তাকবীরে তাহরীমা শুরু করা পর্যন্ত হাত ছেড়ে রাখা।
عَنْ عَاصِمِ بْنِ كُلَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ وَائِلِ بْنِ حُجْرٍ، قَالَ: قُلْتُ: لَأَنْظُرَنَّ إِلَى صَلَاةِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَيْفَ يُصَلِّي، قَالَ: فَقَامَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ «فَاسْتَقْبَلَ الْقِبْلَةَ فَكَبَّرَ فَرَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى حَاذَتَا أُذُنَيْهِ، ثُمَّ أَخَذَ شِمَالَهُ بِيَمِينِهِ.
-أخرجه الإمام أبو داود في «سننه» (1/ 193) (726) وسكت عنه، وكذا المنذري في «مختصره» وابن القيم في «تهذيبه». وأصل الحديث مشهور عن عاصم، أخرجه أصحاب الصحاح والسنن من طرق عن عاصم.
ينظر«صحيح» ابن خزيمة (477) و«سنن» الترمذي (292).قال الترمذي: «هذا حديث حسن صحيح». ورواية أبي داود مفصلة.
অর্থ: হযরত ওয়াইল ইবনে হুজর রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি (মনে মনে) বললাম, আমি অবশ্যই হুযূর ﷺ এর নামায দেখব, তিনি কীভাবে নামায পড়েন।
তিনি বলেন, অতঃপর হুযূর ﷺ দাঁড়ালেন এবং কিবলামুখী হলেন। অতঃপর তাকবীরে তাহরীমা বললেন এবং দুই হাত দুই কান বরাবর উঠালেন। তারপর ডান হাত দ্বারা বাম হাত ধরলেন। -সুনানে আবু দাঊদ (৭২৬), সহীহ ইবনে খুযাইমা (৪৭৭), হাদীসটি সহীহ।
এই হাদীসে হযরত ওয়াইল ইবনে হুজর রাযি. নবীজী ﷺ এর নামাযের বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছেন। এখানে নামাযের পূর্বে হাত বাঁধার কোন কথা নেই। নবীজী তাকবীরে তাহরীমার পরে নাভীর নিচে হাত বেঁধেছেন।