকে ব্যতীত যাদের আহ্বান করছ, তারা তো তোমাদের মতই বান্দা।

সূরা: আ’রাফ, আয়াত: ১৯৪।

আমি আমার আয়াত ও নিদর্শনাবলী থেকে বিমুখ রাখবো ওইসব লোকদের যারা দুনিয়াতে না-হক অহংকার করে।

সূরা: আ’রাফ, আয়াত: ১৪৬।

নিঃসন্দেহে তিনি অহংকারকারীদের মহব্বত করেন না।

সূরা: নাহল, আয়াত: ২৩।

তুমি যমীনের উপর সদম্ভে চলো না; নিশ্চয়ই তুমি না যমীন চিরতে পারবে আর না পাহাড় সমান উঁচুতে পৌছাতে পারবে।

সূরা: ইসরা, আয়াত: ৩৭।

নিঃসন্দেহে আকাশসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টিতে এবং দিন-রাতের পরিবর্তনে প্রকৃত জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শনাবলী বিদ্যমান রয়েছে।

সূরা: আল-ইমরান, আয়াত: ১৯০।

এ মাটি থেকে তোমাদের সৃষ্টি এবং এ মাটির মধ্যেই আবার তোমাদের নিয়ে যাব।

সূরা: তোয়াহা, আয়াত: ৫৫।

মোমেনদের আল্লাহ দৃঢ় বাণী দ্বারা দৃঢ়তা দান করেন।

সূরা: ইবরাহীম, আয়াত: ২৭।

নিশ্চয়ই মোমেনদের উপর নির্দিষ্ট সময়ে নামায আদায় করা ফরয।

সূরা: নেসা, আয়াত: ১০৩।

নিঃসন্দেহে নেক আমল পাপসমূহকে দূর করে দেয়।

সূরা: হূদ, আয়াত: ১১৪।

তাদের লক্ষণ হচ্ছে, তাদের মুখমণ্ডলে সেজদার চিহ্ন থাকবে।

সূরা: ফাতহ, আয়াত: ২৯।

কোন জিনিস তোমাদের জাহান্নামে প্রবেশ করাল? তারা বলবে, আমরা না নামায পড়তাম, আর না দরিদ্রদের আহার করাতাম, আর (যারা সত্য দ্বীন বিলুপ্ত করার চেষ্টায় রত ছিল সে) প্রচেষ্টাকারীদের সাথে আমরাও চেষ্টারত থাকতাম।

সূরা: মুদ্দাসসের, আয়াত: ৪২-৪৫।

অতএব বড় সর্বনাশ ওই সকল নামাযীর জন্য যারা নিজেদের নামায ভুলে থাকে।

সূরা: মাঊন, আয়াত: ৪-৫।

আর যারা আল্লাহর পথে দান করে- যা কিছু দান করে থাকে এবং তাদের অন্তরসমূহে ভয় থাকে এ কথার জন্য যে, তাদেরকে তাদের রবের নিকট ফিরে যেতে হবে।

সূরা: মু’মিনুন, আয়াত: ৬০।

হেদায়াত ও রহমত সেসব লোকের জন্য, যারা স্বীয় রবকে ভয় করে।

সূরা: আরাফ, আয়াত: ১৫৪।

এবং যারা স্বীয় রবের সামনে দাঁড়ানোর ভয় করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাতে দুটি উদ্যান।

সূরা: আর-রহমান, আয়াত: ৪৬৭।

উপদেশ সে ব্যক্তিই গ্রহণ করে, যে ভয় করে।

সূরা: আ’লা, আয়াত: ২৮।

যেদিন আপনার রবের বড় নিদর্শন এসে পৌঁছবে, (সেদিন) কোন ব্যক্তির ঈমান তার কাজে আসবে না।

সূরা: আনআম: আয়াত: ১৫৮।

যে ব্যক্তি যাররা পরিমাণ সৎকর্ম করবে সে তা দেখতে পাবে; আর যে ব্যক্তি যাররা পরিমাণ অসৎ কর্ম করবে সে তা দেখতে পাবে।

সূরা: যিলযাল, আয়াত: ৭-৮।

নিশ্চয়ই যারা এতীমের মাল অন্যায় ভাবে ভোগ করে, তারা স্বীয় উদরে আগুন ছাড়া আর কিছুই ভরছে না এবং শীঘ্রই তারা জ্বলন্ত আগুনে প্রবেশ করবে।

সূরা: নেসা, আয়াত: ১০।

আর এরূপ লোকদের ভয় করা ‍উচিত, যদি তারা নিজেদের পেছনে ছোট ছোট সন্তান রেখে যায় (মৃত্যুবরণ করে), তবে এদের জন্য তাদের (কেমন) ভাবনা হবে, কাজেই তাদের উচিত আল্লাহকে ভয় করা।

সূরা: নেসা, আয়াত: ৯।

আপনি আপনার পরিবারবর্গকে নামাযের আদেশ করুন এবং নিজেও তার উপর দৃঢ় থাকুন।

সূরা: তোয়াহা, আয়াত: ১৩২।

আপনি তাদের ধন-সম্পদ থেকে সদকা নিন, যদ্দ্বারা আপনি তাদের পবিত্র করে দেন এবং তাদের জন্য দোয়া করুন; নিশ্চয়ই আপনার দোয়া তাদের জন্য শান্তির কারণ।

সূরা: তাওবা, আয়াত: ১০৩।

আল্লাহ সুদ ধ্বংস করে দেন এবং সদকা বাড়ান।

সূরা: বাকারা, আয়াত: ২৭৬।

তোমরা যদি সদকাসমূহ প্রকাশ্যে দাও সেও ভালো কথা। আর গোপনীয়তা রক্ষা করে দরিদ্রদের দিয়ে দিলে তোমাদের জন্য অতি উত্তম।

সূরা: বাকারা, আয়াত: ৭১।

এবং তোমরা নামায কায়েম কর।

সূরা: মুযযাম্মিল, আয়াত: ২০।

আল্লাহর সম্মুখে দণ্ডায়মান হও অত্যন্ত বিনয়ীভাবে।

সূরা: বাকারা, আয়াত: ২৩৮।

প্রত্যেকবার মসজিদে উপস্থিত হওয়াকালে নিজেদের পোশাক পরিধান করে নাও।

সূরা: আরাফ, আয়াত: ৩১।

Related Articles

Stay Connected

0FansLike
3,606FollowersFollow
0SubscribersSubscribe
- Advertisement -spot_img

Latest Articles